বাংলারজমিন
সোনাইমুড়ীতে ডিজিটাল সেন্টারে তালা
সোনাইমুড়ী (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
২৯ জানুয়ারি ২০২০, বুধবার, ৮:১৩ পূর্বাহ্ন
সোনাইমুড়ীতে উদ্যোক্তাকে মারধর করে ডিজিটাল সেন্টারে তালা লাগানোর ফলে সেবা বঞ্চিত হচ্ছে হাজার হাজার সাধারণ মানুষ। এ ব্যাপারে সেন্টারের উদ্যোক্তা শাহ পরান প্রতিকার চেয়ে মঙ্গলবার উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে একটি অভিযোগ দাখিল করেন। স্থানীয় ও অভিযোগসূত্রে জানা যায়, উপজেলার ৪নং বারগাঁও ইউপির ডিজিটাল উদ্যোক্তা শাহ পরান দীর্ঘদিন থেকে সেবাপ্রার্থীদের সেবা দিয়ে আসছে। এতদিনে তার বিরুদ্ধে তেমন কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। বর্তনামে ঐ ইউপির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আনিসুর রহমানের অনুসারী আমজাদ হোসেন পিয়াস গত কিছুদিন হতে চেয়ারম্যানের দোহাই দিয়ে সেন্টারের উদ্যোক্তা শাহ পরান হতে বিভিন্ন সেবা নেয়। কিন্তু সেবা নিয়ে নির্ধারিত ফি না দিয়ে চলে যায়। পূর্বের ন্যায় ২৩ জানুয়ারি বৃহসপতিবার ১২টার দিকে ঐ ছেলেটি একটি সনদ নিতে আসলে উদ্যোক্ত শাহ পরান সনদটি করে দেয়। কিন্তু সে প্রাপ্ত ফি না দিয়ে চলে যেতে চাইলে শাহ পরান তাকে ফি দেওয়ার জন্য বলে। এতে সে ক্ষিপ্ত হয়ে গালমন্দ করতে থাকে এবং চেয়ারম্যানের নিকট উদ্যোক্তার বিরুদ্ধে মৌখিক নালিশ করে। ছেলেটি চেয়ারম্যানের অনুসারী হওয়ায় চেয়ারম্যান সত্যতা যাচাই না করেই সন্ত্রাসী বাহিনী খবর দেয়। ১০/১২ জন সন্ত্রাসী এসে ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা শাহ পরানকে কিল-ঘুষি মারতে থাকে।
এক পর্যায়ে চেয়ারম্যান তাকে ডিজিটাল সেন্টার হতে বের করে দিয়ে দরজায় তালা ঝুলিয়ে দেয়। এদিকে ডিজিটাল সেন্টারে তালা দেওয়ার ফলে ঐ ইউনিয়নের সেবা নিতে আসা শত শত মানুষ সেবা বঞ্চিত হয়ে ফিরে যাচ্ছে।
এ ব্যাপারে বারগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আনিসুর রহমানের মুঠোফোনে কল দিলে তিনি জানান, সেবা নিতে আসা লোকদের থেকে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে ডিজিটাল সেন্টার বন্ধ রাখা হয়েছে। শীঘ্রই উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনার ভিত্তিতে একটা সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার টিনা পাল জানান, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এক পর্যায়ে চেয়ারম্যান তাকে ডিজিটাল সেন্টার হতে বের করে দিয়ে দরজায় তালা ঝুলিয়ে দেয়। এদিকে ডিজিটাল সেন্টারে তালা দেওয়ার ফলে ঐ ইউনিয়নের সেবা নিতে আসা শত শত মানুষ সেবা বঞ্চিত হয়ে ফিরে যাচ্ছে।
এ ব্যাপারে বারগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আনিসুর রহমানের মুঠোফোনে কল দিলে তিনি জানান, সেবা নিতে আসা লোকদের থেকে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে ডিজিটাল সেন্টার বন্ধ রাখা হয়েছে। শীঘ্রই উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনার ভিত্তিতে একটা সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার টিনা পাল জানান, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।