বিশ্বজমিন
নিষেধাজ্ঞা: দৈনিক ২২ লাখ টাকা বেতনের আইনজীবীর দ্বারস্থ ম্যানসিটি
মানবজমিন ডেস্ক
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ১০:৫০ পূর্বাহ্ন
ইউরোপিয়ান ফুটবল সংস্থা ইউএফার আরোপ করা দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা আইনি পথে বাতিল করতে হাইপ্রোফাইল এক আইনজীবীর শরণাপন্ন হয়েছে বৃটিশ ফুটবল ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটি। ওই প্রখ্যাত আইনজীবী আদালতের মাধ্যমে দুই বার ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন থেকে বৃটেনের প্রস্থান, অর্থাৎ ব্রেক্সিট ঠেকিয়ে দিতে পেরেছিলেন! বৃটিশ সংবাদপত্র মিরর জানিয়েছে, ইউএফার নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে সহায়তার জন্য আইনজীবী ডেভিড প্যানিক কিউসিকে দৈনিক ২০ হাজার পাউন্ড বা প্রায় ২২ লাখ টাকা ফি হিসেবে দিতে সম্মত হয়েছে ম্যানসিটি।
গত সপ্তাহে, আর্থিক ফেয়ার প্লে সংক্রান্ত নিয়ম লঙ্ঘণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হওয়া ইউএফা সংক্রান্ত আয়োজনে অংশগ্রহণের ওপর ম্যানসিটিকে ২ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়। এছাড়া প্রায় ২৫ মিলিয়ন পাউন্ড বা প্রায় ২৭৩ কোটি টাকা জরিমানা করা হয় ফুটবল ক্লাবটিকে। এছাড়া প্রাইজমানি ও টিভি সত্ব বাবদ প্রায় ১৭০ মিলিয়ন পাউন্ড বা ১৮৬০ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন ম্যানসিটি।
এদিকে সানস্পোর্ট জানিয়েছে, ক্লাবের আমিরাতি মালিক শেখ মনসুর বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান আগামী ইউএফা’র বিরুদ্ধে মামলায় আগামী ১০ বছরের জন্য কেবল আইনজীবীদের পেছনে খরচের জন্য ৩ কোটি পাউন্ড বা ৩২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছেন। ক্লাবটির আশা প্যানিকের মতো শীর্ষ আইনজীবীর সহায়তায় আগামী মৌসুমেই হয়তো চ্যাম্পিয়ন্স লীগে খেলতে পারবে ম্যানসিটি।
প্যানিক এর আগে ব্রেক্সিট-বিরোধী অ্যাক্টিভিস্ট গিনা মিলারের হয়ে ব্রেক্সিট সংক্রান্ত মামলায় লড়েন। ২০১৬ সালে তার যুক্তিতে কাবু হয়ে পার্লামেন্টের অনুমতি ছাড়া বৃটেনকে ইইউ থেকে সরিয়ে আনার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মের পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। এর আগে পার্লামেন্ট স্থগিতের মাধ্যমে ব্রেক্সিট কায়েম করার চেষ্টা করলে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের বিরুদ্ধেও মিলার মামলা করেন, আর প্যানিক আইনজীবী হিসেবে সহায়তা দেন। তাদের যুক্তি ছিল, বরিস অবৈধভাবে রাণিকে ভুল পরামর্শ দিয়ে পার্লামেন্ট স্থগিত করিয়েছেন। তাদের যুক্তি আদালত গ্রহণ করে, পার্লামেন্ট পুনরায় শুরুর নির্দেশ দেয়।
এর আগেও প্যানিক ম্যানসিটির পক্ষে আদালতে দাঁড়িয়েছেন। সফলও হয়েছিলেন। ২০১৩ সালে আপিল আদালতে তার কারণেই সিটির সাবেক কোচ জো রয়েল ক্ষতিপূরণ ও আইনি ব্যয় হিসেবে সিটিকে ৪ লাখ ৬৭ হাজার পাউন্ড ফেরত দিতে বাধ্য হয়েছিলেন।
গত সপ্তাহে, আর্থিক ফেয়ার প্লে সংক্রান্ত নিয়ম লঙ্ঘণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হওয়া ইউএফা সংক্রান্ত আয়োজনে অংশগ্রহণের ওপর ম্যানসিটিকে ২ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়। এছাড়া প্রায় ২৫ মিলিয়ন পাউন্ড বা প্রায় ২৭৩ কোটি টাকা জরিমানা করা হয় ফুটবল ক্লাবটিকে। এছাড়া প্রাইজমানি ও টিভি সত্ব বাবদ প্রায় ১৭০ মিলিয়ন পাউন্ড বা ১৮৬০ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন ম্যানসিটি।
এদিকে সানস্পোর্ট জানিয়েছে, ক্লাবের আমিরাতি মালিক শেখ মনসুর বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান আগামী ইউএফা’র বিরুদ্ধে মামলায় আগামী ১০ বছরের জন্য কেবল আইনজীবীদের পেছনে খরচের জন্য ৩ কোটি পাউন্ড বা ৩২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছেন। ক্লাবটির আশা প্যানিকের মতো শীর্ষ আইনজীবীর সহায়তায় আগামী মৌসুমেই হয়তো চ্যাম্পিয়ন্স লীগে খেলতে পারবে ম্যানসিটি।
প্যানিক এর আগে ব্রেক্সিট-বিরোধী অ্যাক্টিভিস্ট গিনা মিলারের হয়ে ব্রেক্সিট সংক্রান্ত মামলায় লড়েন। ২০১৬ সালে তার যুক্তিতে কাবু হয়ে পার্লামেন্টের অনুমতি ছাড়া বৃটেনকে ইইউ থেকে সরিয়ে আনার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মের পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। এর আগে পার্লামেন্ট স্থগিতের মাধ্যমে ব্রেক্সিট কায়েম করার চেষ্টা করলে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের বিরুদ্ধেও মিলার মামলা করেন, আর প্যানিক আইনজীবী হিসেবে সহায়তা দেন। তাদের যুক্তি ছিল, বরিস অবৈধভাবে রাণিকে ভুল পরামর্শ দিয়ে পার্লামেন্ট স্থগিত করিয়েছেন। তাদের যুক্তি আদালত গ্রহণ করে, পার্লামেন্ট পুনরায় শুরুর নির্দেশ দেয়।
এর আগেও প্যানিক ম্যানসিটির পক্ষে আদালতে দাঁড়িয়েছেন। সফলও হয়েছিলেন। ২০১৩ সালে আপিল আদালতে তার কারণেই সিটির সাবেক কোচ জো রয়েল ক্ষতিপূরণ ও আইনি ব্যয় হিসেবে সিটিকে ৪ লাখ ৬৭ হাজার পাউন্ড ফেরত দিতে বাধ্য হয়েছিলেন।