দেশ বিদেশ
নারী পাচারকারী চক্রের আট সদস্য গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার
২৮ জানুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার, ৮:৫৭ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে আর্ন্তজাতিক নারী পাচারকারী চক্রের আট সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। সেই সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যে পাচার হতে যাওয়া দুই তরুণীকে উদ্ধার করা হয়েছে। জব্দ করা হয়েছে বিপুল পরিমাণ পাসপোর্ট ও বিমানের টিকিট। র্যাব-১১ এর বিশেষ অভিযানে গত রোববার রাতে কামরাঙ্গীরচর, কেরানীগঞ্জ ও মুগদা থেকে ওই আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই চক্রের সদস্যরা হলেন ধানসিঁড়ি ট্রাভেল এজেন্সির মালিক মো. শাহাবুদ্দিন (৩৭), মো. হৃদয় আহম্মেদ ওরফে কুদ্দুস (৩৫), মামুন (২৪), মো. স্বপন হোসেন (২০), মো. শিপন (২২), রিজভী হোসেন ওরফে অপু (২৭), মুসা ওরফে জীবন (২৮) ও শিল্পী আক্তার (২৭)। তাদের কাছ থেকে ৩৯টি পাসপোর্ট, ৬৬টি পাসপোর্টের ফটোকপি, ১৮টি বিমান টিকিটের ফটোকপি, ৩৬টি ভিসার ফটোকপি, একটি সিপিইউ, ১৯টি মোবাইল জব্দ করা হয়। র্যাব-১১ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আলেপ উদ্দিন জানান, জিজ্ঞাসাবাদে ও প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, এটি একটি সংঘবদ্ধ আর্ন্তজাতিক নারী পাচারকারী চক্র। তারা ১৫ থেকে ২৫ বছর বয়সী সুন্দরী তরুণীদের মধ্যপ্রাচ্যে উচ্চ বেতনে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ড্যান্স বারে অসামাজিক কার্যকলাপের উদ্দেশ্যে পাচার করে। ‘সিন্ডিকেটের সদস্যরা পাচার করা নারীদের হোটেলে নিয়ে গৃহবন্দি করে রাখতো। বিদেশে অবস্থানকালীন সময়ে ওসব তরণীকে কোনো অবস্থাতেই নিজের ইচ্ছায় হোটেল ও বারের বাইরে যেতে দেয়া হতো না।
র্যাবের জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার ধানসিঁড়ি ট্রাভেল এজেন্সির মালিক শাহাবুদ্দিন জানায়, সে বিভিন্ন এজেন্টের মাধ্যমে ১৫ হতে ২৫ বছর বয়সী সুন্দরী নারীদের সংগ্রহ করে আসছিলো। নারীদের বিদেশে উচ্চ বেতনে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে মধ্যপাচ্যে অবস্থিত বিভিন্ন ড্যান্স বারে পাচার করতো। তার সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের ড্যান্স বারের মালিকদের সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে। গ্রেপ্তার অন্যারা নারী সংগ্রহের এজেন্ট হিসেবে কাজ করতো। চক্রটি গত দুই বছরে সহ¯্রাধিক তরুণীকে মধ্যপ্রাচ্যে পাচার করেছে বলে জানিয়েছেন জানিয়ে র্যাব-১১ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আলেপ উদ্দিন। এর আগেও র্যাব ১১ এর অভিযানে গত ২৩ নভেম্বর নারায়ণগঞ্জের তারাবো এলাকা হতে চার জন ভিকটিম তরুণীকে উদ্ধারসহ আর্ন্তজাতিক নারী পাচারকারী চক্রের ছয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। তখন জব্দ করা হয় ৭০টি পাসপোর্ট, নগদ ১ লাখ ৫৮ হাজার টাকা, ২০০টি পাসপোর্টের ফটোকপি, ৫০টি বিমান টিকিট, ৫০টি ট্যুরিষ্ট ভিসার ফটোকপি, একটি সিপিইউ, একটি মনিটর ও একটি অত্যাধুনিক বিলাসবহুল মাইক্রোবাস।
র্যাবের জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার ধানসিঁড়ি ট্রাভেল এজেন্সির মালিক শাহাবুদ্দিন জানায়, সে বিভিন্ন এজেন্টের মাধ্যমে ১৫ হতে ২৫ বছর বয়সী সুন্দরী নারীদের সংগ্রহ করে আসছিলো। নারীদের বিদেশে উচ্চ বেতনে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে মধ্যপাচ্যে অবস্থিত বিভিন্ন ড্যান্স বারে পাচার করতো। তার সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের ড্যান্স বারের মালিকদের সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে। গ্রেপ্তার অন্যারা নারী সংগ্রহের এজেন্ট হিসেবে কাজ করতো। চক্রটি গত দুই বছরে সহ¯্রাধিক তরুণীকে মধ্যপ্রাচ্যে পাচার করেছে বলে জানিয়েছেন জানিয়ে র্যাব-১১ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আলেপ উদ্দিন। এর আগেও র্যাব ১১ এর অভিযানে গত ২৩ নভেম্বর নারায়ণগঞ্জের তারাবো এলাকা হতে চার জন ভিকটিম তরুণীকে উদ্ধারসহ আর্ন্তজাতিক নারী পাচারকারী চক্রের ছয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। তখন জব্দ করা হয় ৭০টি পাসপোর্ট, নগদ ১ লাখ ৫৮ হাজার টাকা, ২০০টি পাসপোর্টের ফটোকপি, ৫০টি বিমান টিকিট, ৫০টি ট্যুরিষ্ট ভিসার ফটোকপি, একটি সিপিইউ, একটি মনিটর ও একটি অত্যাধুনিক বিলাসবহুল মাইক্রোবাস।