অনলাইন
দৌলতদিয়ায় আরেক যৌনকর্মীর লাশ দাফন
অনলাইন ডেস্ক
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ১১:৪৬ পূর্বাহ্ন
দ্বিতীয়বারের মতো রাজবাড়ী গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া পতীতাপল্লীর যৌনকর্মী রিনা বেগম (৫৫) মৃত্যুর পর ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে দৌলতদিয়া পতীতাপল্লীর পাশে এ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে তাকে পল্লীর নির্দিষ্ট কবরস্থানে দাফন করা হয়।
রাজবাড়ী পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান পিপিএম বারের উদ্যোগে গোয়ালন্দ থানা জামে মসজিদের ইমাম আবু বক্কর সিদ্দিক এ জানাজার নামাজ পড়ান।
বৃহস্পতিবার বিকালে রিনা বেগম নামের এক যৌনকর্মীর মৃত্যু হয়। পরবর্তীতে বিষয়টি রাজবাড়ী পুলিশ সুপারের দৃষ্টিতে আসে এবং তাৎক্ষণিকভাবে তিনি ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী ওই যৌনকর্মীর জানাজা নামাজের উদ্দ্যোগ নেন। কিন্তু যৌনকর্মী বলে স্থানীয় কোনো ইমাম তার জানাজা পড়াতে রাজি হননি। তাই গোয়ালন্দ ঘাট থানা মসজিদের ইমামকে সঙ্গে নিয়ে জানাজার নামাজ পড়ানোর ব্যবস্থা করেন।
জানাজার নামাজে উপস্থিত ছিলেন, পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান পিপিএম, বার, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফকির আব্দুল জব্বার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সালাহউদ্দিন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল্লাহ আল মামুন,
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি আশিকুর রহমান, দৌলতদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান মন্ডলসহ স্থানীয় এলাকাবাসী।
এর আগে চলতি মাসের ২রা ফেব্রুয়ারি রাতে প্রথমবারের মতো দৌলতদিয়া পতীতাল্লীর যৌনকর্মী হামিদা বেগমের মৃত্যুর পর তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। ওই নামাজের পর স্থানীয় ও দেশি-বিদেশি মিডিয়া ফলাওকরে বিষয়টি তুলে ধরে এবং এই ধারা অব্যাহত থাকা নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন জাগে। দ্বিতীয় যৌনকর্মীর জানাজার মাধ্যমে সে সংশয় অনেকটাই কেটে গেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান এ বিষয়ে বলেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান, আল্লাহ ক্ষমাশীল। একজন মানুষের শেষকৃত্য হওয়ার যে সুযোগ সামাজিক কারণে সেটি যদি না দেই, তাহলে মানুষ হিসেবে মানুষের প্রতি অবিচার করা হবে। সেই আলোকে প্রথম কোনো যৌনকর্মীর জানাজা শেষে আজ দ্বিতীয় যৌনকর্মীর জানাজার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ধারা অব্যাহত থাকবে।
বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে দৌলতদিয়া পতীতাপল্লীর পাশে এ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে তাকে পল্লীর নির্দিষ্ট কবরস্থানে দাফন করা হয়।
রাজবাড়ী পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান পিপিএম বারের উদ্যোগে গোয়ালন্দ থানা জামে মসজিদের ইমাম আবু বক্কর সিদ্দিক এ জানাজার নামাজ পড়ান।
বৃহস্পতিবার বিকালে রিনা বেগম নামের এক যৌনকর্মীর মৃত্যু হয়। পরবর্তীতে বিষয়টি রাজবাড়ী পুলিশ সুপারের দৃষ্টিতে আসে এবং তাৎক্ষণিকভাবে তিনি ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী ওই যৌনকর্মীর জানাজা নামাজের উদ্দ্যোগ নেন। কিন্তু যৌনকর্মী বলে স্থানীয় কোনো ইমাম তার জানাজা পড়াতে রাজি হননি। তাই গোয়ালন্দ ঘাট থানা মসজিদের ইমামকে সঙ্গে নিয়ে জানাজার নামাজ পড়ানোর ব্যবস্থা করেন।
জানাজার নামাজে উপস্থিত ছিলেন, পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান পিপিএম, বার, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফকির আব্দুল জব্বার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সালাহউদ্দিন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল্লাহ আল মামুন,
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি আশিকুর রহমান, দৌলতদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান মন্ডলসহ স্থানীয় এলাকাবাসী।
এর আগে চলতি মাসের ২রা ফেব্রুয়ারি রাতে প্রথমবারের মতো দৌলতদিয়া পতীতাল্লীর যৌনকর্মী হামিদা বেগমের মৃত্যুর পর তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। ওই নামাজের পর স্থানীয় ও দেশি-বিদেশি মিডিয়া ফলাওকরে বিষয়টি তুলে ধরে এবং এই ধারা অব্যাহত থাকা নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন জাগে। দ্বিতীয় যৌনকর্মীর জানাজার মাধ্যমে সে সংশয় অনেকটাই কেটে গেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান এ বিষয়ে বলেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান, আল্লাহ ক্ষমাশীল। একজন মানুষের শেষকৃত্য হওয়ার যে সুযোগ সামাজিক কারণে সেটি যদি না দেই, তাহলে মানুষ হিসেবে মানুষের প্রতি অবিচার করা হবে। সেই আলোকে প্রথম কোনো যৌনকর্মীর জানাজা শেষে আজ দ্বিতীয় যৌনকর্মীর জানাজার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ধারা অব্যাহত থাকবে।