খেলা
লন্ডনি ক্লাবের বিপক্ষে আবারও দুর্ধর্ষ বায়ার্ন
স্পোর্টস ডেস্ক
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বুধবার, ১২:২৪ অপরাহ্ন
সাম্প্রতিক সময়ে চ্যাম্পিয়ন্স লীগে জার্মান জায়ান্ট বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে দাঁড়াতেই পারেনি লন্ডনের ক্লাবগুলো। সেটা লন্ডনে কিংবা মিউনিখে। মঙ্গলবার রাতে শেষ ষোলোর প্রথম লেগে চেলসিকে তাদেরই মাঠে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে বায়ার্ন মিউনিখ। প্রতিপক্ষের মাঠ থেকে এমন জয় তুলে নিয়ে শেষ আটে খেলা একপ্রকার নিশ্চিতই হয়ে গেছে জার্মান চ্যাম্পিয়নদের।
লন্ডনের ক্লাবগুলোর বিপক্ষে বায়ার্নের রুদ্ররূপ এর আগে সর্বশেষ দেখেছে টটেনহাম। চলতি মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন্স লীগের গ্রুপ পর্বে টটেনহামকে তাদের ঘরের মাঠে ৭-২ গোলে বিধ্বস্ত করে বায়ার্ন। ফিরতি লেগে নিজেদের মাঠেও ৩-১ গোলে জয় পায় জার্মান জায়ান্টরা।
২০১৬-১৭ মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লীগের দ্বিতীয় রাউন্ডে দুই লেগ মিলিয়ে আর্সেনালকে ১০ গোল দিয়েছিল বায়ার্ন মিউনিখ। দুই লেগেই ৫-১ ব্যবধানে জিতেছিল জার্মান জায়ান্টরা।
স্টামফোর্ড ব্রিজে প্রথমার্ধে চেলসি গোলরক্ষকের দৃঢ়তায় লিড নিতে পারেনি বায়ার্ন। দ্বিতীয়ার্ধে আর সফরকারীদের রুখতে পারেনি ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ডের দল। ৫০ ও ৫৩ মিনিটে জোড়া গোল করে চেলসিকে ব্যাকফুটে ঠেলে দেন জার্মান উইঙ্গার সার্জ গেন্যাব্রি। দুটি গোলেই সহায়তা করেন চলমান আসরের গ্রুপ পর্বে ১০ গোল করা পোলিশ স্ট্রাইকার রবার্ট লেভানডফস্কি। ৭৬তম মিনিটে স্কোরলাইন ৩-০ করেন পুরো ম্যাচে আলো ছড়ানো লেভানডফস্কি। ৮৩ মিনিটে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন চেলসি মিডফিল্ডার মার্কোস আলোনসো।
লন্ডনের ক্লাবগুলোর বিপক্ষে বায়ার্নের রুদ্ররূপ এর আগে সর্বশেষ দেখেছে টটেনহাম। চলতি মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন্স লীগের গ্রুপ পর্বে টটেনহামকে তাদের ঘরের মাঠে ৭-২ গোলে বিধ্বস্ত করে বায়ার্ন। ফিরতি লেগে নিজেদের মাঠেও ৩-১ গোলে জয় পায় জার্মান জায়ান্টরা।
২০১৬-১৭ মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লীগের দ্বিতীয় রাউন্ডে দুই লেগ মিলিয়ে আর্সেনালকে ১০ গোল দিয়েছিল বায়ার্ন মিউনিখ। দুই লেগেই ৫-১ ব্যবধানে জিতেছিল জার্মান জায়ান্টরা।
স্টামফোর্ড ব্রিজে প্রথমার্ধে চেলসি গোলরক্ষকের দৃঢ়তায় লিড নিতে পারেনি বায়ার্ন। দ্বিতীয়ার্ধে আর সফরকারীদের রুখতে পারেনি ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ডের দল। ৫০ ও ৫৩ মিনিটে জোড়া গোল করে চেলসিকে ব্যাকফুটে ঠেলে দেন জার্মান উইঙ্গার সার্জ গেন্যাব্রি। দুটি গোলেই সহায়তা করেন চলমান আসরের গ্রুপ পর্বে ১০ গোল করা পোলিশ স্ট্রাইকার রবার্ট লেভানডফস্কি। ৭৬তম মিনিটে স্কোরলাইন ৩-০ করেন পুরো ম্যাচে আলো ছড়ানো লেভানডফস্কি। ৮৩ মিনিটে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন চেলসি মিডফিল্ডার মার্কোস আলোনসো।