বিশ্বজমিন
ইরাকে মার্কিন দূতাবাসে হামলা, আহত ৩
মানবজমিন ডেস্ক
২৭ জানুয়ারি ২০২০, সোমবার, ১০:২৮ পূর্বাহ্ন
ইরাকের রাজধানী বাগদাদে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসে কমপক্ষে তিনটি রকেট হামলা হয়েছে। এর মধ্যে একটি রকেট আঘাত করেছে দূতাবাসের ক্যাফেটোরিয়ায়। অন্য দুটি কিছুটা দূরে আঘাত করেছে। এতে কমপক্ষে তিনজন আহত হয়েছেন। তবে তারা কোন পর্যায়ের তা নিশ্চিত হওয়া যায় নি। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমকে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে অনলাইন আল জাজিরা, বিবিসি। নিরাপত্তা বিষয়ক সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, বহু বছরের মধ্যে এই প্রথমবার এমন হামলায় দূতাবাসের স্টাফ আহত হলেন। তাৎক্ষণিকভাবে এ হামলার দায় স্বীকার করেনি কোনো পক্ষ। তবে এর আগের ঘটনাগুলোতে ইরাকে সক্রিয়া ইরানপন্থি উগ্রবাদীদের দায়ী করে যুক্তরাষ্ট্র। রোববারের ওই হামলার নিন্দা জানিয়েছেন ইরাকের প্রধানমন্ত্রী আদেল আবদুল মাহদি। তিনি বলেছেন, এসব কর্মকান্ড অব্যাহত থাকলে ইরাককে একটি যুদ্ধক্ষেত্রে টেনে নেয়া হবে। ওদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রতিক্রিয়া দিয়েছে। তারা বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক স্থাপনা সুরক্ষা দিতে যে বাধ্যবাধকতা রয়েছে ইরাক সরকারের, তা পূর্ণাঙ্গভাবে মেনে চলার আহ্বান জানাই।
সম্প্রতি ইরাকে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস ও সামরিক ঘাঁটিকে টার্গেট করা হয়েছে, যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে। এ সময়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্কের যে দ্রুত অবনতি হয়েছে তার মধ্যে ঢুকে পড়েছে ইরাক। গত ৩রা জানুয়ারি বাগদাদ বিমানবন্দরে ড্রোন হামলা চালিয়ে ইরানের কুদস ফোর্সের কমান্ডার জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যা করে যুক্তরাষ্ট্র। ওই হামলায় নিহত হন ইরান সমর্থিত খতিব হিজবুল্লাহ গ্রুপের কমান্ডার আবু মাহদি আল মুহানদিসও। এ নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয় হয় অবস্থার সৃষ্টি হয়। যুক্তরাষ্ট্রের সেনারা যাতে ইরাক ছেড়ে যায়, এ জন্য যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী বিক্ষোভ আয়োজন করে চলেছেন ইরাকে শিয়া নেতা মোকদাদা আল সদর। তার অনুগতরা সরকারবিরোধী বিক্ষোভে জড়িত।
সম্প্রতি ইরাকে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস ও সামরিক ঘাঁটিকে টার্গেট করা হয়েছে, যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে। এ সময়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্কের যে দ্রুত অবনতি হয়েছে তার মধ্যে ঢুকে পড়েছে ইরাক। গত ৩রা জানুয়ারি বাগদাদ বিমানবন্দরে ড্রোন হামলা চালিয়ে ইরানের কুদস ফোর্সের কমান্ডার জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যা করে যুক্তরাষ্ট্র। ওই হামলায় নিহত হন ইরান সমর্থিত খতিব হিজবুল্লাহ গ্রুপের কমান্ডার আবু মাহদি আল মুহানদিসও। এ নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয় হয় অবস্থার সৃষ্টি হয়। যুক্তরাষ্ট্রের সেনারা যাতে ইরাক ছেড়ে যায়, এ জন্য যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী বিক্ষোভ আয়োজন করে চলেছেন ইরাকে শিয়া নেতা মোকদাদা আল সদর। তার অনুগতরা সরকারবিরোধী বিক্ষোভে জড়িত।