অনলাইন
আজও বাস চলাচল বন্ধ খুলনা, সাতক্ষীরা ও নড়াইলে
অনলাইন ডেস্ক
২১ নভেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১২:৩৬ অপরাহ্ন
ফাইল ফটো
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের বৈঠকের পর ধর্মঘট প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয়া হলেও খুলনা, সাতক্ষীরা ও নড়াইলে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান চলাচল শুরু হয়েছে।
আজ সকালে বাস ছাড়বে এমন খবরে খুলনার সোনাডাঙ্গা কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, রয়েল ও শিববাড়ির মোড়ে শতশত যাত্রীরা দূর-দূরান্তে যাত্রার উদ্দেশ্যে আসলেও বাস না ছাড়েনি। ফলে ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাদের।
খুলনা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন বলেন, নতুন সড়ক আইনের কিছু ধারায় মালিক ও চালকদের কঠোর শাস্তির কথা বলা হয়েছে। এ কারণে চালক ও মালিকরা ভয়ে গাড়ি বের করছেন না।
এদিকে সাতক্ষীরাতেও সকাল থেকে কোনও রুটে বাস চলাচল করেনি। সাতক্ষীরা বাস শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুর রহমান জানান, নতুন আইন সংশোধনের পর বাস্তবায়নের দাবিতে শ্রমিকরা বাস চালানো বন্ধ করে দেয়। সরকারের আশ্বাস পেলেই রাস্তায় নামবে শ্রমিকরা। কেন্দ্রীয় শ্রমিক ফেডারেশনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সরকারের ফলপ্রসু আলোচনা হয়েছে।
সাতক্ষীরা বাস মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি সাইফুল করিম সাবু বলেন, মালিকরা বাস চালাতে নিষেধ করেনি। শ্রমিকরাই বাস চালানো বন্ধ করেছেন। এছাড়া ২১শে ও ২২শে নভেম্বর কেন্দ্রীয় মিটিং রয়েছে। মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত সম্ভবত শ্রমিকরা বাস চালাবে না।
আজ সকালে বাস ছাড়বে এমন খবরে খুলনার সোনাডাঙ্গা কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, রয়েল ও শিববাড়ির মোড়ে শতশত যাত্রীরা দূর-দূরান্তে যাত্রার উদ্দেশ্যে আসলেও বাস না ছাড়েনি। ফলে ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাদের।
খুলনা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন বলেন, নতুন সড়ক আইনের কিছু ধারায় মালিক ও চালকদের কঠোর শাস্তির কথা বলা হয়েছে। এ কারণে চালক ও মালিকরা ভয়ে গাড়ি বের করছেন না।
এদিকে সাতক্ষীরাতেও সকাল থেকে কোনও রুটে বাস চলাচল করেনি। সাতক্ষীরা বাস শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুর রহমান জানান, নতুন আইন সংশোধনের পর বাস্তবায়নের দাবিতে শ্রমিকরা বাস চালানো বন্ধ করে দেয়। সরকারের আশ্বাস পেলেই রাস্তায় নামবে শ্রমিকরা। কেন্দ্রীয় শ্রমিক ফেডারেশনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সরকারের ফলপ্রসু আলোচনা হয়েছে।
সাতক্ষীরা বাস মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি সাইফুল করিম সাবু বলেন, মালিকরা বাস চালাতে নিষেধ করেনি। শ্রমিকরাই বাস চালানো বন্ধ করেছেন। এছাড়া ২১শে ও ২২শে নভেম্বর কেন্দ্রীয় মিটিং রয়েছে। মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত সম্ভবত শ্রমিকরা বাস চালাবে না।