মত-মতান্তর
খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা-সেনাসদস্য শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা দিলেন সেনাপ্রধান
২৬ নভেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:০৯ পূর্বাহ্ন
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০১৯ উপলক্ষে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, এসবিপি, বিএসপি, বিজিবিএম, পিবিজিএম, বিজিবিএমএস, পিএসসি, জি এর পক্ষ থেকে সোমবার ঢাকা সেনানিবাসস্থ ‘আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে’ মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের জন্য খেতাবপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর সদস্যদের এবং ২০১৮ থেকে ২০১৯ সালের শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যগণের সম্মানে এক সংবর্ধনা ও পদক প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেনাবাহিনীর ৩ জন বীরশ্রেষ্ঠের নিকটাত্মীয়, ৫ জন বীর উত্তম, ১২ জন বীর বিক্রম ও ৩০ জন বীর প্রতীক এবং ২৫ জন্য অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধাসহ সর্বমোট ৭৫ জন সেনাসদস্যকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে ২০১৮-২০১৯ সালে শান্তিকালীন সময়ে বিভিন্ন প্রশংসনীয় ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ৬ জন ‘অসামান্য সেবা পদক’ এবং ১৭ জন ‘বিশিষ্ট সেবা পদক’ (বিএসপি) প্রাপ্ত সেনাসদস্যগণকে সেনাবাহিনী প্রধান কর্তৃক পদকে ভূষিত করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্যগণের মহান মুক্তিযুদ্ধকালীন বীরত্বগাঁথা এবং শান্তিকালীন পদক প্রাপ্তদের প্রশংসনীয় কর্মকাণ্ডের সারসংক্ষেপ তুলে ধরা হয়। সেনাবাহিনী প্রধান খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্য, তাদের নিকটাত্মীয় এবং শান্তিকালীন পদক প্রাপ্তদের সঙ্গে কুশলাদি বিনিময় এবং তাদেরকে শুভেচ্ছা উপহার প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে সেনাসদরসহ ঢাকায় কর্মরত ঊর্ধ্বতন সেনাকর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সেনাবাহিনী প্রধান বলেন, কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে উখিয়ার কুতুপালং ও টেকনাফের নয়াপাড়া বড় দুটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করা হবে। এরই অংশ হিসেবে সেনানিবাসে খুঁটি তৈরির কাজ চলছে। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তে ২৮৭ কিলোমিটার সীমান্ত সড়ক নির্মাণের জন্য সরকার অনুমোদন দিয়েছে। আইএসপিআর