অনলাইন
গোপালগঞ্জে বিদেশ ফেরত ৩২৮ জন হোম কোয়ারেন্টিনে
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
২৩ মার্চ ২০২০, সোমবার, ৫:৫৮ পূর্বাহ্ন
গোপালগঞ্জে বিদেশ ফেরত ৩২৮ জন প্রবাসীকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। তবে আজ এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত জেলায় করোনা ভাইরাসে কেউ আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি। এর সত্যতা নিশ্চিত করে গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন নিয়াজ মাহমুদ সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, করোনা মোকাবিলায় পুরো জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলো প্রস্তত রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, পেগাপালগঞ্জ জেলা সদর, মুকসুদপুর, কাশিয়ানী, কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলা ছাড়াও প্রতিটি ইউনিয়নে অবস্থিত স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলো করোনা মোকাবিলায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে। জেলা পর্যায়ে ৮ টি, উপজেলা পর্যায়ে ৫ টি এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে ৩ টি করে আইসোলেশন রুম চালু রাখা হয়েছে। করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য প্রতিটি রুমে সকল ধরনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া সতর্কতামূলক প্রচার কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
সোমবার দুপুরের দিকে গোপালগঞ্জ আড়াইশ বেড হাসপাতাল পরিদর্শনকালীন দেখা যায়, করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যাপক পস্তুতি গ্রহণ করেছেন। কমপক্ষে একশত মানুষকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে হোম কোয়ারেন্টিইনে রাখা যাবে এমন ব্যবস্থাও করেছেন হাসপাতাল কতৃপক্ষ। জেলা সদর, টুঙ্গিপাড়া, কোটালীপাড়া, মুকসুদপুর ও কাশিয়ানী উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে এবং করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য স্ব স্ব স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সকল ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, পেগাপালগঞ্জ জেলা সদর, মুকসুদপুর, কাশিয়ানী, কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলা ছাড়াও প্রতিটি ইউনিয়নে অবস্থিত স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলো করোনা মোকাবিলায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে। জেলা পর্যায়ে ৮ টি, উপজেলা পর্যায়ে ৫ টি এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে ৩ টি করে আইসোলেশন রুম চালু রাখা হয়েছে। করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য প্রতিটি রুমে সকল ধরনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া সতর্কতামূলক প্রচার কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
সোমবার দুপুরের দিকে গোপালগঞ্জ আড়াইশ বেড হাসপাতাল পরিদর্শনকালীন দেখা যায়, করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যাপক পস্তুতি গ্রহণ করেছেন। কমপক্ষে একশত মানুষকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে হোম কোয়ারেন্টিইনে রাখা যাবে এমন ব্যবস্থাও করেছেন হাসপাতাল কতৃপক্ষ। জেলা সদর, টুঙ্গিপাড়া, কোটালীপাড়া, মুকসুদপুর ও কাশিয়ানী উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে এবং করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য স্ব স্ব স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সকল ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।