শেষের পাতা
স্বামীকে বেঁধে স্ত্রীকে গণধর্ষণ গ্রেপ্তার ৪
সিংগাইর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৭ জানুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ৯:১২ পূর্বাহ্ন
সিংগাইর উপজেলার মধ্য চারিগ্রাম উত্তর বরাটিয়া এলাকায় স্বামীকে হাত-পা বেঁধে স্ত্রীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে। গত বুধবার দিবাগত গভীর রাতে এ পাশবিক নির্যাতনের ঘটনা ঘটে। পুলিশ গতকাল দুপুরে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছে- ওই ইউনিয়নের পার্শ্ববর্তী বরাটিয়া গ্রামের আজিজ ভূঁইয়ার পুত্র জহু (২৯), উত্তর বরাটিয়া গ্রামের মৃত খেদুর পুত্র আব্দুল মাজেদ (৪০),মোখলেছুর রহমানের পুত্র লেবু (৩৫) ও মধ্য চারিগ্রামের মৃত গৈজুদ্দিনের পুত্র মতিয়ার রহমান (৪৫)।
পুলিশ ও ভিকটিমের পরিবার সূত্রে জানা যায়, ঘটনার রাত সাড়ে ১২ টার দিকে ভিকটিমের বসত ঘরের পেছনের দিক থেকে সিঁধ কেটে একজন ঘরে ঢুকে দরজা খুলে দেয়। সঙ্গে সঙ্গে সশস্ত্র অবস্থায় ৭/৮ জন দুর্বৃত্ত ঘরে প্রবেশ করে। এ সময় গৃহবধূর স্বামীকে হাত পা বেঁধে কম্বল দিয়ে পেঁচিয়ে ফেলে তারা। এসময় স্ত্রীকে পাশের কক্ষে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে দুর্বৃত্তরা। পাশবিক নির্যাতনে গৃহবধূ সজ্ঞাহীন হয়ে পড়লে দু’জোড়া কানের দুল, ১টি ২১ ইঞ্চি কালার টেলিভিশন, ১টি মোবাইল সেট, সাউন্ডবক্স, টর্চ লাইট ও নগদ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায় তারা।
নির্যাতনের শিকার গৃহবধূর মামী জানান, নির্যাতনকারি ৭/৮ জনের মধ্যে একজনের মুখ বাঁধা ছিল। বাকীরা মুখ খোলা অবস্থায় দু’সন্তানের জননীকে ধর্ষণ করে। স্বামীর আকুতি-মিনতিতেও তাদের মন গলেনি। পাশবিক নির্যাতনের শিকার ভিকটিমকে পুলিশ হেফাজতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় গৃহবধূর স্বামী ৪জনের নাম উল্লেখসহ কয়েকজনকে অজ্ঞাত আসামি করে গতকাল থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার তদন্ত-কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িত ৪জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
পুলিশ ও ভিকটিমের পরিবার সূত্রে জানা যায়, ঘটনার রাত সাড়ে ১২ টার দিকে ভিকটিমের বসত ঘরের পেছনের দিক থেকে সিঁধ কেটে একজন ঘরে ঢুকে দরজা খুলে দেয়। সঙ্গে সঙ্গে সশস্ত্র অবস্থায় ৭/৮ জন দুর্বৃত্ত ঘরে প্রবেশ করে। এ সময় গৃহবধূর স্বামীকে হাত পা বেঁধে কম্বল দিয়ে পেঁচিয়ে ফেলে তারা। এসময় স্ত্রীকে পাশের কক্ষে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে দুর্বৃত্তরা। পাশবিক নির্যাতনে গৃহবধূ সজ্ঞাহীন হয়ে পড়লে দু’জোড়া কানের দুল, ১টি ২১ ইঞ্চি কালার টেলিভিশন, ১টি মোবাইল সেট, সাউন্ডবক্স, টর্চ লাইট ও নগদ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায় তারা।
নির্যাতনের শিকার গৃহবধূর মামী জানান, নির্যাতনকারি ৭/৮ জনের মধ্যে একজনের মুখ বাঁধা ছিল। বাকীরা মুখ খোলা অবস্থায় দু’সন্তানের জননীকে ধর্ষণ করে। স্বামীর আকুতি-মিনতিতেও তাদের মন গলেনি। পাশবিক নির্যাতনের শিকার ভিকটিমকে পুলিশ হেফাজতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় গৃহবধূর স্বামী ৪জনের নাম উল্লেখসহ কয়েকজনকে অজ্ঞাত আসামি করে গতকাল থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার তদন্ত-কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িত ৪জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।