বাংলারজমিন
তরমুজ ক্ষেতে দুর্বৃত্তদের বিষ প্রয়োগ
রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৭:৫৯ পূর্বাহ্ন
পটুখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলায় রাতের আঁধারে চার কৃষকের তরমুজ ক্ষেতে বিষ প্রয়োগ করেছে দুর্বৃত্তরা। বিষ প্রয়োগের ফলে প্রায় পাঁচ একর জমির তরমুজ গাছ মরে গেছে। এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছে চার কৃষক ও তাদের পরিবার। সোমবার রাতে উপজেলার ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নের ফুলখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় রাঙ্গাবালী থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
জানা গেছে, বুকভরা স্বপ্ন নিয়ে চার কৃষক মিলে এবছর তরমুজ চাষের সিদ্ধান্ত নেয়। তারা নিজেদের কিছু জমি ও অন্যদের থেকে জমি লিজ নিয়ে প্রায় ৫ একর জমিতে তরমুজের আবাদ করেন। সবেমাত্র ক্ষেতের গাছ বড় হয়েছে। এখনো ফল দেয়া শুরু করেনি। এরই মধ্যে সোমবার রাতে তাদের ক্ষেতে বিষ প্রয়োগ করে দুর্বৃত্তরা। বিষ প্রয়োগের ফলে তরমুজ গাছগুলো শুকিয়ে মরে যাচ্েছ। এ কারনে দিশেহারা হয়ে পরেছে চার কৃষক ও তাদের পরিবার। পরিবারের সকলে মিলে চেষ্টা করেও রক্ষা করতে পাছেননা তাদের স্বপ্নের ফসল তরমুজকে। পাঁচ একর জমিতে তরমুজ চাষ করতে এ পর্যন্ত তাদের সাড়ে তিন লাখ টাকা খরচ হয়েছে। তরমুজচাষী এই চার কৃষকরা হলো- রাঙ্গাবালী উপজেলার ফুলখালী গ্রামের হাসেম মুন্সীর ছেলে মামুন মুন্সী, আইনুদ্দিন দালামের ছেলে ইমাম দালাল, শাজাহান মুন্সীর ছেলে রিয়াদ মুন্সী ও আব্দুর রব হাওলাদারের ছেলে রিপন হাওলাদার।
ভুক্তভোগী কৃষক মামুন মুন্সী অভিযোগ করে জানান, আমাদের সাথে জমিজমা নিয়ে দর্ঘীদিন যাবৎ জালাল মুন্সী ও তার পরিবারের লোকদের সাথে বিরোধ চলে আসছে। এই বিরোধ নিয়ে মামলাও চলছে। যার কারণে তারা রাতের আধারে আমাদের ক্ষেতে বিষ দিয়ে তরমুজ গাছ নষ্ট করেছে। শত্রুতা থাকলে আমাদের সাথে আছে, গাছের সাথেতো শত্রুতা নাই। গাছ মারলো কেন।
ভুক্তভোগী কৃষক ইমাম দালাল বলেন, ‘আমি ধার দেনা কইরা জমিতে তরমুজ চাষ দিছি। আশা করছি তরমুজ দিয়ে যা লাভ হইবে তা দিয়া ধার দেনা পরিশোধ করে কোন একটা কিছু করমু। কিন্তু তা আর হইলোনা। আমি কোন দোষ করে থাকলে আমার বিচার করতে। আমার স্বপ্ন নষ্ট করলো ক্যা।’
এ ব্যাপারে রাঙ্গাবালী থানা অফিসার ইনচার্জ আলী আহম্মেদ জানান, ভুক্তভোগীরা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নিব।
জানা গেছে, বুকভরা স্বপ্ন নিয়ে চার কৃষক মিলে এবছর তরমুজ চাষের সিদ্ধান্ত নেয়। তারা নিজেদের কিছু জমি ও অন্যদের থেকে জমি লিজ নিয়ে প্রায় ৫ একর জমিতে তরমুজের আবাদ করেন। সবেমাত্র ক্ষেতের গাছ বড় হয়েছে। এখনো ফল দেয়া শুরু করেনি। এরই মধ্যে সোমবার রাতে তাদের ক্ষেতে বিষ প্রয়োগ করে দুর্বৃত্তরা। বিষ প্রয়োগের ফলে তরমুজ গাছগুলো শুকিয়ে মরে যাচ্েছ। এ কারনে দিশেহারা হয়ে পরেছে চার কৃষক ও তাদের পরিবার। পরিবারের সকলে মিলে চেষ্টা করেও রক্ষা করতে পাছেননা তাদের স্বপ্নের ফসল তরমুজকে। পাঁচ একর জমিতে তরমুজ চাষ করতে এ পর্যন্ত তাদের সাড়ে তিন লাখ টাকা খরচ হয়েছে। তরমুজচাষী এই চার কৃষকরা হলো- রাঙ্গাবালী উপজেলার ফুলখালী গ্রামের হাসেম মুন্সীর ছেলে মামুন মুন্সী, আইনুদ্দিন দালামের ছেলে ইমাম দালাল, শাজাহান মুন্সীর ছেলে রিয়াদ মুন্সী ও আব্দুর রব হাওলাদারের ছেলে রিপন হাওলাদার।
ভুক্তভোগী কৃষক মামুন মুন্সী অভিযোগ করে জানান, আমাদের সাথে জমিজমা নিয়ে দর্ঘীদিন যাবৎ জালাল মুন্সী ও তার পরিবারের লোকদের সাথে বিরোধ চলে আসছে। এই বিরোধ নিয়ে মামলাও চলছে। যার কারণে তারা রাতের আধারে আমাদের ক্ষেতে বিষ দিয়ে তরমুজ গাছ নষ্ট করেছে। শত্রুতা থাকলে আমাদের সাথে আছে, গাছের সাথেতো শত্রুতা নাই। গাছ মারলো কেন।
ভুক্তভোগী কৃষক ইমাম দালাল বলেন, ‘আমি ধার দেনা কইরা জমিতে তরমুজ চাষ দিছি। আশা করছি তরমুজ দিয়ে যা লাভ হইবে তা দিয়া ধার দেনা পরিশোধ করে কোন একটা কিছু করমু। কিন্তু তা আর হইলোনা। আমি কোন দোষ করে থাকলে আমার বিচার করতে। আমার স্বপ্ন নষ্ট করলো ক্যা।’
এ ব্যাপারে রাঙ্গাবালী থানা অফিসার ইনচার্জ আলী আহম্মেদ জানান, ভুক্তভোগীরা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নিব।