বিশ্বজমিন
এরদোগানের মন্তব্যে রাষ্ট্রদূতকে তলব ভারতে
মানবজমিন ডেস্ক
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার, ১২:০৪ অপরাহ্ন
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়্যিপ এরদোগান কাশ্মীরে অবনতিশীল পরিস্থিতির কথা তুলে ধরায় এবং কাশ্মীরিদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করায় সোমবার তার রাষ্ট্রদূত সাকির ওজকান তরুনলারকে তলব করে ভারত। তার কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে শক্তিশালী কূটনৈতিক প্রতিবাদ জানানো হয়। বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডন। এতে বলা হয়, রাষ্ট্রদূতকে ভারতের পক্ষ থেকে সতর্ক করা হয়েছে। বলা হয়েছে, এরদোগানের অমন মন্তব্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
গত সপ্তাহে পাকিস্তান সফর করেন এরদোগান। এ সময় তিনি দখলীকৃত কাশ্মীরের অবনতিশীল পরিস্থিতি তুলে ধরেন। বলেন, সেখানে পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। এর কারণ, নয়া দিল্লি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ ওই অঞ্চলের বিষয়ে বড় পরিবর্তন এনেছে। কাশ্মীরের জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে তাদের পাশে আছে তুরস্ক। এর ফলে ভারতীয় রাষ্ট্রদূতকে তলব করে তাকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে, বিরোধপূর্ণ কাশ্মীরের ইতিহাস সম্পর্কে জানাশোনার ঘাটতি আছে এরদোগানের মন্তব্যে। সর্বশেষ এই ঘটনা, কিন্তু এটি একটি উদাহরণের চেয়েও বেশি যে, তুরস্ক অন্যদেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে। ভারত এটাকে পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করে। তুরস্ককে এ কথা জানিয়ে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রাবিশ কুমার। তিনি বলেছেন, তুরস্ককে শক্তিশালী ও আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক নোট দিয়েছে ভারত।
উল্লেখ্য, গত বছর ৫ই আগস্ট কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেয় ভারত। সেখানকার স্বায়ত্তশাসন বাতিল করে জম্মু-কাশ্মীরকে কেন্দ্রীয় শাসনের অধীনে আনা হয়। তাদের এই উদ্যাগের তীব্র বিরোধিতা করে পাকিস্তান ও কিছু মুসলিম দেশ। এর মধ্যে রয়েছে তুরস্ক ও মালয়েশিয়া। তারা ভারতের ওই পদক্ষেপকে পুনর্বিবেচনা করার আহ্বান জানায়। এর প্রতিশোধ নিতে মালয়েশিয়া থেকে পামওয়েলের আমদানি কমিয়ে দিয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশাসন। কর্মকর্তারা বলেছেন, তারা তুরস্ক থেকেও আমদানি কমিয়ে আনার পরিকল্পনা করছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেছেন, এসব ঘটনা আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ওপর শক্তিশালী প্রভাব ফেলছে। এখানে উল্লেখ্য, পাকিস্তানের পার্লামেন্টে এরদোগান বলেছেন, চাপ দিয়ে কাশ্মীর সমস্যার সমাধান করা যাবে না। এর সমাধান করতে হবে বিচারিক ও সুষ্ঠুতার মধ্য দিয়ে।
গত সপ্তাহে পাকিস্তান সফর করেন এরদোগান। এ সময় তিনি দখলীকৃত কাশ্মীরের অবনতিশীল পরিস্থিতি তুলে ধরেন। বলেন, সেখানে পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। এর কারণ, নয়া দিল্লি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ ওই অঞ্চলের বিষয়ে বড় পরিবর্তন এনেছে। কাশ্মীরের জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে তাদের পাশে আছে তুরস্ক। এর ফলে ভারতীয় রাষ্ট্রদূতকে তলব করে তাকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে, বিরোধপূর্ণ কাশ্মীরের ইতিহাস সম্পর্কে জানাশোনার ঘাটতি আছে এরদোগানের মন্তব্যে। সর্বশেষ এই ঘটনা, কিন্তু এটি একটি উদাহরণের চেয়েও বেশি যে, তুরস্ক অন্যদেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে। ভারত এটাকে পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করে। তুরস্ককে এ কথা জানিয়ে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রাবিশ কুমার। তিনি বলেছেন, তুরস্ককে শক্তিশালী ও আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক নোট দিয়েছে ভারত।
উল্লেখ্য, গত বছর ৫ই আগস্ট কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেয় ভারত। সেখানকার স্বায়ত্তশাসন বাতিল করে জম্মু-কাশ্মীরকে কেন্দ্রীয় শাসনের অধীনে আনা হয়। তাদের এই উদ্যাগের তীব্র বিরোধিতা করে পাকিস্তান ও কিছু মুসলিম দেশ। এর মধ্যে রয়েছে তুরস্ক ও মালয়েশিয়া। তারা ভারতের ওই পদক্ষেপকে পুনর্বিবেচনা করার আহ্বান জানায়। এর প্রতিশোধ নিতে মালয়েশিয়া থেকে পামওয়েলের আমদানি কমিয়ে দিয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশাসন। কর্মকর্তারা বলেছেন, তারা তুরস্ক থেকেও আমদানি কমিয়ে আনার পরিকল্পনা করছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেছেন, এসব ঘটনা আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ওপর শক্তিশালী প্রভাব ফেলছে। এখানে উল্লেখ্য, পাকিস্তানের পার্লামেন্টে এরদোগান বলেছেন, চাপ দিয়ে কাশ্মীর সমস্যার সমাধান করা যাবে না। এর সমাধান করতে হবে বিচারিক ও সুষ্ঠুতার মধ্য দিয়ে।