বাংলারজমিন
করোনা ভাইরাস পরীক্ষার আগেই রামেকের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন নারীর মৃত্যু
স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে
২৬ মার্চ ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৮:০৭ পূর্বাহ্ন
করোনা ভাইরাস পরীক্ষার আগেই জ্বর, সর্দি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন নারীর মৃত্যু হয়েছে। গত মঙ্গলবার গভীর রাতে ওই নারী মারা যান।
ওই নারী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত কিনা তা পরীক্ষার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ উদ্যোগ নেয়। কিন্তু এর আগেই তার মৃত্যু হয়। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কিট না থাকায় এখনো তার করোনা পরীক্ষা করা যায়নি।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ৪৬ বছর বয়সী ওই নারীর বাড়ি রাজশাহীর কাটাখালি এলাকায়। ২০শে মার্চ তিনি জ্বর, সর্দি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি হন। অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে ২২শে মার্চ আইসিইউতে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত পৌনে একটার দিকে তিনি মারা যান।
আইসিইউ’র ইনচার্জ আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, এই রোগী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ছিলো কিনা তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তার স্বজনরাও বলতে পারছেন না তিনি ভাইরাস বহনকারী কারো সংস্পর্শে গিয়েছেন কিনা। এটা নিয়ে তারা একটু শঙ্কায় আছেন। এ জন্য এই ইউনিটের দায়িত্বরত সবার সুরক্ষা পোশাকের ব্যবস্থা করা হয়।
হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস বলেন, এটি জ্বর, সর্দির স্বাভাবিক রোগী। এরপরও তার নমুনা সংগ্রহের জন্য রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিলো। কিন্তু নমুনা সংগ্রহের আগেই রোগী মারা যান। সকালে তার পরিবারের সদস্যরা লাশ নিয়ে চলে যায়।
ওই নারী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত কিনা তা পরীক্ষার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ উদ্যোগ নেয়। কিন্তু এর আগেই তার মৃত্যু হয়। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কিট না থাকায় এখনো তার করোনা পরীক্ষা করা যায়নি।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ৪৬ বছর বয়সী ওই নারীর বাড়ি রাজশাহীর কাটাখালি এলাকায়। ২০শে মার্চ তিনি জ্বর, সর্দি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি হন। অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে ২২শে মার্চ আইসিইউতে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত পৌনে একটার দিকে তিনি মারা যান।
আইসিইউ’র ইনচার্জ আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, এই রোগী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ছিলো কিনা তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তার স্বজনরাও বলতে পারছেন না তিনি ভাইরাস বহনকারী কারো সংস্পর্শে গিয়েছেন কিনা। এটা নিয়ে তারা একটু শঙ্কায় আছেন। এ জন্য এই ইউনিটের দায়িত্বরত সবার সুরক্ষা পোশাকের ব্যবস্থা করা হয়।
হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস বলেন, এটি জ্বর, সর্দির স্বাভাবিক রোগী। এরপরও তার নমুনা সংগ্রহের জন্য রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিলো। কিন্তু নমুনা সংগ্রহের আগেই রোগী মারা যান। সকালে তার পরিবারের সদস্যরা লাশ নিয়ে চলে যায়।