অনলাইন
এনু-রুপনের বাসার ভান্ডারে নগদই সাড়ে ২৬ কোটি টাকা
স্টাফ রিপোর্টার
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার, ৮:০৬ পূর্বাহ্ন
টাকার কুমির এনামুল হক এনু ও তার ভাই রুপন ভূঁইয়ার বাসার ভান্ডারে নগদই মিললো সাড়ে ২৬ কোটি টাকা। এছাড়া পাওয়া গেছে বিপুল পরিমাণ মার্কিন ডলারসহ বিভিন্ন দেশে মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার। এর আগে সোমবার রাতে ক্যাসিনোকাণ্ডে বহিস্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা এই সহোদরের ওই বাড়িতে অভিযান চালিয়ে টাকাভর্তি কয়েকটি সিন্দুক উদ্ধার করে র্যাব। ৬ তলা বাড়িটি ১১৯ লালমোহন সাহা স্ট্রিটে অবস্থিত। র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে এ বাড়ির নিচ তলায় অভিযান চালানো হয়। পরে সকালে টাকা গুনতে আনা হয় মেশিন।
দুপুরে দিকে গণনা শেষ হয়। হিসাব অনুযায়ী, ২৬ কোটি ৫৫ লাখ ৬০০ নগদ টাকা, ১ কেজি স্বর্ণ, ৫ কোটি ১৫ লাখ টাকার এফডিআর, ৯৬০০ ইউএস ডলার, ১৭৪ মালেয়শিয়ান রিঙ্গিত, ৫৩৫০ ভারতীয় রুপি, ১১৯৫ চাইনিজ ইয়ানসহ আরও কিছু বিদেশি মুদ্রা পাওয়া গেছে। এ তথ্য জানিয়েছেন র্যাব-৩ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল রাকিবুল হাসান। এসব টাকা ৫টি সিন্দুকে গচ্ছিত ছিলো।
র্যাব-৩ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবিএম ফয়জুল ইসলাম বলেন, নিচতলার ওই বাসায় কেউ থাকতো না। বেশ সুরক্ষিত অবস্থায় রাখা ছিলো সবকিছু। এনু-রুপনের দুই ডজন বাড়ির বিষয়ে অনুসন্ধান করতে গিয়ে আমরা এ বাসার সন্ধান পাই।
এছাড়া ওই বাড়িতে বেশ কিছু ক্যাসিনো সরঞ্জামও পাওয়া গেছে, যেগুলোতে ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের সিল লাগানো ছিলো বলে ফয়জুল ইসলাম জানান।
ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের পরিচালক এনু ছিলেন গেন্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি। আর তার ভাই রুপন ছিলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। গত বছর ১৮ই সেপ্টেম্বর ঢাকার কয়েকটি ক্লাবের সঙ্গে ওয়ান্ডারার্সে অভিযান চালিয়ে জুয়ার সরঞ্জাম, কয়েক লাখ টাকা ও মদ উদ্ধার করে র্যাব। ওই ঘটনার পর মোট সাতটি মামলার করা হয়, যার মধ্যে অবৈধ ক্যাসিনো ও জুয়া পরিচালনা এবং অর্থ-পাচারের অভিযোগে চারটি মামলার তদন্ত করছে সিআইডি।
দুপুরে দিকে গণনা শেষ হয়। হিসাব অনুযায়ী, ২৬ কোটি ৫৫ লাখ ৬০০ নগদ টাকা, ১ কেজি স্বর্ণ, ৫ কোটি ১৫ লাখ টাকার এফডিআর, ৯৬০০ ইউএস ডলার, ১৭৪ মালেয়শিয়ান রিঙ্গিত, ৫৩৫০ ভারতীয় রুপি, ১১৯৫ চাইনিজ ইয়ানসহ আরও কিছু বিদেশি মুদ্রা পাওয়া গেছে। এ তথ্য জানিয়েছেন র্যাব-৩ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল রাকিবুল হাসান। এসব টাকা ৫টি সিন্দুকে গচ্ছিত ছিলো।
র্যাব-৩ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবিএম ফয়জুল ইসলাম বলেন, নিচতলার ওই বাসায় কেউ থাকতো না। বেশ সুরক্ষিত অবস্থায় রাখা ছিলো সবকিছু। এনু-রুপনের দুই ডজন বাড়ির বিষয়ে অনুসন্ধান করতে গিয়ে আমরা এ বাসার সন্ধান পাই।
এছাড়া ওই বাড়িতে বেশ কিছু ক্যাসিনো সরঞ্জামও পাওয়া গেছে, যেগুলোতে ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের সিল লাগানো ছিলো বলে ফয়জুল ইসলাম জানান।
ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের পরিচালক এনু ছিলেন গেন্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি। আর তার ভাই রুপন ছিলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। গত বছর ১৮ই সেপ্টেম্বর ঢাকার কয়েকটি ক্লাবের সঙ্গে ওয়ান্ডারার্সে অভিযান চালিয়ে জুয়ার সরঞ্জাম, কয়েক লাখ টাকা ও মদ উদ্ধার করে র্যাব। ওই ঘটনার পর মোট সাতটি মামলার করা হয়, যার মধ্যে অবৈধ ক্যাসিনো ও জুয়া পরিচালনা এবং অর্থ-পাচারের অভিযোগে চারটি মামলার তদন্ত করছে সিআইডি।