দেশ বিদেশ
প্রেমিকাকে বিয়ে করতে চাওয়াতেই শিপন হত্যা, গ্রেপ্তার ৩
স্টাফ রিপোর্টার
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ৯:২৪ পূর্বাহ্ন
প্রেমিকাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন শিপন। এই চাওয়াটাই কাল হয়ে দাঁড়ায় তার। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শেষ পর্যন্ত প্রতিপক্ষের হাতে প্রাণ দিতে হয়েছে তাকে। শিপন হত্যাকান্ডে জড়িত তিন জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা (পশ্চিম) বিভাগ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো আজাদ, সুজন ও ইব্রাহীম। এ উপলক্ষে গতকাল ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গত বুধবার ঢাকা ও আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান করে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার আসামিদের দেয়া তথ্যমতে শিপন হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত একটি সুইচ গিয়ার চাকু উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
সংবাদ সম্মেলনের ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার আবদুল বাতেন জানান, মহল্লা কেন্দ্রিক দ্বন্দ্বের কারণে শিপনকে হত্যা করা হয়েছে। হাতিরঝিলের বেগুনবাড়ি ও মধুবাগ এই দুই এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এখানকার উঠতি বয়সী ছেলেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব লেগে থাকতো। মধুবাগ এলাকার একটি মেয়ের সঙ্গে বেগুনবাড়ির আজাদের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। পারিবারিকভাবে ২১শে ফেব্রুয়ারি ওই মেয়ের বাসায় আজাদের পরিবার বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যায়। বেগুনবাড়ির ছেলে মধুবাগ এলাকার মেয়েকে বিয়ে করবে এই ভেবে মধুবাগের ছেলেরা ক্ষিপ্ত হয়ে আজাদ ও তার পরিবারকে লাঞ্ছিত করে। ওই ঘটনার জের ধরে দুই গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্ব চরমে পৌঁছায় এবং এর জের ধরেই শিপন হত্যাকান্ড সংগঠিত হয়।
হত্যাকান্ডের ঘটনা সম্পর্কে ডিবির এই কর্মকর্তা আরও বলেন, গত ২৩শে ফেব্রুয়ারি রাত আনুমানিক ৯টায় শিপন ও তার বন্ধু মানিক মোটরসাইকেলে হাতিরঝিলে ঘুরতে যায়। তারা আনুমানিতক রাত সোয়া ৯টার দিকে মধুবাগ ব্রিজের মোড়ে এসে ইউটার্ন করে মধুবাগ ব্রিজের দিকে যাচ্ছিলো। এসময় গ্রেপ্তারকৃতরা তাদের সহযোগীদের সহায়তায় শিপনকে মোটরসাইকেল থেকে নামায়। গ্রেপ্তারকৃত আজাদ তার হাতে থাকা সুইচ গিয়ার চাকু দিয়ে শিপনের পেটে জখম করে এবং শিপনকে বাঁচাতে তার বন্ধু মানিক এগিয়ে গেলে তাকে চাকু দিয়ে পেটে জখম করে সুজন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় শিপন ও মানিককে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ২৩শে ফেব্রুয়ারি রাত ১১ টা ৪৭ মিনিটে মারা যান শিপন।
সংবাদ সম্মেলনের ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার আবদুল বাতেন জানান, মহল্লা কেন্দ্রিক দ্বন্দ্বের কারণে শিপনকে হত্যা করা হয়েছে। হাতিরঝিলের বেগুনবাড়ি ও মধুবাগ এই দুই এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এখানকার উঠতি বয়সী ছেলেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব লেগে থাকতো। মধুবাগ এলাকার একটি মেয়ের সঙ্গে বেগুনবাড়ির আজাদের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। পারিবারিকভাবে ২১শে ফেব্রুয়ারি ওই মেয়ের বাসায় আজাদের পরিবার বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যায়। বেগুনবাড়ির ছেলে মধুবাগ এলাকার মেয়েকে বিয়ে করবে এই ভেবে মধুবাগের ছেলেরা ক্ষিপ্ত হয়ে আজাদ ও তার পরিবারকে লাঞ্ছিত করে। ওই ঘটনার জের ধরে দুই গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্ব চরমে পৌঁছায় এবং এর জের ধরেই শিপন হত্যাকান্ড সংগঠিত হয়।
হত্যাকান্ডের ঘটনা সম্পর্কে ডিবির এই কর্মকর্তা আরও বলেন, গত ২৩শে ফেব্রুয়ারি রাত আনুমানিক ৯টায় শিপন ও তার বন্ধু মানিক মোটরসাইকেলে হাতিরঝিলে ঘুরতে যায়। তারা আনুমানিতক রাত সোয়া ৯টার দিকে মধুবাগ ব্রিজের মোড়ে এসে ইউটার্ন করে মধুবাগ ব্রিজের দিকে যাচ্ছিলো। এসময় গ্রেপ্তারকৃতরা তাদের সহযোগীদের সহায়তায় শিপনকে মোটরসাইকেল থেকে নামায়। গ্রেপ্তারকৃত আজাদ তার হাতে থাকা সুইচ গিয়ার চাকু দিয়ে শিপনের পেটে জখম করে এবং শিপনকে বাঁচাতে তার বন্ধু মানিক এগিয়ে গেলে তাকে চাকু দিয়ে পেটে জখম করে সুজন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় শিপন ও মানিককে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ২৩শে ফেব্রুয়ারি রাত ১১ টা ৪৭ মিনিটে মারা যান শিপন।