দেশ বিদেশ
৬টি ইউনিটকে রেজিমেন্টাল কালার দিলেন সেনাপ্রধান
স্টাফ রিপোর্টার
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বুধবার, ৯:১০ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৬টি ইউনিটের রেজিমেন্টাল কালার প্রদান অনুষ্ঠান গতকাল টাঙ্গাইলের ঘাটাইল সেনানিবাসে ১৯ পদাতিক ডিভিশনে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, সেনাবাহিনী প্রধান প্যারেড গ্রাউন্ডে উপস্থিত হলে ১৯ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম তাকে অভ্যর্থনা জানান। পরে প্যারেড কমান্ডার লেঃ কর্নেল খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান-এর নেতৃত্বে ১৯ পদাতিক ডিভিশনের একটি সম্মিলিত চৌকষ দল কুচকাওয়াজ প্রদর্শন এবং সেনাবাহিনী প্রধানকে জেনারেল সালাম প্রদান করেন। গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক ইউনিট সমূহ কর্তৃক সেনাবাহিনী তথা দেশমাতৃকার সেবায় বিশেষ অবদানের জন্য রেজিমেন্টাল কালার প্রদান করা হয়। এ প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৪ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি, ১১ আর ই ব্যাটালিয়ন, ১৮ ইঞ্জিনিয়ার ব্যাটালিয়ন, ৩ সিগন্যাল ব্যাটালিয়ন, ১৭ বীর এবং ১৯ বীর এই কালার প্যারেডে অংশগ্রহণ করে এবং প্রধান অতিথির কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে রেজিমেন্টাল পতাকা গ্রহণ করে।
সেনাবাহিনী প্রধান রেজিমেন্টাল কালার প্রাপ্ত ইউনিট সমূহকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, রেজিমেন্টাল কালার প্রাপ্তি যে কোন ইউনিটের জন্য একটি বিরল সম্মান এবং পবিত্র আমানত। তিনি কর্মদক্ষতা, কঠোর পরিশ্রম ও কর্তব্যনিষ্ঠার স্বীকৃতি স্বরূপ প্রাপ্ত পতাকার মর্যাদা রক্ষা এবং দেশ মাতৃকার যে কোন প্রয়োজনে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে ইউনিটসমূহকে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশনা প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রাক্তন সেনাবাহিনী প্রধানগণ, সেনাসদর ও বিভিন্ন ফরমেশনের ঊর্দ্ধতন সেনাকর্মকর্তাগণ, কোর অব আর্টিলারি, ইঞ্জিনিয়ার্স, সিগন্যালস ও বীর এ চাকুরীরত, অবসরপ্রাপ্ত ঊর্দ্ধতন সেনাকর্মকর্তাগণ এবং রেজিমেন্টাল কালার প্রাপ্ত ইউনিটসমুহের প্রাক্তন অধিনায়কবৃন্দ ও সুবেদার মেজরগণ এবং অসামরিক প্রশাসনের আমন্ত্রিত উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সেনাবাহিনী প্রধান রেজিমেন্টাল কালার প্রাপ্ত ইউনিট সমূহকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, রেজিমেন্টাল কালার প্রাপ্তি যে কোন ইউনিটের জন্য একটি বিরল সম্মান এবং পবিত্র আমানত। তিনি কর্মদক্ষতা, কঠোর পরিশ্রম ও কর্তব্যনিষ্ঠার স্বীকৃতি স্বরূপ প্রাপ্ত পতাকার মর্যাদা রক্ষা এবং দেশ মাতৃকার যে কোন প্রয়োজনে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে ইউনিটসমূহকে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশনা প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রাক্তন সেনাবাহিনী প্রধানগণ, সেনাসদর ও বিভিন্ন ফরমেশনের ঊর্দ্ধতন সেনাকর্মকর্তাগণ, কোর অব আর্টিলারি, ইঞ্জিনিয়ার্স, সিগন্যালস ও বীর এ চাকুরীরত, অবসরপ্রাপ্ত ঊর্দ্ধতন সেনাকর্মকর্তাগণ এবং রেজিমেন্টাল কালার প্রাপ্ত ইউনিটসমুহের প্রাক্তন অধিনায়কবৃন্দ ও সুবেদার মেজরগণ এবং অসামরিক প্রশাসনের আমন্ত্রিত উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।