অনলাইন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ট্রাজেডি
চাঁদপুরে শোকের মাতম (ভিডিও)
চাঁদপুর প্রতিনিধি
১৩ নভেম্বর ২০১৯, বুধবার, ১:২৯ পূর্বাহ্ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার মন্দবাগ নামক স্থানে দুটি ট্রেনে সংঘর্ষে নিহত হয়েছে ১৬ যাত্রী। এর মধ্যে চাঁদপুর সদরের ১জন, হাজীগঞ্জ উপজেলার ২ ও হাইমচর উপজেলার ৩ জন নিহত হয়েছেন। একই ঘটনায় চাঁদপুর সদরের একই পরিবারের ৭ জনসহ আহত হয়েছেন ১০জন। নিহতদের বাড়িতে চলছে এখন শোকের মাতম।
সোমবার রাত ২টা ৫৬ মিনিটে উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের মন্দভাগ রেলওয়ে স্টেশনের ক্রসিংয়ে আন্ত:নগর উদয়ন এক্সপ্রেস ও তূর্ণা নিশীথা ট্রেনের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- হাজীগঞ্জ উপজেলার রাজারগাঁও ইউনিয়নের পশ্চিম রাজারগাঁও গ্রামের বেপারী বাড়ীর মৃত আব্দুুল জলিলের ছেলে মজিবুর রহমান (৫০) ও তার স্ত্রী কুলসুমা বেগম (৪২), সদর উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের উত্তর বালিয়া গ্রামের বিল্লাল বেপারীর মেয়ে ফারজানা আক্তার (২০), হাইমচর উপজেলার তিকশিকান্দির জাহাঙ্গীর হোসেন স্ত্রী আমাতন বেগম (৩৫), মেয়ে মরিয়ম (৫), বোনের ছেলে মাঈনুদ্দিনের স্ত্রী কাকলী বেগম (৩৫)।
নিহতদের মধ্যে মজিবুর, কুলসুমা ও ফারজানার মরদেহ গতকাল মঙ্গলবার রাতে নিজ নিজ বাড়িতে দাফন করা হয়েছে। এছাড়া হাইমচরে একই পরিবারের নিহত আমাতন বেগম , মরিয়াম ও কাকলীর মরদেহ রাতে নিজ এলাকায় আনা হয়। পরবর্তীতে বুধবার সকালে তাদেরকে দাফন করা হয়েছে।
সোমবার রাত ২টা ৫৬ মিনিটে উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের মন্দভাগ রেলওয়ে স্টেশনের ক্রসিংয়ে আন্ত:নগর উদয়ন এক্সপ্রেস ও তূর্ণা নিশীথা ট্রেনের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- হাজীগঞ্জ উপজেলার রাজারগাঁও ইউনিয়নের পশ্চিম রাজারগাঁও গ্রামের বেপারী বাড়ীর মৃত আব্দুুল জলিলের ছেলে মজিবুর রহমান (৫০) ও তার স্ত্রী কুলসুমা বেগম (৪২), সদর উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের উত্তর বালিয়া গ্রামের বিল্লাল বেপারীর মেয়ে ফারজানা আক্তার (২০), হাইমচর উপজেলার তিকশিকান্দির জাহাঙ্গীর হোসেন স্ত্রী আমাতন বেগম (৩৫), মেয়ে মরিয়ম (৫), বোনের ছেলে মাঈনুদ্দিনের স্ত্রী কাকলী বেগম (৩৫)।
নিহতদের মধ্যে মজিবুর, কুলসুমা ও ফারজানার মরদেহ গতকাল মঙ্গলবার রাতে নিজ নিজ বাড়িতে দাফন করা হয়েছে। এছাড়া হাইমচরে একই পরিবারের নিহত আমাতন বেগম , মরিয়াম ও কাকলীর মরদেহ রাতে নিজ এলাকায় আনা হয়। পরবর্তীতে বুধবার সকালে তাদেরকে দাফন করা হয়েছে।