খেলা
‘আগে নরম ছিলাম, এখন সবাইকেই ঝাড়ি মারি’
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার, ৮:১৪ পূর্বাহ্ন
খুব ঠান্ডা মেজাজী ক্রিকেটার মুমিনুল হক। তবে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন গেলে মাঝে মাঝে একটু এগ্রেসিভ হতে হয়। সময়ের প্রয়োজনে মুুমিনুলও নিজের স্বভাব বদলেছেন। মঙ্গলবার মিরপুর টেস্টে জিম্বাবুয়েকে হারানোর পর মুমিনুলের সামনে প্রশ্ন রাখা হয় অধিনায়কত্ব করতে মাঠের ভেতরে কতটা কঠোর হতে হয়? মুমিনুল বলেন, ‘আমার নেতৃত্ব শুরু হয়েছিল বিসিএল, এনসিএল দিয়ে। ওই জায়গায় প্রথম প্রথম এরকমই (নরম) ছিলাম। পরে দেখলাম যে স্বভাব বদলাতে হবে। যারা মাঠে থাকে তারা জানে। এখন একটু এগ্রেসিভ থাকতে হয়। সবাইকেই ঝাড়ি মারি (হাসি)।’
বাংলাদেশের টেস্ট অধিনায়ক হওয়ার পর টানা তিনটি ম্যাচ হারেন মুমিনুল। প্রথমে ভারতে দুই ম্যাচ সিরিজে ২-০তে হার। দুই ম্যাচেই ইনিংস ব্যবধানে পরাজিত হয় বাংলাদেশ। সবশেষ পাকিস্তানের বিপক্ষে রাওয়ালপিন্ডি টেস্টেও একই ফল দেখে টাইগাররা।
নেতৃত্বে প্রথম তিন টেস্টে ইনিংস ব্যবধানে হারের পর জয়, কতটা স্বস্তিদায়ক? মুমিনুল বলেন, ‘ঠিক স্বস্তি নয়। খেলোয়াড়রা দল হিসেবে কীভাবে কাজ করবে, কীভাবে খেলবে সেই জিনিসটা আমি সবসময় দেখতে চেয়েছিলাম। প্রথম ইনিংস থেকে আপনারা হয়তো খেয়াল করেছেন। পেস বোলার থেকে শুরু করে স্পিনার, এমনকি ব্যাটসম্যানরা পর্যন্ত দলের জন্য যা দরকার তা করেছে। আমার কাছে মনে হয় এ কারণেই এমন ফল এসেছে।’
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ব্যাট হাতে মুমিনুল হাঁকিয়েছেন সেঞ্চুরি। অন্যদিকে মুশফিকের ব্যাট থেকে এসেছে ডাবল সেঞ্চুরি। শান্ত-লিটন পেয়েছেন ফিফটির দেখা। বোলাররা সমর্থ হয়েছেন প্রতিপক্ষের ২০ উইকেট তুলে নিতে। সবমিলিয়ে এ জয় টাইগারদের আত্মবিশ্বাস ফিরে পাওয়ার জয়।
বাংলাদেশের টেস্ট অধিনায়ক হওয়ার পর টানা তিনটি ম্যাচ হারেন মুমিনুল। প্রথমে ভারতে দুই ম্যাচ সিরিজে ২-০তে হার। দুই ম্যাচেই ইনিংস ব্যবধানে পরাজিত হয় বাংলাদেশ। সবশেষ পাকিস্তানের বিপক্ষে রাওয়ালপিন্ডি টেস্টেও একই ফল দেখে টাইগাররা।
নেতৃত্বে প্রথম তিন টেস্টে ইনিংস ব্যবধানে হারের পর জয়, কতটা স্বস্তিদায়ক? মুমিনুল বলেন, ‘ঠিক স্বস্তি নয়। খেলোয়াড়রা দল হিসেবে কীভাবে কাজ করবে, কীভাবে খেলবে সেই জিনিসটা আমি সবসময় দেখতে চেয়েছিলাম। প্রথম ইনিংস থেকে আপনারা হয়তো খেয়াল করেছেন। পেস বোলার থেকে শুরু করে স্পিনার, এমনকি ব্যাটসম্যানরা পর্যন্ত দলের জন্য যা দরকার তা করেছে। আমার কাছে মনে হয় এ কারণেই এমন ফল এসেছে।’
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ব্যাট হাতে মুমিনুল হাঁকিয়েছেন সেঞ্চুরি। অন্যদিকে মুশফিকের ব্যাট থেকে এসেছে ডাবল সেঞ্চুরি। শান্ত-লিটন পেয়েছেন ফিফটির দেখা। বোলাররা সমর্থ হয়েছেন প্রতিপক্ষের ২০ উইকেট তুলে নিতে। সবমিলিয়ে এ জয় টাইগারদের আত্মবিশ্বাস ফিরে পাওয়ার জয়।