বিশ্বজমিন
দিল্লি সহিংসতা: সোনিয়া-রাহুল-প্রিয়াঙ্কার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে এফআইআর দায়েরের আবেদন
মানবজমিন ডেস্ক
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ৪:৫৮ পূর্বাহ্ন
দিল্লির সাম্প্রতিক সহিংসতায় উস্কানিমূলক মন্তব্যের অভিযোগে কংগ্রেস সভাপতি সোনিয়া গান্ধী, সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী ও সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়েরের আবেদন জমা পড়েছে দিল্লি হাইকোর্টে। লয়ার্স ভয়েস নামে আইনজীবীদের একটি সংগঠন বৃহস্পতিবার অন্যান্য দলের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে এ আবেদন করেছে। শুক্রবার আবেদনগুলো নিয়ে এক শুনানি শেষে এ প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় সরকারের থেকে জবাব চেয়ে নোটিশ জারি করেছেন আদালত। এ খবর দিয়েছে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস ও ফার্স্টপোস্ট।
খবরে বলা হয়, কংগ্রেসের শীর্ষ নেতানেত্রীর পাশাপাশি দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া, আম আদমি পার্টির (এএপি) বিধায়ক আমানাতুল্লা খান, এআইএমআইএম নেতা ওয়ারিস পাঠান ও আকবরুদ্দিন ওয়াইসির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়েরের দাবিতেও আদালতে পিটিশন করেছে লয়ার্স ভয়েস। এসব আবেদনের প্রেক্ষিতে শুক্রবার এক শুনানি শেষে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, দিল্লি সরকার ও পুলিশের জবাব চেয়ে নোটিশ জারি করেছেন আদালতের বিচারপতি ডি এন পটেল ও বিচারপতি সি হরি শঙ্করের বেঞ্চ।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, দিল্লিতে সহিংসতার তদন্তে দুটি বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত দায়ের হয়েছে ৪৮টি এফআইআর। এ ঘটনায় আটক ও গ্রেপ্তারের সংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়েছে। শুক্রবার সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩৯। বুলেটের ঘায়ে জখমের সংখ্যা কমপক্ষে ৮২।
খবরে বলা হয়, কংগ্রেসের শীর্ষ নেতানেত্রীর পাশাপাশি দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া, আম আদমি পার্টির (এএপি) বিধায়ক আমানাতুল্লা খান, এআইএমআইএম নেতা ওয়ারিস পাঠান ও আকবরুদ্দিন ওয়াইসির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়েরের দাবিতেও আদালতে পিটিশন করেছে লয়ার্স ভয়েস। এসব আবেদনের প্রেক্ষিতে শুক্রবার এক শুনানি শেষে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, দিল্লি সরকার ও পুলিশের জবাব চেয়ে নোটিশ জারি করেছেন আদালতের বিচারপতি ডি এন পটেল ও বিচারপতি সি হরি শঙ্করের বেঞ্চ।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, দিল্লিতে সহিংসতার তদন্তে দুটি বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত দায়ের হয়েছে ৪৮টি এফআইআর। এ ঘটনায় আটক ও গ্রেপ্তারের সংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়েছে। শুক্রবার সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩৯। বুলেটের ঘায়ে জখমের সংখ্যা কমপক্ষে ৮২।