শেষের পাতা
কাউন্সিলর প্রার্থীর প্রচারণায় হামলা
স্টাফ রিপোর্টার
২৫ জানুয়ারি ২০২০, শনিবার, ৯:২০ পূর্বাহ্ন
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে বিএনপি সমর্থিত ৪৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী আলী আকবরের প্রচারণায় হামলা হয়েছে। এ হামলার ঘটনায় এসএম ইয়াজিম হোসাইন, সুজন মোল্লা, নুরু আলম ও জাহাঙ্গীর আলমসহ ৭-৮ জন আহত হয়েছেন। আহতদের
কুর্মিটোলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় দক্ষিণখান বাজারে এ ঘটনা ঘটে। কাউন্সিলর প্রার্থী আলী আকবর বলেন, শুক্রবার ওয়ার্ডে নির্বাচনী প্রচারণা শেষে লোকজন নিয়ে নির্বাচনী অফিসে আসার পথে প্রতিপক্ষ মিঠুর সমর্থক ছাত্রলীগ নেতা গোলাম রাব্বানী লোকজন নিয়ে হামলা চালায়। এতে আমার ছেলেসহ ৭/৮জন আহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। দক্ষিণখান থানার ওসি সরদার শামীম শিকদার জানান, এ ধরণের কোন হামলার অভিযোগ থানায় আসেনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
দক্ষিণে স্বতন্ত্র প্রার্থীর ক্যাম্পে অগ্নিসংযোগ: ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. সাইদুর রহমান রতন (ঠেলাগাড়ি) -এর নির্বাচনী ক্যাম্প পুড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রচারণা চালাতে গেলে তার কর্মীদের উপর হামলা চালানোর অভিযোগ করা হয়েছে। অন্যদিকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ৪২ নম্বর ওয়ার্ডের বেরাইদে দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছ। এতে দুই পক্ষের নয়জন আহত হয়েছেন।
আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। কাউন্সিলর প্রার্থী সাইদুর রহমান রতন অভিযোগ করেন, বৃহস্পতিবার রাতে কুড়ার ঘাট এলাকায় তার ৮-১০ জন কর্মী ঠেলাগাড়ি মার্কার পোস্টার লাগাতে গেলে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মো. হোসেনের লোকজন তাদের উপর হামলা করে। এতে তারা আহত হন। পরে তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়ার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। তিনি জানান, বৃহস্পতিবার রাতের ঘটনার পর গতকাল কামরাঙ্গীরচরের রসুলপুরের রনী মার্কেট এলাকায় তার পূর্ব নির্ধারিত জন সংযোগ করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি যাওয়ার আগেই খবর পান মোহাম্মদ হোসেনের ৭০-৮০ জন কর্মী লাঠিসোটা ও ইট পাথর নিয়ে হামলা করার জন্য অপেক্ষা করছেন।
পরে রতন কামরাঙ্গীর চর থানার ওসি মশিউর রহমানকে ফোন করেন। মশিউর রহমান তাকে ওই এলাকায় প্রচারনায় না গিয়ে অন্য এলাকায় প্রচারণায় যাওয়ার পরামর্শ দেন। পরে তিনি খালপাড় এলাকায় প্রচার চালাতে যান। সেখান থেকে ফেরার পথে তার তার কর্মীদের উপর হোসেনের লোকজন হামলা করেন। তার নির্বাচনী ক্যাম্প পুড়িয়ে দেয়। রতন জানান, পুলিশের সামনেই তার কর্মীদের উপর হামলা চালানো হয়েছে। তিনি মামলা করতে চাইলেও পুলিশ মামলা নিতে চাইছে না।
এদিকে বাড্ডা থানার ওসি পারভেজ ইসলাম জানান, কাউন্সিলর পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলমের (লাটিম মার্কা) এবং আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হলেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য রহমত উল্লাহর ভাগ্নে আইয়ুব আনছারের মিন্টু (ঘুড়ি মার্কা) সমর্থকদের মধ্যে মারামারি হয়েছে। দুই পক্ষ একে অপরের আত্মীয়। তবে নির্বাচনকে ঘিরে তাদের এক পক্ষ লাটিম ও অপর পক্ষ ঘুড়ি প্রতীকের পক্ষে প্রচারণা চালান। নির্বাচনী প্রচারণাকে ঘিরেই তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। বিষয়টি দুই প্রার্থীর কেউই আগে থেকে অবগত ছিলেন না। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো পক্ষই থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেননি বলে ওসি জানান।
কুর্মিটোলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় দক্ষিণখান বাজারে এ ঘটনা ঘটে। কাউন্সিলর প্রার্থী আলী আকবর বলেন, শুক্রবার ওয়ার্ডে নির্বাচনী প্রচারণা শেষে লোকজন নিয়ে নির্বাচনী অফিসে আসার পথে প্রতিপক্ষ মিঠুর সমর্থক ছাত্রলীগ নেতা গোলাম রাব্বানী লোকজন নিয়ে হামলা চালায়। এতে আমার ছেলেসহ ৭/৮জন আহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। দক্ষিণখান থানার ওসি সরদার শামীম শিকদার জানান, এ ধরণের কোন হামলার অভিযোগ থানায় আসেনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
দক্ষিণে স্বতন্ত্র প্রার্থীর ক্যাম্পে অগ্নিসংযোগ: ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. সাইদুর রহমান রতন (ঠেলাগাড়ি) -এর নির্বাচনী ক্যাম্প পুড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রচারণা চালাতে গেলে তার কর্মীদের উপর হামলা চালানোর অভিযোগ করা হয়েছে। অন্যদিকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ৪২ নম্বর ওয়ার্ডের বেরাইদে দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছ। এতে দুই পক্ষের নয়জন আহত হয়েছেন।
আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। কাউন্সিলর প্রার্থী সাইদুর রহমান রতন অভিযোগ করেন, বৃহস্পতিবার রাতে কুড়ার ঘাট এলাকায় তার ৮-১০ জন কর্মী ঠেলাগাড়ি মার্কার পোস্টার লাগাতে গেলে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মো. হোসেনের লোকজন তাদের উপর হামলা করে। এতে তারা আহত হন। পরে তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়ার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। তিনি জানান, বৃহস্পতিবার রাতের ঘটনার পর গতকাল কামরাঙ্গীরচরের রসুলপুরের রনী মার্কেট এলাকায় তার পূর্ব নির্ধারিত জন সংযোগ করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি যাওয়ার আগেই খবর পান মোহাম্মদ হোসেনের ৭০-৮০ জন কর্মী লাঠিসোটা ও ইট পাথর নিয়ে হামলা করার জন্য অপেক্ষা করছেন।
পরে রতন কামরাঙ্গীর চর থানার ওসি মশিউর রহমানকে ফোন করেন। মশিউর রহমান তাকে ওই এলাকায় প্রচারনায় না গিয়ে অন্য এলাকায় প্রচারণায় যাওয়ার পরামর্শ দেন। পরে তিনি খালপাড় এলাকায় প্রচার চালাতে যান। সেখান থেকে ফেরার পথে তার তার কর্মীদের উপর হোসেনের লোকজন হামলা করেন। তার নির্বাচনী ক্যাম্প পুড়িয়ে দেয়। রতন জানান, পুলিশের সামনেই তার কর্মীদের উপর হামলা চালানো হয়েছে। তিনি মামলা করতে চাইলেও পুলিশ মামলা নিতে চাইছে না।
এদিকে বাড্ডা থানার ওসি পারভেজ ইসলাম জানান, কাউন্সিলর পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বাড্ডা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলমের (লাটিম মার্কা) এবং আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হলেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য রহমত উল্লাহর ভাগ্নে আইয়ুব আনছারের মিন্টু (ঘুড়ি মার্কা) সমর্থকদের মধ্যে মারামারি হয়েছে। দুই পক্ষ একে অপরের আত্মীয়। তবে নির্বাচনকে ঘিরে তাদের এক পক্ষ লাটিম ও অপর পক্ষ ঘুড়ি প্রতীকের পক্ষে প্রচারণা চালান। নির্বাচনী প্রচারণাকে ঘিরেই তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। বিষয়টি দুই প্রার্থীর কেউই আগে থেকে অবগত ছিলেন না। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো পক্ষই থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেননি বলে ওসি জানান।