খেলা
জোড়া উইকেট নিয়ে মাশরাফি সাকিবের পাশে নাঈম
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:১৫ পূর্বাহ্ন
তার টেস্ট ক্যারিয়ারটা মাত্র পাঁচ ম্যাচের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০১৮ সালে নিজের অভিষেক টেস্টে গড়েছিলেন সবচেয়ে কমবয়সী ক্রিকেটার হিসেবে পাঁচ উইকেট নেয়ার রেকর্ড। এরপর থেকে টেস্ট দলে প্রায় নিয়মিত মুখই বলা চলে ১৯ বছর বয়সী অফস্পিনার নাঈম হাসানকে। এবার নাঈম হাসান গড়লেন আরেকটি অসাধারণ কীর্তি। গতকাল মিরপুরে জিম্বাবুয়ের দ্বিতীয় ইনিংসের প্রথম ওভারেই দুই উইকেট নেন নাঈম হাসান। মাত্র তৃতীয় বাংলাদেশি বোলার হিসেবে ইনিংসের প্রথম ওভারেই জোড়া উইকেট পেলেন তিনি। এমন কীর্তি রয়েছে কেবল পেসার মাশরাফি বিন মর্তুজা ও বাঁহাতি স্পিনার সাকিব আল হাসানের।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চলতি ম্যাচের প্রথম ইনিংসে টানা ৩২ ওভার বোলিং করে অন্যরকম এক রেকর্ড গড়েছিলেন নাঈম। সে কীর্তি টাটকা থাকতেই দ্বিতীয় ইনিংসের প্রথম ওভারেই জোড়া সাফল্যে ভেসেছেন এ ডানহাতি অফস্পিনার। তার জোড়া আঘাতে তৃতীয় দিন শেষে বাংলাদেশের হাসিটা হয়েছে আরও বিস্তৃত। শেষ বিকালের কয়েক ওভার জিম্বাবুয়েকে ব্যাটিং করানোর লক্ষ্যে তড়িঘড়ি ইনিংস ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাংলাদেশ। অন্ধকার নেমে আসা শেরে বাংলায় শেষ বিকালে আর পেসার ব্যবহার করেননি অধিনায়ক মুমিনুল হক। প্রথম ওভারেই অফস্পিনার নাঈমের হাতে তুলে দেন বল। অধিনায়কের আস্থার প্রতিদান দেন তরুণ নাঈম। ওভারের দ্বিতীয় বলে সরাসরি বোল্ড করেন বাঁহাতি ওপেনার প্রিন্স মাসভাউরেকে। পরের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন নাইটওয়াচম্যান হিসেবে খেলতে নামা ডোনাল্ড তিরিপানো। ফলে তিন বলে কোনো রান না করেই ২ উইকেট হারিয়ে ফেলে জিম্বাবুয়ে। পরে নাইমের হ্যাটট্রিক ঠেকিয়ে দেন ব্রেন্ডন টেইলর। ২০০১ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চটগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসের প্রথম ওভারের পঞ্চম ও শেষ বলে ডিওন ইব্রাহিম ও স্টুয়ার্ট কার্লাইলকে আউট করেন মাশরাফি। তার ১৭ বছর পর আফগানিস্তানের বিপক্ষে সেই চট্টগ্রামেই দ্বিতীয় ইনিংসের প্রথম ওভারে এহসানউল্লাহ ও রহমত শাহর উইকেট নেন সাকিব।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চলতি ম্যাচের প্রথম ইনিংসে টানা ৩২ ওভার বোলিং করে অন্যরকম এক রেকর্ড গড়েছিলেন নাঈম। সে কীর্তি টাটকা থাকতেই দ্বিতীয় ইনিংসের প্রথম ওভারেই জোড়া সাফল্যে ভেসেছেন এ ডানহাতি অফস্পিনার। তার জোড়া আঘাতে তৃতীয় দিন শেষে বাংলাদেশের হাসিটা হয়েছে আরও বিস্তৃত। শেষ বিকালের কয়েক ওভার জিম্বাবুয়েকে ব্যাটিং করানোর লক্ষ্যে তড়িঘড়ি ইনিংস ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাংলাদেশ। অন্ধকার নেমে আসা শেরে বাংলায় শেষ বিকালে আর পেসার ব্যবহার করেননি অধিনায়ক মুমিনুল হক। প্রথম ওভারেই অফস্পিনার নাঈমের হাতে তুলে দেন বল। অধিনায়কের আস্থার প্রতিদান দেন তরুণ নাঈম। ওভারের দ্বিতীয় বলে সরাসরি বোল্ড করেন বাঁহাতি ওপেনার প্রিন্স মাসভাউরেকে। পরের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন নাইটওয়াচম্যান হিসেবে খেলতে নামা ডোনাল্ড তিরিপানো। ফলে তিন বলে কোনো রান না করেই ২ উইকেট হারিয়ে ফেলে জিম্বাবুয়ে। পরে নাইমের হ্যাটট্রিক ঠেকিয়ে দেন ব্রেন্ডন টেইলর। ২০০১ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চটগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসের প্রথম ওভারের পঞ্চম ও শেষ বলে ডিওন ইব্রাহিম ও স্টুয়ার্ট কার্লাইলকে আউট করেন মাশরাফি। তার ১৭ বছর পর আফগানিস্তানের বিপক্ষে সেই চট্টগ্রামেই দ্বিতীয় ইনিংসের প্রথম ওভারে এহসানউল্লাহ ও রহমত শাহর উইকেট নেন সাকিব।