বিশ্বজমিন
লক্ষ্ণৌতেও উত্তেজনা
মানবজমিন ডেস্ক
১৬ ডিসেম্বর ২০১৯, সোমবার, ১২:২৬ অপরাহ্ন
উত্তর প্রদেশের লক্ষ্ণৌতে নাদওয়া ইউনিভার্সিটিতেও তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। নাগরিকত্ব সংশোধিত আইনের বিরুদ্ধে আজ সোমবার ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপুল সংখ্যক ছাত্রছাত্রী বিক্ষোভ মিছিল করার চেষ্টা করলে পুলিশ তাতে বাধা দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল গেট বন্ধ করে রেখেছে পুলিশ। সেখানে গেটের বাইরের দিকে অবস্থান নিয়েছে পুলিশ। ভিতরে শিক্ষার্থীরা। দুই পক্ষের মধ্যে গেট খোলা ও বন্ধ রাখা নিয়ে ধাক্কাধাক্কি শুরু হয় সকালে। এ খবর দিয়ে অনলাইন এনডিটিভি বলছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের ভিতর আটকে পড়া শিক্ষার্থীরা পুলিশের দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে মোতায়েন করা হয়েছে বিপুল সংখ্যক পুলিশ। এনডিটিভি লিখেছে, শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস থেকে বাইরে বের হওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু পুলিশ তাদেরকে বাধা দিচ্ছে। এতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশকেও শিক্ষার্থীদের দিকে ইটপাথর নিক্ষেপ করতে দেখা গেছে।
ওদিকে রোববার দিবাগত রাতে দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইউনিভার্সিটিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বেধড়ক পিটিয়েছে পুলিশ। বাথরুমে থাকা শিক্ষার্থীরাও তা থেকে রেহাই পায় নি। রোববার বিকেলে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের এলাকায় বেশ কয়েকটি বাসে আগুন দেয়া হয়। এ অভিযোগে পুলিশ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করে ছাত্রছাত্রীদের বেপরোয়াভাবে প্রহার করে। এনডিটিভি লিখেছে, এর পরই দেশজুড়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের অধীনে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের অমুসলিম নাগরিকদের নাগরিকত্ব দেয়া হবে। সমালোচকরা বলছেন, এই আইন মুসলিমদের প্রতি বৈষম্যমুলক এবং ভারতের সংবিধানের ধর্মনিরপেক্ষতার নীতির বিরুদ্ধে। জামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশি অভিযানের বিরুদ্ধে একটি আবেদনের শুনানি আগামীকাল মঙ্গলবার করবে সুপ্রিম কোর্ট। তবে দাঙ্গা অবশ্যই বন্ধ করতে বলেছে আদালত।
এনডিটিভি আরেক রিপোর্টে বলেছে, জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়াতে পুলিশের দমনপীড়নের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে আলিগড় মুসলিম ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা। রোববার দিবাগত মধ্যরাতে বিক্ষোভ করেছে মাওলানা আজাদ উর্দু ইউনিভার্সিটি ও বেনারস হিন্দু ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা। দিল্লিতে জওয়াহার লাল নেহরু ইউনিভার্সিটির ছাত্রদের আহ্বানে কয়েকশত শিক্ষার্থী সমবেত হন পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে।
ওদিকে রোববার দিবাগত রাতে দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইউনিভার্সিটিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বেধড়ক পিটিয়েছে পুলিশ। বাথরুমে থাকা শিক্ষার্থীরাও তা থেকে রেহাই পায় নি। রোববার বিকেলে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের এলাকায় বেশ কয়েকটি বাসে আগুন দেয়া হয়। এ অভিযোগে পুলিশ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করে ছাত্রছাত্রীদের বেপরোয়াভাবে প্রহার করে। এনডিটিভি লিখেছে, এর পরই দেশজুড়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের অধীনে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের অমুসলিম নাগরিকদের নাগরিকত্ব দেয়া হবে। সমালোচকরা বলছেন, এই আইন মুসলিমদের প্রতি বৈষম্যমুলক এবং ভারতের সংবিধানের ধর্মনিরপেক্ষতার নীতির বিরুদ্ধে। জামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশি অভিযানের বিরুদ্ধে একটি আবেদনের শুনানি আগামীকাল মঙ্গলবার করবে সুপ্রিম কোর্ট। তবে দাঙ্গা অবশ্যই বন্ধ করতে বলেছে আদালত।
এনডিটিভি আরেক রিপোর্টে বলেছে, জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়াতে পুলিশের দমনপীড়নের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে আলিগড় মুসলিম ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা। রোববার দিবাগত মধ্যরাতে বিক্ষোভ করেছে মাওলানা আজাদ উর্দু ইউনিভার্সিটি ও বেনারস হিন্দু ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা। দিল্লিতে জওয়াহার লাল নেহরু ইউনিভার্সিটির ছাত্রদের আহ্বানে কয়েকশত শিক্ষার্থী সমবেত হন পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে।