শিক্ষাঙ্গন
৩ দিনের ছুটি নিয়ে একমাস উধাও!
শরণখোলা প্রতিনিধি
৫ মার্চ ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৬:২২ পূর্বাহ্ন
বাগেরহাটের শরনখোলায় ১০নং মঠেরপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা শামস্ জেরিন শাওন ৩ দিনের ছুটি নিয়ে প্রায় একমাস ধরে বিদ্যালয়ে অনুপাস্থিত রয়েছেন। এ ঘটনায় ওই বিদ্যালয়ের অন্যান্য শিক্ষকদের মাঝে চাঁপা ক্ষোভ বিরাজ করছে।
অভিযোগ রয়েছে, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা কর্মচারি ওই শিক্ষিকার কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নিয়ে ফেব্রুয়ারি/২০২০ মাসের বেতন ভাতার সম্পুর্ন টাকা ইতোমধ্যে শাওনের ব্যাংক হিসাবে জমা করে দিয়েছেন।
তবে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আব্দুল আউয়াল নিয়ম বর্হিভুত এ ঘটনাটি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে অবগত করেছেন ।
জানা যায়, উপজেলার রায়েন্দা এলাকার বাসিন্দা শামস্ জেরিন শাওন ২০১৬ সালের ১৪ই জানুয়ারি শরনখোলা উপজেলার ১০নং মঠেরপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক (শাখার) শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। পরিচয় গোপন রাখার শর্তে, বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক বলেন, আমরা রাত দিন পরিশ্রম করে যে বেতন পাই, শাওন চাকুরিতে মাত্র কয়েক বছর পুর্বে যোগদান করে শিক্ষা অফিসের কতিপয় অসাধু ব্যক্তির যোগসাজশে ছুটি না নিয়েই বেতন ভাতা সহ সরকারি সুযোগ সুবিধা ভোগ করে যাচ্ছেন।
প্রধান শিক্ষক আঃ আউয়াল বলেন, শাওন গত ১০ই ফেব্রুয়ারি আমার কাছ থেকে মাত্র ৩ দিনের ছুটি নেন। এরপর থেকে প্রায় একমাস ধরে তিনি স্কুলে আসছেন না। পরে আমি ফোনে যোগাযোগ করি শাওন আজ কাল বলে এ পর্যন্ত আসেনি। বাধ্য হয়ে বিষয়টি শিক্ষা কর্মকর্তাকে লিখিত ভাবে জানিয়েছি এবং তার হাজিরার স্থলে লাল কালি দিয়ে দাগ টেনে রেখেছি।
এ বিষয়ে শিক্ষিকা শাওন বলেন, আমি উচ্চ শিক্ষার জন্য ঢাকায় ভর্তি হয়েছি। প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র পৌঁছাতে দেরি হওয়ায় ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে। তবে,বিষয়টি আমি হেড স্যারকে জানিয়েছি। যদি বিষয়টি এখন তিনি অস্বীকার করেন তা অত্যান্ত দুঃখ জনক।
অপরদিকে , এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আশারাফুল ইসলাম বলেন, ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের মাধ্যমে বিষয়টি অবগত হয়ে শাওনকে ফোন করা হয়েছে তিনি উচ্চ শিক্ষার জন্য ভর্তি হওয়ায় স্কুলে অনুপাস্থিত রয়েছেন। তবে তার কাছে ভর্তির কাগজ পত্র চাওয়া হয়েছে। দিতে ব্যর্থ হলে তার বিরুদ্ধে বিধিগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
অভিযোগ রয়েছে, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা কর্মচারি ওই শিক্ষিকার কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নিয়ে ফেব্রুয়ারি/২০২০ মাসের বেতন ভাতার সম্পুর্ন টাকা ইতোমধ্যে শাওনের ব্যাংক হিসাবে জমা করে দিয়েছেন।
তবে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আব্দুল আউয়াল নিয়ম বর্হিভুত এ ঘটনাটি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে অবগত করেছেন ।
জানা যায়, উপজেলার রায়েন্দা এলাকার বাসিন্দা শামস্ জেরিন শাওন ২০১৬ সালের ১৪ই জানুয়ারি শরনখোলা উপজেলার ১০নং মঠেরপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক (শাখার) শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। পরিচয় গোপন রাখার শর্তে, বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক বলেন, আমরা রাত দিন পরিশ্রম করে যে বেতন পাই, শাওন চাকুরিতে মাত্র কয়েক বছর পুর্বে যোগদান করে শিক্ষা অফিসের কতিপয় অসাধু ব্যক্তির যোগসাজশে ছুটি না নিয়েই বেতন ভাতা সহ সরকারি সুযোগ সুবিধা ভোগ করে যাচ্ছেন।
প্রধান শিক্ষক আঃ আউয়াল বলেন, শাওন গত ১০ই ফেব্রুয়ারি আমার কাছ থেকে মাত্র ৩ দিনের ছুটি নেন। এরপর থেকে প্রায় একমাস ধরে তিনি স্কুলে আসছেন না। পরে আমি ফোনে যোগাযোগ করি শাওন আজ কাল বলে এ পর্যন্ত আসেনি। বাধ্য হয়ে বিষয়টি শিক্ষা কর্মকর্তাকে লিখিত ভাবে জানিয়েছি এবং তার হাজিরার স্থলে লাল কালি দিয়ে দাগ টেনে রেখেছি।
এ বিষয়ে শিক্ষিকা শাওন বলেন, আমি উচ্চ শিক্ষার জন্য ঢাকায় ভর্তি হয়েছি। প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র পৌঁছাতে দেরি হওয়ায় ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে। তবে,বিষয়টি আমি হেড স্যারকে জানিয়েছি। যদি বিষয়টি এখন তিনি অস্বীকার করেন তা অত্যান্ত দুঃখ জনক।
অপরদিকে , এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আশারাফুল ইসলাম বলেন, ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের মাধ্যমে বিষয়টি অবগত হয়ে শাওনকে ফোন করা হয়েছে তিনি উচ্চ শিক্ষার জন্য ভর্তি হওয়ায় স্কুলে অনুপাস্থিত রয়েছেন। তবে তার কাছে ভর্তির কাগজ পত্র চাওয়া হয়েছে। দিতে ব্যর্থ হলে তার বিরুদ্ধে বিধিগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।