দেশ বিদেশ
ধামরাইয়ে মিছিলে হামলা
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে আওয়ামী লীগ কর্মী হারুন
ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
৫ ডিসেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:৩১ পূর্বাহ্ন
ধামরাইয়ের আমতা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী আরিফ হোসেনের মিছিলে প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুতর আহত আওয়ামী লীগ কর্মী হারুন অর রশিদ মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। তিনি গত পাঁচদিন ধরে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে রয়েছেন। এ ঘটনায় ১১ জনের নাম উল্লেখসহ ৩০-৩৫ জনকে আসামি করে ধামরাই থানায় একটি মামলা করা হয়। গতকাল ও মঙ্গলবার মামলা তুলে নিতে দফায় দফায় বাদী আসাদুজ্জামান স্বপনকে হুমকি দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গত শনিবার বিকালে ধামরাইয়ের বাউখণ্ড এলাকায় আমতা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এ সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী ছিলেন আরিফ হোসেন, ইব্রাহিম হোসেন ও দেলোয়ার হোসেন। আরিফ হোসেনের সহস্রাধিক সমর্থক ওইদিন বিকালে মিছিল নিয়ে সম্মেলনে রওনা হয়। মিছিলটি বাউখণ্ড মদিনা মার্কেটের কাছে পৌঁছলে প্রতিপক্ষ ইব্রাহিম হোসেন তার লোকজন লাঠিসোঁটা নিয়ে অতর্কিতভাবে হামলা করে। এতে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী আরিফ হোসেনের ভাই আওয়ামী লীগ কর্মী হারুন অর রশিদ, আসাদুজ্জামান স্বপন, ফিরোজ, রুবেল হোসেন, রাজীবসহ ৭ জন আহত হই। এদের মধ্যে হারুন অর রশিদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত পাঁচদিন ধরে তিনি লাইফ সাপোর্টে রয়েছেন। এ ঘটনায় তার ভাই আসাদুজ্জামান স্বপন বাদী হয়ে ইব্রাহিম হোসেন, সিদ্দিক, মান্নান, আলমগীর, জাহাঙ্গীর, লুৎফর রহমান, আবদুুল কাদের, সেলিম, আওলাদ হোসেন, আবদুল হকসহ ৩০-৩৫ জনকে আসামি করে ধামরাই থানায় মামলা দায়ের করেছেন। মামলার বাদী আসাদুজ্জামান স্বপন বলেন, মামলা তুলে নেয়ার জন্য আসামিরা আমাকে দফায় দফায় হুমকি দিচ্ছে। আমি ও আমার পরিবার এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। ধামরাই থানার ওসি দীপক চন্দ্র সাহা জানান, মামলার আসামিদের ধরার জন্য জোর চেষ্টা চলছে।
ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন সাকু বলেন, মিছিলে দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে মারামারির কারণেই সম্মেলনে সভাপতির নাম ঘোষণা করা হলেও সাধারণ সম্পাদক পদটি স্থগিত রাখা হয়েছে। বিষয়টি মীমাংসা করার পর সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হবে।
গত শনিবার বিকালে ধামরাইয়ের বাউখণ্ড এলাকায় আমতা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এ সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী ছিলেন আরিফ হোসেন, ইব্রাহিম হোসেন ও দেলোয়ার হোসেন। আরিফ হোসেনের সহস্রাধিক সমর্থক ওইদিন বিকালে মিছিল নিয়ে সম্মেলনে রওনা হয়। মিছিলটি বাউখণ্ড মদিনা মার্কেটের কাছে পৌঁছলে প্রতিপক্ষ ইব্রাহিম হোসেন তার লোকজন লাঠিসোঁটা নিয়ে অতর্কিতভাবে হামলা করে। এতে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী আরিফ হোসেনের ভাই আওয়ামী লীগ কর্মী হারুন অর রশিদ, আসাদুজ্জামান স্বপন, ফিরোজ, রুবেল হোসেন, রাজীবসহ ৭ জন আহত হই। এদের মধ্যে হারুন অর রশিদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত পাঁচদিন ধরে তিনি লাইফ সাপোর্টে রয়েছেন। এ ঘটনায় তার ভাই আসাদুজ্জামান স্বপন বাদী হয়ে ইব্রাহিম হোসেন, সিদ্দিক, মান্নান, আলমগীর, জাহাঙ্গীর, লুৎফর রহমান, আবদুুল কাদের, সেলিম, আওলাদ হোসেন, আবদুল হকসহ ৩০-৩৫ জনকে আসামি করে ধামরাই থানায় মামলা দায়ের করেছেন। মামলার বাদী আসাদুজ্জামান স্বপন বলেন, মামলা তুলে নেয়ার জন্য আসামিরা আমাকে দফায় দফায় হুমকি দিচ্ছে। আমি ও আমার পরিবার এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। ধামরাই থানার ওসি দীপক চন্দ্র সাহা জানান, মামলার আসামিদের ধরার জন্য জোর চেষ্টা চলছে।
ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন সাকু বলেন, মিছিলে দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে মারামারির কারণেই সম্মেলনে সভাপতির নাম ঘোষণা করা হলেও সাধারণ সম্পাদক পদটি স্থগিত রাখা হয়েছে। বিষয়টি মীমাংসা করার পর সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হবে।