প্রথম পাতা
ধানের শীষের গণজোয়ার তৈরি হয়েছে
স্টাফ রিপোর্টার
১৮ জানুয়ারি ২০২০, শনিবার, ৯:০৩ পূর্বাহ্ন
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী তাবিথ আউয়াল বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন ইচ্ছাকৃতভাবে ৩০শে জানুয়ারি পূজার দিন ভোট দিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। জনগন ভোট দেয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। নির্বাচন সুষ্ঠু হলে ধানের শীষের বিজয় কেউ আটকাতে পারবে না। ধানের শীষের পক্ষে এখন গণজোয়ার তৈরি হয়েছে।’ গতকাল সকালে মোহাম্মদপুরে গণসংযোগকালে এসব কথা বলেন তিনি।
তাবিথ বলেন, ‘সাম্প্রতিক যে গণজোয়ার তৈরি হয়েছে তা ৩০শে জানুয়ারি ধানের শীষের বিজয়ের দিকে নিয়ে যাবে। ভোটাররা ধানের শীষে ভোট দিয়ে তাদের অধিকার প্রয়োগ করবে। খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে আপনারা ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিবেন। আমরা সকল নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করে আধুনিক ঢাকা গড়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি। ’
তিনি বলেছেন, ‘আমরা জনগণের অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে নেমেছি। যথেষ্ট সাড়া পাচ্ছি। অনেক প্রতিকূলতার মধ্যেও সাধারণ মানুষ ছুটে আসছেন, আমাদেরকে আশ্বস্ত করছেন, সাহস দিচ্ছেন। এভাবেই ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত সবাইকে মাঠে থাকতে হবে। অধিকার আদায়ের এই লড়াইয়ে সবাইকে শরীক হতে হবে। কোনোভাবেই মাঠ থেকে সরে যাব না।’
জুমার নামাজের পর জেনেভা ক্যাম্পে প্রচারণাকালে তাবিথ বলেন, ‘আমরা আধুনিক ঢাকা তৈরি করার জন্য লড়াই করে যাচ্ছি। আমাদের অধিকার আদায় করার জন্য চেষ্টা করছি। এই এলাকাতে এখনো বিদ্যুতের সমস্যা রয়েছে। একদিকে ভালো পানি পাওয়া যাচ্ছে না। আবার অন্যদিকে ময়লা পানি জমে আছে, তা নামছে না। অনেক দূর্ভোগে আছে সকলে। একটা আধুনিক ঢাকাতে এখনো ক্যাম্প বলে চিহ্নিত করতে হয়। এটা কোন ভাবে মানা যায় না। জেনেভা ক্যাম্পের বাসিন্দারা সিটি করপোরেশনের সকল সুযোগ সুবিধা পাওয়ার অধিকার রাখেন। আগামী ৩০ তারিখ ধানের শীষে ভোট দিয়ে আমাকে জয়যুক্ত করুন। আমি আপনাদের সকল সুযোগ সুবিধা দেবো। এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে।’ এ সময় নেতাকর্মীরা তাদের হাতে লিফলেট তুলে দিয়ে তাবিথ আউয়ালের জন্য দোয়া চান।
এর আগে সকাল ১০টায় মোহাম্মপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে ৮ম দিনের মতো বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী সঙ্গে নিয়ে গণসংযোগ শুরু করেন ধানের শীষের প্রার্থী। অন্যদিনের মতো গতকালও দিনভর তাবিথ আউয়ালের প্রচার প্রচারণায় সাধারণ মানুষের উপস্থিতি ছিল লক্ষ্য করার মতো। গণসংযোগটি টাউন হল মার্কেটে পৌঁছালে দলীয় নেতাকর্মীর উপস্থিতিতে সরগম হয়ে ওঠে। পরে টাউন হলের পিছন থেকে বিভিন্ন অলি-গলিতে ভোট প্রার্থনা করে দোকানদার, পথচারী, ও রিকসা চালকদের মাঝে লিফলেট বিতরণ করা হয়। হাসিমুখে ভোটারদের বুকে জড়িয়ে নেন তিনি। গণসংযোগকালে তাবিথ আউয়াল নিজেই লিফলেট হাতে তুলে দিয়ে সব বয়সী মানুষের কাছে ভোট প্রার্থনা করেন। বয়স্কদের তিনি বুকে জড়িয়ে ধরেন। ভোটারদের কাছে এলাকার নানা সমস্যা ও অভিযোগ শুনেন। নির্বাচিত হলে সব সমস্যা সমাধান করা হবে বলে তাদের আশ্বস্ত করেন।
পরে গণসংযোগটি বাবর রোড হয়ে হুমায়ূন রোড, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ, শাহজাহান রোড, সৈয়দ রোড, টাউন হল, জাকির হোসেন রোড, ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের তাজমহল রোড, ক্যাম্প বাজার, কাদেরিয়া মাদরাসা, কৃষি মার্কেট, মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কলেজ, ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের মোহম্মাদীয়া হাউজিং ও নবোদয় এবং ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের শেখের টেক, বায়তুল আমান হাউজিং ও আদাবর এলাকায় ব্যাপক প্রচারণা চালায়। সন্ধ্যায় ৩২ নম্বর রোডের বিভিন্ন জায়গায় লিফলেট বিতরণ করে ভোট চান তাবিথ আউয়াল।
তাবিথের সাথে গণসংযোগ অংশ নেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আতাউর রহমান ঢালী, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী, যুবদলের সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, উত্তরের সভাপতি এস এম জাহাঙ্গীর হোসেনসহ স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা।
জুমার নামাজের পর তাবিথ আউয়ালকে সাথে নিয়ে ধানের শীষ প্রতীকের লিফলেট বিতরণ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দলের যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, ঢাবির অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক লুৎফর রহমান, ইসরাফিল প্রামাণিক রতন, অধ্যাপক শামীম, অধ্যাপক মনোয়ার, ড্যাবের যুগ্ম সম্পাদক ডা. শাহ মুহাম্মদ আমান উল্লাহ, ড. তৌফিকুল ইসলাম, ডা. এরফান আহমেদ সোহেল প্রমুখ।
তাবিথের পক্ষে গণসংযোগে গয়েশ্বর-মিন্টু
গতকাল জুমার নামজের পরে ডিএনসিসির ৪৩ নং ওয়ার্ডের ডুমনিতে মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের পক্ষে ভোট চেয়ে প্রচারণা চালিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও উত্তর সিটি নির্বাচনের প্রধান সমন্বয়ক গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন বিএনপি নেতা আবদুল আউয়াল মিন্টু, বরকত উল্লাহ বুলু, মো. শাজাহান, মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, উত্তর বিএনপির নেতা বজলুল বাসিত আঞ্জু, আহসান উল্লাহ হাসান, আমিরুল ইসলাম খান আলীম এবং স্থানীয় কাউন্সিলর প্রার্থী আক্তার হোসেনসহ স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা। পরে উত্তরা মাসকট প্লাজা, খিলক্ষেত ও পল্লবীসহ কয়েকটি এলাকায় গণসংযোগ করেন তারা।
গণসংযোগে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ধানের শীষের পক্ষে জনগণের স্রোত নেমেছে। তাই আমাদের প্রচারে বাধা দেয়া হচ্ছে, মাইকিং করতে দেয়া হচ্ছে না, পোস্টার ছিঁড়ে ফেলছে। কাউন্সিলরদের হুমকি দেয়া হচ্ছে। হামলা-মামলা আওয়মাী লীগের অতীত চরিত্র। কিন্তু এভাবে হামলা চালিয়ে দমিয়ে রাখা যাবে না। মানুষের যে ঢল নেমেছে তাতে ধানের শীষের বিজয় সুনিশ্চিত।
তাবিথ বলেন, ‘সাম্প্রতিক যে গণজোয়ার তৈরি হয়েছে তা ৩০শে জানুয়ারি ধানের শীষের বিজয়ের দিকে নিয়ে যাবে। ভোটাররা ধানের শীষে ভোট দিয়ে তাদের অধিকার প্রয়োগ করবে। খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে আপনারা ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিবেন। আমরা সকল নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করে আধুনিক ঢাকা গড়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি। ’
তিনি বলেছেন, ‘আমরা জনগণের অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে নেমেছি। যথেষ্ট সাড়া পাচ্ছি। অনেক প্রতিকূলতার মধ্যেও সাধারণ মানুষ ছুটে আসছেন, আমাদেরকে আশ্বস্ত করছেন, সাহস দিচ্ছেন। এভাবেই ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত সবাইকে মাঠে থাকতে হবে। অধিকার আদায়ের এই লড়াইয়ে সবাইকে শরীক হতে হবে। কোনোভাবেই মাঠ থেকে সরে যাব না।’
জুমার নামাজের পর জেনেভা ক্যাম্পে প্রচারণাকালে তাবিথ বলেন, ‘আমরা আধুনিক ঢাকা তৈরি করার জন্য লড়াই করে যাচ্ছি। আমাদের অধিকার আদায় করার জন্য চেষ্টা করছি। এই এলাকাতে এখনো বিদ্যুতের সমস্যা রয়েছে। একদিকে ভালো পানি পাওয়া যাচ্ছে না। আবার অন্যদিকে ময়লা পানি জমে আছে, তা নামছে না। অনেক দূর্ভোগে আছে সকলে। একটা আধুনিক ঢাকাতে এখনো ক্যাম্প বলে চিহ্নিত করতে হয়। এটা কোন ভাবে মানা যায় না। জেনেভা ক্যাম্পের বাসিন্দারা সিটি করপোরেশনের সকল সুযোগ সুবিধা পাওয়ার অধিকার রাখেন। আগামী ৩০ তারিখ ধানের শীষে ভোট দিয়ে আমাকে জয়যুক্ত করুন। আমি আপনাদের সকল সুযোগ সুবিধা দেবো। এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে।’ এ সময় নেতাকর্মীরা তাদের হাতে লিফলেট তুলে দিয়ে তাবিথ আউয়ালের জন্য দোয়া চান।
এর আগে সকাল ১০টায় মোহাম্মপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে ৮ম দিনের মতো বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী সঙ্গে নিয়ে গণসংযোগ শুরু করেন ধানের শীষের প্রার্থী। অন্যদিনের মতো গতকালও দিনভর তাবিথ আউয়ালের প্রচার প্রচারণায় সাধারণ মানুষের উপস্থিতি ছিল লক্ষ্য করার মতো। গণসংযোগটি টাউন হল মার্কেটে পৌঁছালে দলীয় নেতাকর্মীর উপস্থিতিতে সরগম হয়ে ওঠে। পরে টাউন হলের পিছন থেকে বিভিন্ন অলি-গলিতে ভোট প্রার্থনা করে দোকানদার, পথচারী, ও রিকসা চালকদের মাঝে লিফলেট বিতরণ করা হয়। হাসিমুখে ভোটারদের বুকে জড়িয়ে নেন তিনি। গণসংযোগকালে তাবিথ আউয়াল নিজেই লিফলেট হাতে তুলে দিয়ে সব বয়সী মানুষের কাছে ভোট প্রার্থনা করেন। বয়স্কদের তিনি বুকে জড়িয়ে ধরেন। ভোটারদের কাছে এলাকার নানা সমস্যা ও অভিযোগ শুনেন। নির্বাচিত হলে সব সমস্যা সমাধান করা হবে বলে তাদের আশ্বস্ত করেন।
পরে গণসংযোগটি বাবর রোড হয়ে হুমায়ূন রোড, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ, শাহজাহান রোড, সৈয়দ রোড, টাউন হল, জাকির হোসেন রোড, ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের তাজমহল রোড, ক্যাম্প বাজার, কাদেরিয়া মাদরাসা, কৃষি মার্কেট, মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কলেজ, ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের মোহম্মাদীয়া হাউজিং ও নবোদয় এবং ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের শেখের টেক, বায়তুল আমান হাউজিং ও আদাবর এলাকায় ব্যাপক প্রচারণা চালায়। সন্ধ্যায় ৩২ নম্বর রোডের বিভিন্ন জায়গায় লিফলেট বিতরণ করে ভোট চান তাবিথ আউয়াল।
তাবিথের সাথে গণসংযোগ অংশ নেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আতাউর রহমান ঢালী, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী, যুবদলের সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, উত্তরের সভাপতি এস এম জাহাঙ্গীর হোসেনসহ স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা।
জুমার নামাজের পর তাবিথ আউয়ালকে সাথে নিয়ে ধানের শীষ প্রতীকের লিফলেট বিতরণ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দলের যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, ঢাবির অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক লুৎফর রহমান, ইসরাফিল প্রামাণিক রতন, অধ্যাপক শামীম, অধ্যাপক মনোয়ার, ড্যাবের যুগ্ম সম্পাদক ডা. শাহ মুহাম্মদ আমান উল্লাহ, ড. তৌফিকুল ইসলাম, ডা. এরফান আহমেদ সোহেল প্রমুখ।
তাবিথের পক্ষে গণসংযোগে গয়েশ্বর-মিন্টু
গতকাল জুমার নামজের পরে ডিএনসিসির ৪৩ নং ওয়ার্ডের ডুমনিতে মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের পক্ষে ভোট চেয়ে প্রচারণা চালিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও উত্তর সিটি নির্বাচনের প্রধান সমন্বয়ক গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন বিএনপি নেতা আবদুল আউয়াল মিন্টু, বরকত উল্লাহ বুলু, মো. শাজাহান, মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, উত্তর বিএনপির নেতা বজলুল বাসিত আঞ্জু, আহসান উল্লাহ হাসান, আমিরুল ইসলাম খান আলীম এবং স্থানীয় কাউন্সিলর প্রার্থী আক্তার হোসেনসহ স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা। পরে উত্তরা মাসকট প্লাজা, খিলক্ষেত ও পল্লবীসহ কয়েকটি এলাকায় গণসংযোগ করেন তারা।
গণসংযোগে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ধানের শীষের পক্ষে জনগণের স্রোত নেমেছে। তাই আমাদের প্রচারে বাধা দেয়া হচ্ছে, মাইকিং করতে দেয়া হচ্ছে না, পোস্টার ছিঁড়ে ফেলছে। কাউন্সিলরদের হুমকি দেয়া হচ্ছে। হামলা-মামলা আওয়মাী লীগের অতীত চরিত্র। কিন্তু এভাবে হামলা চালিয়ে দমিয়ে রাখা যাবে না। মানুষের যে ঢল নেমেছে তাতে ধানের শীষের বিজয় সুনিশ্চিত।