বাংলারজমিন
শিক্ষার্থী রুমি হত্যা: ঘাতকদের শাস্তির দাবিতে বদরগঞ্জে মানববন্ধন
বদরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৭:৩৯ পূর্বাহ্ন
মেধাবী শিক্ষার্থী রুমাইয়া আকতার রুমি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ঘাতকদের খুঁজে বের করে শাস্তির দাবিতে বুধবার রংপুরের বদরগঞ্জে মানববন্ধন করা হয়েছে। সাধারণ শিক্ষার্থী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শতশত শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ মানববন্ধন করেন। রুমি হত্যাকাণ্ডে ঘাতকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে মানবন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক টুটুল চৌধুরী, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক পলিন চৌধুরী, সাংবাদিক রেজাউল করিম পান্না, উপজেলা নাগরিক উদ্যোগের এরিয়া ম্যানেজার শিল্পী শিকদার, ছাত্রনেতা সাগর পোদ্দার , শিক্ষার্থী শ্যাম সুন্দর পলাশ, শাহিনুর রহমান, সাজু ইসলাম, রুমির মা-বাবা ও বোনসহ পরিবারের লোকজন।
উল্লেখ্য, গত ১৬ই ফেব্রুয়ারি রংপুর সদরের মমিনপুর এলাকায় তিস্তা ক্যানেলে বস্তাবন্দি অবস্থায় রুমির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। রুমি বদরগঞ্জ পৌরশহরের মুন্সিপাড়ার বদরুজ্জামান বকুল ও রফিকা বেগম দম্পতির মেয়ে। সে পার্শ্ববর্তী দিনাজপুরের ফুলবাড়ি উপজেলার ফুলবাড়ি অনার্স কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিল।
পরিবার ও স্থানীয়দের সুত্রে জানা যায়, হত্যাকাণ্ডের ঘটনার আগের দিন ১৫ই ফেব্রুয়ারি সকালে রংপুরে একটি প্রতিষ্ঠানে ট্রেনিং করার কথা বলে রুমি বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। ওই দিন রাতে সে আর বাড়ি ফিরে না আসায় পরিবারের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দেয়। পরের দিন মমিনপুর এলাকার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তিস্তা ক্যানেলের পানিতে সাদা রঙের ইউরিয়া সারের বস্তার ভেতর একটি লাশ দেখে এলাকাবাসীর সন্দেহ হলে পুলিশে খবর দেয়। পরে বস্তার মুখ খুলে রুমির লাশ উদ্ধার করা হয়। প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে দুর্বৃত্তরা রাতের কোনো এক সময় তাকে হত্যা করে লাশ পানিতে ফেলে রেখে যায় বলে ধারণা করা হয়। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য উজ্জল মিয়া নামে একজনকে আটক করা হয়। তার বাড়ি বদরগঞ্জ পৌরশহরের বালুয়াভাটা এলাকায়। বদরগঞ্জ থানার ওসি হাবিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, রুমি হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন করতে দুই থানা পুলিশের মধ্যে সমন্বয় করা হচ্ছে।
সদর থানার ওসি এসএম সাজেদুর রহমান বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে। মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে তথ্য বের করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য, গত ১৬ই ফেব্রুয়ারি রংপুর সদরের মমিনপুর এলাকায় তিস্তা ক্যানেলে বস্তাবন্দি অবস্থায় রুমির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। রুমি বদরগঞ্জ পৌরশহরের মুন্সিপাড়ার বদরুজ্জামান বকুল ও রফিকা বেগম দম্পতির মেয়ে। সে পার্শ্ববর্তী দিনাজপুরের ফুলবাড়ি উপজেলার ফুলবাড়ি অনার্স কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিল।
পরিবার ও স্থানীয়দের সুত্রে জানা যায়, হত্যাকাণ্ডের ঘটনার আগের দিন ১৫ই ফেব্রুয়ারি সকালে রংপুরে একটি প্রতিষ্ঠানে ট্রেনিং করার কথা বলে রুমি বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। ওই দিন রাতে সে আর বাড়ি ফিরে না আসায় পরিবারের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দেয়। পরের দিন মমিনপুর এলাকার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তিস্তা ক্যানেলের পানিতে সাদা রঙের ইউরিয়া সারের বস্তার ভেতর একটি লাশ দেখে এলাকাবাসীর সন্দেহ হলে পুলিশে খবর দেয়। পরে বস্তার মুখ খুলে রুমির লাশ উদ্ধার করা হয়। প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে দুর্বৃত্তরা রাতের কোনো এক সময় তাকে হত্যা করে লাশ পানিতে ফেলে রেখে যায় বলে ধারণা করা হয়। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য উজ্জল মিয়া নামে একজনকে আটক করা হয়। তার বাড়ি বদরগঞ্জ পৌরশহরের বালুয়াভাটা এলাকায়। বদরগঞ্জ থানার ওসি হাবিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, রুমি হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন করতে দুই থানা পুলিশের মধ্যে সমন্বয় করা হচ্ছে।
সদর থানার ওসি এসএম সাজেদুর রহমান বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে। মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে তথ্য বের করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে।