খেলা
‘ক্রাইস্টচার্চেও কোহলিকে দমিয়ে রাখবে কিউইরা’
স্পোর্টস ডেস্ক
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ৮:৩৬ পূর্বাহ্ন
নিউজিল্যান্ড সফরে নিজেকে হারিয়ে খুঁজছেন বিরাট কোহলি। ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি ও টেস্ট মিলিয়ে ৮ ম্যাচে কোহলির ব্যাট থেকে এসেছে একটি মাত্র ফিফটি। সিরিজের প্রথম টেস্টে দুই ইনিংসেই ব্যর্থ (১৯ ও ৭) কোহলি। ভারত দেখে ১০ উইকেটের হার। ২৯শে ফেব্রুয়ারি ক্রাইস্টচার্চে শুরু হচ্ছে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। আর কিউই পেসার নিল ওয়াগনার গতকাল বলেন, ‘ক্রাইস্টচার্চেও কোহলিকে দমিয়ে রাখা হবে।’
গত সপ্তাহে প্রথম সন্তানের বাবা হয়েছেন ওয়াগনার। সে কারণে খেলতে পারেনি ওয়েলিংটন টেস্টে। দ্বিতীয় টেস্টে দলে ফিরেই এ বাঁহাতি পেসার বলেন, ‘আমি যে দলের বিপক্ষেই খেলি না কেন তাদের সেরা ব্যাটসম্যানকে টার্গেট করি। প্রতিপক্ষের সবচেয়ে ভালো ব্যাটসম্যানকে তুলে নিতে পারলে তা যে কোনো দলকেই এগিয়ে দেয়। আমাদের যেটা প্রয়োজন- ওকে (কোহলি) দমিয়ে রাখা। উইকেটের দুই প্রান্ত থেকেই ওর ওপর চাপ প্রয়োগ করা এবং এটা নিশ্চিত করা যে ওরা যেন বড় স্কোর করতে না পারে।’
টেস্টে এখন পর্যন্ত মুখোমুখি ৬ ইনিংসে তিনবারই কোহলিকে আউট করেছেন ওয়াগনার। ২০১৩-১৪ সালে প্রথমবার কোহলিকে আউট করেন ওয়াগনার। অকল্যান্ডে ৪০৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে একটা সময় কোহলি-ধাওয়ানের জুটিতে ২২২/২ তুলে ফেলে ভারত। কোহলিকে ফিরিয়ে ১২৬ রানের জুটি ভাঙেন ওয়াগনার। তুলে নেন ধাওয়ানকেও। এরপরই ধস নামে ভারতের ব্যাটিং লাইনআপে। শেষ পর্যন্ত ৪০ রানে জেতে নিউজিল্যান্ড। ওয়াগনার ৬২ রানে নেন ৪ উইকেট।
ওই টেস্টের আগ পর্যন্ত ১২ ম্যাচে ৩৭.৯৪ গড়ে ৩৯ উইকেট ছিল ওয়াগনারের ঝুলিতে। পরের ৩৫ টেস্টে ২৩.৯৫ গড়ে তার শিকার ১৬৫ উইকেট। এই সময়ে শুধু ঘরে নয় বিদেশের মাটিতেও সমান সফল ওয়াগনার। দক্ষিণ আফ্রিকায় ১৬.৭৭, ওয়েস্ট ইন্ডিজে ২২.৪০ গড়ে উইকেট নিয়েছেন। সবশেষ অস্ট্রেলিয়া সফরে নিউজিল্যান্ড ৩-০তে হোয়াইটওয়াশ হলেও ২২.৭৬ গড়ে ১৭ উইকেট নেন এ বাঁহাতি পেসার।
ওয়েলিংটনে প্রথম টেস্টে দুই ইনিংসেই দুশোর নিচে অলআউট হয়েছে ভারত। অভিষিক্ত পেসার কাইল জেমিসন ও অভিজ্ঞ টিম সাউদি মিলেই ধসিয়ে দেন অতিথি দলকে। ওয়াগনারের অন্তর্ভুক্তি কোহলির চ্যালেঞ্জ আরো কঠিন করে তুললো।
গত সপ্তাহে প্রথম সন্তানের বাবা হয়েছেন ওয়াগনার। সে কারণে খেলতে পারেনি ওয়েলিংটন টেস্টে। দ্বিতীয় টেস্টে দলে ফিরেই এ বাঁহাতি পেসার বলেন, ‘আমি যে দলের বিপক্ষেই খেলি না কেন তাদের সেরা ব্যাটসম্যানকে টার্গেট করি। প্রতিপক্ষের সবচেয়ে ভালো ব্যাটসম্যানকে তুলে নিতে পারলে তা যে কোনো দলকেই এগিয়ে দেয়। আমাদের যেটা প্রয়োজন- ওকে (কোহলি) দমিয়ে রাখা। উইকেটের দুই প্রান্ত থেকেই ওর ওপর চাপ প্রয়োগ করা এবং এটা নিশ্চিত করা যে ওরা যেন বড় স্কোর করতে না পারে।’
টেস্টে এখন পর্যন্ত মুখোমুখি ৬ ইনিংসে তিনবারই কোহলিকে আউট করেছেন ওয়াগনার। ২০১৩-১৪ সালে প্রথমবার কোহলিকে আউট করেন ওয়াগনার। অকল্যান্ডে ৪০৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে একটা সময় কোহলি-ধাওয়ানের জুটিতে ২২২/২ তুলে ফেলে ভারত। কোহলিকে ফিরিয়ে ১২৬ রানের জুটি ভাঙেন ওয়াগনার। তুলে নেন ধাওয়ানকেও। এরপরই ধস নামে ভারতের ব্যাটিং লাইনআপে। শেষ পর্যন্ত ৪০ রানে জেতে নিউজিল্যান্ড। ওয়াগনার ৬২ রানে নেন ৪ উইকেট।
ওই টেস্টের আগ পর্যন্ত ১২ ম্যাচে ৩৭.৯৪ গড়ে ৩৯ উইকেট ছিল ওয়াগনারের ঝুলিতে। পরের ৩৫ টেস্টে ২৩.৯৫ গড়ে তার শিকার ১৬৫ উইকেট। এই সময়ে শুধু ঘরে নয় বিদেশের মাটিতেও সমান সফল ওয়াগনার। দক্ষিণ আফ্রিকায় ১৬.৭৭, ওয়েস্ট ইন্ডিজে ২২.৪০ গড়ে উইকেট নিয়েছেন। সবশেষ অস্ট্রেলিয়া সফরে নিউজিল্যান্ড ৩-০তে হোয়াইটওয়াশ হলেও ২২.৭৬ গড়ে ১৭ উইকেট নেন এ বাঁহাতি পেসার।
ওয়েলিংটনে প্রথম টেস্টে দুই ইনিংসেই দুশোর নিচে অলআউট হয়েছে ভারত। অভিষিক্ত পেসার কাইল জেমিসন ও অভিজ্ঞ টিম সাউদি মিলেই ধসিয়ে দেন অতিথি দলকে। ওয়াগনারের অন্তর্ভুক্তি কোহলির চ্যালেঞ্জ আরো কঠিন করে তুললো।