দেশ বিদেশ
কৃষকের ১০ টাকার ব্যাংক হিসাবে ৩৩৮ কোটি টাকা
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২১ নভেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:১০ পূর্বাহ্ন
সুবিধার বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীকে ব্যাংক সেবার আওতায় আনার উদ্দেশে ১০ টাকায় হিসাব খোলার সুবিধা শুরু হয়েছিল ২০১০ সালে। চলতি বছরের ৩০শে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১০ টাকায় খোলা কৃষকের ব্যাংক হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৮১ হাজার ৫৩৪টি। আর এসব অ্যাকাউন্টে সঞ্চয় দাঁড়িয়েছে মাত্র ৩৩৮ কোটি ২০ লাখ টাকা। সমপ্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, গত জুনের তুলনায় সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই তিন মাসে কৃষকদের ব্যাংক হিসাবে সঞ্চয় বেড়েছে মাত্র ১৯ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। জুন শেষে তাদের সঞ্চয় ছিল ৩১৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রবৃদ্ধি মাত্র ৬.১৩ শতাংশ। প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, সর্বশেষ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কৃষকদের ব্যাংক হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৮১ হাজার ৫৩৪টি। জুন শেষে তা ছিল ১ কোটি ৩৬ হাজার ৯০৭টি। তিন মাসের ব্যবধানে ব্যাংক হিসাব বেড়েছে ৪৪ হাজার ৬২৭টি অর্থাৎ প্রবৃদ্ধি ০.৪৪ শতাংশ। এর মধ্যে এক কোটির বেশি কৃষকের নামে খোলা হিসাবের মধ্যে সরকারি ভর্তুকি পাওয়া অ্যাকাউন্ট রয়েছে ২১ লাখ ৪৪ হাজার ৫২৪টি। এসব হিসাবে জমা আছে ৬৮ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। আর পুনঃঅর্থায়ন তহবিল থেকে বিতরণ হওয়া ৪০৫ কোটি ৪৭ লাখ টাকার মধ্যে ৪৭ হাজার ৩২৬টি হিসাবে বিতরণ হয়েছে ১৫৫ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। কৃষকদের জমা করা অধিকাংশ অর্থই আছে সরকারি ব্যাংকগুলেতে। এর মধ্যে রয়েছে, সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী, বেসিক, বিডিবিএল, কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১০ টাকায় খোলা কৃষকদের অ্যাকাউন্টে জমা হয়েছে ৩৩৮ কোটি ২০ লাখ টাকা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৫ লাখ ৪০ হাজার অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় ভাতাভোগীদের। যেখানে জমা আছে ৫৮২ কোটি টাকা। পর্যায়ক্রমে অতিদরিদ্রদের খোলা ২৬ লাখ ৫৭ হাজার অ্যাকাউন্টে জমা আছে ৩৬৫ কোটি টাকা। তৈরি পোশাক শিল্পের ৩ লাখ ১৮ হাজার শ্রমিকের অ্যাকাউন্টে আছে ১৪৮ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। মুক্তিযোদ্ধাদের ২ লাখ ৩৯ হাজার অ্যাকাউন্টে আছে ৩০৮ কোটি টাকা। ২ লাখ ৮ হাজার প্রতিবন্ধীর অ্যাকাউন্টে আছে ৩১ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। খাদ্য নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় খোলা ৬৪ হাজার অ্যাকাউন্টে জমা ১ কোটি ৩১ লাখ টাকা। সিটি করপোরেশনের ১০ হাজার ১০৯ পরিচ্ছন্নতা কর্মীর অ্যাকাউন্টে আছে ৭৮ লাখ টাকা। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের দুস্থ পুনর্বাসনের আওতায় খোলা এক হাজার ৪৫৭ অ্যাকাউন্টে আছে ৩ লাখ ৯১ হাজার টাকা।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, গত জুনের তুলনায় সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই তিন মাসে কৃষকদের ব্যাংক হিসাবে সঞ্চয় বেড়েছে মাত্র ১৯ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। জুন শেষে তাদের সঞ্চয় ছিল ৩১৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রবৃদ্ধি মাত্র ৬.১৩ শতাংশ। প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, সর্বশেষ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কৃষকদের ব্যাংক হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৮১ হাজার ৫৩৪টি। জুন শেষে তা ছিল ১ কোটি ৩৬ হাজার ৯০৭টি। তিন মাসের ব্যবধানে ব্যাংক হিসাব বেড়েছে ৪৪ হাজার ৬২৭টি অর্থাৎ প্রবৃদ্ধি ০.৪৪ শতাংশ। এর মধ্যে এক কোটির বেশি কৃষকের নামে খোলা হিসাবের মধ্যে সরকারি ভর্তুকি পাওয়া অ্যাকাউন্ট রয়েছে ২১ লাখ ৪৪ হাজার ৫২৪টি। এসব হিসাবে জমা আছে ৬৮ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। আর পুনঃঅর্থায়ন তহবিল থেকে বিতরণ হওয়া ৪০৫ কোটি ৪৭ লাখ টাকার মধ্যে ৪৭ হাজার ৩২৬টি হিসাবে বিতরণ হয়েছে ১৫৫ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। কৃষকদের জমা করা অধিকাংশ অর্থই আছে সরকারি ব্যাংকগুলেতে। এর মধ্যে রয়েছে, সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী, বেসিক, বিডিবিএল, কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১০ টাকায় খোলা কৃষকদের অ্যাকাউন্টে জমা হয়েছে ৩৩৮ কোটি ২০ লাখ টাকা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৫ লাখ ৪০ হাজার অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় ভাতাভোগীদের। যেখানে জমা আছে ৫৮২ কোটি টাকা। পর্যায়ক্রমে অতিদরিদ্রদের খোলা ২৬ লাখ ৫৭ হাজার অ্যাকাউন্টে জমা আছে ৩৬৫ কোটি টাকা। তৈরি পোশাক শিল্পের ৩ লাখ ১৮ হাজার শ্রমিকের অ্যাকাউন্টে আছে ১৪৮ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। মুক্তিযোদ্ধাদের ২ লাখ ৩৯ হাজার অ্যাকাউন্টে আছে ৩০৮ কোটি টাকা। ২ লাখ ৮ হাজার প্রতিবন্ধীর অ্যাকাউন্টে আছে ৩১ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। খাদ্য নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় খোলা ৬৪ হাজার অ্যাকাউন্টে জমা ১ কোটি ৩১ লাখ টাকা। সিটি করপোরেশনের ১০ হাজার ১০৯ পরিচ্ছন্নতা কর্মীর অ্যাকাউন্টে আছে ৭৮ লাখ টাকা। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের দুস্থ পুনর্বাসনের আওতায় খোলা এক হাজার ৪৫৭ অ্যাকাউন্টে আছে ৩ লাখ ৯১ হাজার টাকা।