অনলাইন
সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে মিলার
অবাধ ও উৎসবমুখর নির্বাচন দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
স্টাফ রিপোর্টার
২০ জানুয়ারি ২০২০, সোমবার, ১:৫৯ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র অবাধ, শান্তিপূর্ণ এবং উৎসবমুখর নির্বাচন দেখতে চায়। ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট দেয়ার জন্যও ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ দুপুরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
মিলার বলেন, আশা করছি যে, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে। যারা অংশ নিতে চায়- প্রার্থী ও ভোটারদের অংশ নিতে দেয়া হবে। আপনারা এখানে থাকায় আমি খুশি হয়েছি। উনারা ইভিএম পদ্ধতিটি ব্যাখ্যা করলেন। আপনারা তা জনগণের কাছে পৌঁছাতে পারবেন, যাতে তারা বুঝতে পারে পুরো বিষয়টা কী। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে যে, মানুষ যেন বের হয়ে ভোট দিতে যায়। যেকোনো প্রার্থীর জন্যই হোক না কেন। তিনি আরো বলেন, আপনারা জানেন যে, বাংলাদেশে ভোটার উপস্থিতি প্রায়ই যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে বেশি হয়। এটাও উৎসাহদায়ক যে, রাজনৈতিক মহলের উভয় পক্ষের লোকেরাই অপরকে যোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখছে ও এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য উপযুক্ত মনে করছে। আর যেই জিতুক না কেন, ঢাকার সম্ভাব্য যোগ্য নেতা হিসেবে দেখছে। আজ যা শুনলাম, ঢাকার বাসিন্দা হিসেবে এটাও অনুপ্রেরণাদায়ক।
নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যবেক্ষকরা থাকবেন, যেমনটা গত বছরের জাতীয় নির্বাচনে ছিল। এছাড়া কূটনৈতিক মহলের সদস্যরাও থাকবেন- পর্যবেক্ষক হিসেবে না- স্রেফ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াটি কেমন চলছে তা দেখার জন্য। আমাদের এই অনুমোদন দেয়ায় আমরা কৃতজ্ঞ।
তো, আপনাদের কাছে আমার বার্তা হচ্ছে যে, এখানে আসার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ। আর ভোটারদের বলবো- দয়া করে অংশ নিন। কখনও কখনও এটা একটি ত্রুটিপূর্ণ, কোলাহলপূর্ণ, অগোছালো প্রক্রিয়া হতে পারে কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রক্রিয়া।
এর আগে আজ দুপুর পৌনে ১টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত নির্বাচন ভবনে সিইসির কার্যালয়ে যান মিলারের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল। বৈঠকে নির্বাচন কমিশনার অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহাদাত হোসেন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন। আর মিলারের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন আরও দুই সদস্য।
মিলার বলেন, আশা করছি যে, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে। যারা অংশ নিতে চায়- প্রার্থী ও ভোটারদের অংশ নিতে দেয়া হবে। আপনারা এখানে থাকায় আমি খুশি হয়েছি। উনারা ইভিএম পদ্ধতিটি ব্যাখ্যা করলেন। আপনারা তা জনগণের কাছে পৌঁছাতে পারবেন, যাতে তারা বুঝতে পারে পুরো বিষয়টা কী। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে যে, মানুষ যেন বের হয়ে ভোট দিতে যায়। যেকোনো প্রার্থীর জন্যই হোক না কেন। তিনি আরো বলেন, আপনারা জানেন যে, বাংলাদেশে ভোটার উপস্থিতি প্রায়ই যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে বেশি হয়। এটাও উৎসাহদায়ক যে, রাজনৈতিক মহলের উভয় পক্ষের লোকেরাই অপরকে যোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখছে ও এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য উপযুক্ত মনে করছে। আর যেই জিতুক না কেন, ঢাকার সম্ভাব্য যোগ্য নেতা হিসেবে দেখছে। আজ যা শুনলাম, ঢাকার বাসিন্দা হিসেবে এটাও অনুপ্রেরণাদায়ক।
নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যবেক্ষকরা থাকবেন, যেমনটা গত বছরের জাতীয় নির্বাচনে ছিল। এছাড়া কূটনৈতিক মহলের সদস্যরাও থাকবেন- পর্যবেক্ষক হিসেবে না- স্রেফ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াটি কেমন চলছে তা দেখার জন্য। আমাদের এই অনুমোদন দেয়ায় আমরা কৃতজ্ঞ।
তো, আপনাদের কাছে আমার বার্তা হচ্ছে যে, এখানে আসার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ। আর ভোটারদের বলবো- দয়া করে অংশ নিন। কখনও কখনও এটা একটি ত্রুটিপূর্ণ, কোলাহলপূর্ণ, অগোছালো প্রক্রিয়া হতে পারে কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রক্রিয়া।
এর আগে আজ দুপুর পৌনে ১টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত নির্বাচন ভবনে সিইসির কার্যালয়ে যান মিলারের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল। বৈঠকে নির্বাচন কমিশনার অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহাদাত হোসেন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন। আর মিলারের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন আরও দুই সদস্য।