প্রথম পাতা
রোহিঙ্গাদের বিচার পাওয়ার আশা থাকছে
স্টাফ রিপোর্টার
১০ ডিসেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:৩২ পূর্বাহ্ন
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেছেন, হেগে অবস্থিত জাতিসংঘের সর্বোচ্চ আদালত
ইন্টারন্যাশনাল র্কোট অব জাস্টিসে (আইসিজে) সুচির যাওয়ার ঘটনা একটি ব্যতিক্রম ব্যাপার। সাধারণত রাষ্ট্র প্রধানরা সরাসরি এ ধরনের মামলার শুনানিতে হাজির হন না। সুচি গেছেন নিশ্চয়ই এর সঙ্গে তার দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির স্বার্থ জড়িত রয়েছে। সামনে মিয়ানমারের নির্বাচন। তার দেশের জনগণের সমর্থন আদায় করার একটি কৌশল হতে পারে। আমরা জানি যে, যারা মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হন বা গণহত্যার শিকার হন তাদের বিচার পেতে অনেকদিন অপেক্ষা করতে হয়। কিন্তু মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা জাতিসংঘের সর্বোচ্চ আদালত আমলে নিয়েছে এবং দ্রুত মামলাটি এগুচ্ছে এটা অবশ্যই একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। এতে রোহিঙ্গাদের বিচার পাওয়ার আশা থাকছে। যে সকল রোহিঙ্গা গণহত্যার শিকার হয়েছে তাদের পরিবার বা যে সকল রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে তারা অনেক আশা ভরসা নিয়ে এই মামলার দিকে তাকিয়ে আছে। আমরা আশা করছি, জাতিসংঘের সর্বোচ্চ আদালত অবশ্যই অর্ন্তবর্তী কোন আদেশ দিবে এবং রোহিঙ্গারা সুরক্ষা পাবে।
ইন্টারন্যাশনাল র্কোট অব জাস্টিসে (আইসিজে) সুচির যাওয়ার ঘটনা একটি ব্যতিক্রম ব্যাপার। সাধারণত রাষ্ট্র প্রধানরা সরাসরি এ ধরনের মামলার শুনানিতে হাজির হন না। সুচি গেছেন নিশ্চয়ই এর সঙ্গে তার দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির স্বার্থ জড়িত রয়েছে। সামনে মিয়ানমারের নির্বাচন। তার দেশের জনগণের সমর্থন আদায় করার একটি কৌশল হতে পারে। আমরা জানি যে, যারা মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হন বা গণহত্যার শিকার হন তাদের বিচার পেতে অনেকদিন অপেক্ষা করতে হয়। কিন্তু মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা জাতিসংঘের সর্বোচ্চ আদালত আমলে নিয়েছে এবং দ্রুত মামলাটি এগুচ্ছে এটা অবশ্যই একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। এতে রোহিঙ্গাদের বিচার পাওয়ার আশা থাকছে। যে সকল রোহিঙ্গা গণহত্যার শিকার হয়েছে তাদের পরিবার বা যে সকল রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে তারা অনেক আশা ভরসা নিয়ে এই মামলার দিকে তাকিয়ে আছে। আমরা আশা করছি, জাতিসংঘের সর্বোচ্চ আদালত অবশ্যই অর্ন্তবর্তী কোন আদেশ দিবে এবং রোহিঙ্গারা সুরক্ষা পাবে।