বিনোদন
‘সবার সচেতনতায় করোনা প্রতিরোধ করা সম্ভব’
২৩ মার্চ ২০২০, সোমবার, ৭:৫৪ পূর্বাহ্ন
করোনা আতঙ্কে বন্ধ আছে টিভি নাটকের শুটিং। বাসায় সময় কাটছে শিল্পীদের। করোনা সচেতনতায় শিল্পীদের ভূমিকা ও সমসাময়িক নানা প্রসঙ্গে কথা হয় অভিনেত্রী অহনার সঙ্গে। তার সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন এন আই বুলবুল
আগামী ৩১শে মার্চ পর্যন্ত টিভি নাটকের শুটিং বন্ধ থাকছে। বাসায় সময় কাটাবেন কীভাবে?
আমি নাটক দেখেই সময় কাটাবো। বাসা থেকে বিশেষ কোনো কারণ ছাড়া বের হবো না। এই সময়ে সচেতন থাকা আমাদের প্রত্যেকের জন্যই জরুরি। আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমার বিউটি পার্লার বন্ধ রাখবো আজ-কাল থেকে। দেশের পরিবেশ স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এটি বন্ধ থাকবে।
দেশের অনেকেই করোনাকে এখনো গুরুত্ব দিচ্ছে না। আপনার মন্তব্য কি?
সারা বিশ্ব করোনা ভাইরাসে প্রায় অচল হয়ে পড়েছে। সেখানে এটিকে স্বাভাবিকভাবে দেখার কোনো সুযোগ নেই। গণমাধ্যমে দেখছি বিদেশ ফেরত অনেকেই বাসায় না থেকে বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এটি ঠিক না। একজনের কারণে অনেকের বিপদ হতে পারে।
দেশের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে তারকাদের ভূমিকা থাকে। করোনা ভাইরাস থেকে পরিত্রাণের জন্য আপনার ভূমিকার কথা জানতে চাই?
এটি সত্যি তারকাদের সাধারণ মানুষ অনুকরণ করেন। আমি আমার আশে পাশে যারা আছে তাদের সতর্ক করছি। সচেতন করার চেষ্টা করছি। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে অনেক তারকা পরামর্শ দিচ্ছেন। করোনা ভাইরাস কতটা ভয়াবহ এরমধ্যে আমরা জেনে গেছি। আমি বিশ্বাস করি সবার সচেতনতায় করোনা প্রতিরোধ করা সম্ভব।
চলতি বছরে শুরু থেকে আপনাকে অভিনয়ে কম দেখা গেছে। কারণ কি?
আমি গেল কয়েক বছর ধারাবাহিক নাটকে বেশি ব্যস্ত ছিলাম। চলতি বছরে ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সেই কারণে অভিনয়ে কম দেখা যাচ্ছে। এই সময়ে শুধু একক নাটক ও ওয়েব সিরিজে অভিনয় করছি।
নতুন কাজের খবর কি?
ইউটিউবে নতুন একটি নাটক প্রচারে এসেছে। নাম ‘বিএফএফ’। এটি নির্মাণ করেছেন মেহেদি হাসান হৃদয়। এতে আরো আছেন তৌসিফ মাহবুব।
চলতি সময়ে একই ধারার নাটক বেশি হচ্ছে বলে অনেকে মন্তব্য করেন। নাটকের খারাপ অবস্থার জন্য কোন বিষয়কে বেশি দায়ী করবেন?
বেশ কিছু কারণের জন্য নাটকের মান ভালো হচ্ছে না। বিশেষ করে ধারাবাহিক নাটকগুলো। এরমধ্যে বিশেষ একটি কারণ হলো নাটকে এখন ভালো গল্পের অভাব। যার কারণে প্রায় নাটক একই রকম মনে হচ্ছে। এদিকে বাজেট সমস্যা তো আছেই। সব কিছুর দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু নাটকের বাজেট বাড়েনি।
নাটকে সিনিয়র শিল্পীদের অনুপস্থ্থিতিকে আপনি কীভাবে দেখছেন?
আমাদের দুর্ভাগ্য আমরা সিনিয়র শিল্পীদের ঠিকমতো পাচ্ছি না। অথচ তারাই আমাদের পথ প্রদর্শক। তাদের অভিনয় দেখেই আমরা বড় হয়েছি। যেকোনো সিনিয়র শিল্পীর সঙ্গে পর্দা ভাগ করতে আমার বেশ ভালো লাগে। কারণ সিনিয়রদের কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার থাকে।
আগামী ৩১শে মার্চ পর্যন্ত টিভি নাটকের শুটিং বন্ধ থাকছে। বাসায় সময় কাটাবেন কীভাবে?
আমি নাটক দেখেই সময় কাটাবো। বাসা থেকে বিশেষ কোনো কারণ ছাড়া বের হবো না। এই সময়ে সচেতন থাকা আমাদের প্রত্যেকের জন্যই জরুরি। আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমার বিউটি পার্লার বন্ধ রাখবো আজ-কাল থেকে। দেশের পরিবেশ স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এটি বন্ধ থাকবে।
দেশের অনেকেই করোনাকে এখনো গুরুত্ব দিচ্ছে না। আপনার মন্তব্য কি?
সারা বিশ্ব করোনা ভাইরাসে প্রায় অচল হয়ে পড়েছে। সেখানে এটিকে স্বাভাবিকভাবে দেখার কোনো সুযোগ নেই। গণমাধ্যমে দেখছি বিদেশ ফেরত অনেকেই বাসায় না থেকে বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এটি ঠিক না। একজনের কারণে অনেকের বিপদ হতে পারে।
দেশের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে তারকাদের ভূমিকা থাকে। করোনা ভাইরাস থেকে পরিত্রাণের জন্য আপনার ভূমিকার কথা জানতে চাই?
এটি সত্যি তারকাদের সাধারণ মানুষ অনুকরণ করেন। আমি আমার আশে পাশে যারা আছে তাদের সতর্ক করছি। সচেতন করার চেষ্টা করছি। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে অনেক তারকা পরামর্শ দিচ্ছেন। করোনা ভাইরাস কতটা ভয়াবহ এরমধ্যে আমরা জেনে গেছি। আমি বিশ্বাস করি সবার সচেতনতায় করোনা প্রতিরোধ করা সম্ভব।
চলতি বছরে শুরু থেকে আপনাকে অভিনয়ে কম দেখা গেছে। কারণ কি?
আমি গেল কয়েক বছর ধারাবাহিক নাটকে বেশি ব্যস্ত ছিলাম। চলতি বছরে ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সেই কারণে অভিনয়ে কম দেখা যাচ্ছে। এই সময়ে শুধু একক নাটক ও ওয়েব সিরিজে অভিনয় করছি।
নতুন কাজের খবর কি?
ইউটিউবে নতুন একটি নাটক প্রচারে এসেছে। নাম ‘বিএফএফ’। এটি নির্মাণ করেছেন মেহেদি হাসান হৃদয়। এতে আরো আছেন তৌসিফ মাহবুব।
চলতি সময়ে একই ধারার নাটক বেশি হচ্ছে বলে অনেকে মন্তব্য করেন। নাটকের খারাপ অবস্থার জন্য কোন বিষয়কে বেশি দায়ী করবেন?
বেশ কিছু কারণের জন্য নাটকের মান ভালো হচ্ছে না। বিশেষ করে ধারাবাহিক নাটকগুলো। এরমধ্যে বিশেষ একটি কারণ হলো নাটকে এখন ভালো গল্পের অভাব। যার কারণে প্রায় নাটক একই রকম মনে হচ্ছে। এদিকে বাজেট সমস্যা তো আছেই। সব কিছুর দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু নাটকের বাজেট বাড়েনি।
নাটকে সিনিয়র শিল্পীদের অনুপস্থ্থিতিকে আপনি কীভাবে দেখছেন?
আমাদের দুর্ভাগ্য আমরা সিনিয়র শিল্পীদের ঠিকমতো পাচ্ছি না। অথচ তারাই আমাদের পথ প্রদর্শক। তাদের অভিনয় দেখেই আমরা বড় হয়েছি। যেকোনো সিনিয়র শিল্পীর সঙ্গে পর্দা ভাগ করতে আমার বেশ ভালো লাগে। কারণ সিনিয়রদের কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার থাকে।