ফেসবুক ডায়েরি
দক্ষিণ কোরিয়ায় ১১৮ স্থানে করোনা পরীক্ষা
কাজী সায়েমুজ্জামান
১৮ মার্চ ২০২০, বুধবার, ৭:৪২ পূর্বাহ্ন
দক্ষিণ কোরিয়ায় ১১৮ টি স্থানে করোনা ভাইরাস পরীক্ষা করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কয়েক জায়গায় তাবু টাঙিয়ে পরীক্ষা চলছে। এ কারণে প্রতিদিনই বিশ হাজারের বেশি পরীক্ষা করতে পারছে দেশটি। এখানে একটি কোম্পানী SEGENE মাত্র চার ঘন্টায় করোনা ভাইরাস টেস্টের কীট তৈরি করেছে। প্রতিটি কীট দিয়ে একশ জন মানুষের পরীক্ষা করা যায়। ফলাফল দিতে মাত্র চার ঘন্টা সময়ের প্রয়োজন হয়। প্রতিটি টেস্টে খরচ পড়বে বিশ ডলার বা বাংলাদেশি টাকায় সতেরশ টাকা। খুবই সাশ্রয়ী। এরা যে মেশিনে টেস্ট করে সেটা রোবটিক হ্যান্ড। মানুষের স্পর্শ লাগেনা। একারণে টেস্টের সাথে জড়িতরা নিরাপদ। কম খরচে পরীক্ষা করা যায় বলে কোরিয়া সবার জন্য ফ্রি পরীক্ষা করতে পারছে। এটাই বিশ্বের লেটেস্ট প্রযুক্তি। কোরিয়া এ কারণে করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় এগিয়ে গেছে। প্রায় আড়াই লাখ লোকের পরীক্ষা করতে সমর্থ্য হয়েছে।
কোম্পানিটি সপ্তাহে দশ হাজার কীট প্রডাক্টশন করছে। সুখবর হচ্ছে, গতকাল কোম্পানিটি এসব কীট বিদেশে রপ্তানী করতে অনুমোদন পেয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থা বেশি সংখ্যক মানুষকে পরীক্ষার আওতায় নিয়ে আসতে বলেছে, যা করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় সবচেয়ে কার্যকরী পদক্ষেপ। যত বেশি পরীক্ষা করা যাবে, তত বেশি নিরাপদ থাকা যাবে।
বাংলাদেশ দ্রুত সাউথ কোরিয়ার সরকারের সাথে যোগাযোগ করতে পারে। কোম্পানীটির সাথে যোগাযোগ করা দরকার। দেশে টেস্ট কীট দ্রুত আমদানী করা প্রয়োজন। বেশি জায়গায় করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা রাখা প্রয়োজন।
(লেখাটি কাজী সায়েমুজ্জামানের ফেসবুক ওয়াল থেকে নেয়া)
কোম্পানিটি সপ্তাহে দশ হাজার কীট প্রডাক্টশন করছে। সুখবর হচ্ছে, গতকাল কোম্পানিটি এসব কীট বিদেশে রপ্তানী করতে অনুমোদন পেয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থা বেশি সংখ্যক মানুষকে পরীক্ষার আওতায় নিয়ে আসতে বলেছে, যা করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় সবচেয়ে কার্যকরী পদক্ষেপ। যত বেশি পরীক্ষা করা যাবে, তত বেশি নিরাপদ থাকা যাবে।
বাংলাদেশ দ্রুত সাউথ কোরিয়ার সরকারের সাথে যোগাযোগ করতে পারে। কোম্পানীটির সাথে যোগাযোগ করা দরকার। দেশে টেস্ট কীট দ্রুত আমদানী করা প্রয়োজন। বেশি জায়গায় করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা রাখা প্রয়োজন।
(লেখাটি কাজী সায়েমুজ্জামানের ফেসবুক ওয়াল থেকে নেয়া)