খেলা
ম্যাচ ফিক্সিংকে ফৌজদারি আইনের আওতায় আনলো শ্রীলঙ্কা
স্পোর্টস ডেস্ক
১৩ নভেম্বর ২০১৯, বুধবার, ৮:৪৬ পূর্বাহ্ন
খেলাধুলাকে ফিক্সিং থেকে মুক্ত রাখতে নতুন আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে শ্রীলঙ্কার পার্লামেন্ট। দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে ম্যাচ পাতানোকে ফৌজদারি আইনে অপরাধ হিসেবে গণ্য করার প্রস্তাব পাস করেছে তারা। এ আইনে অভিযুক্ত ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছরের জেল হতে পারে।
সাম্প্রতিক সময়ে ম্যাচ ফিক্সিং বিপাকে ফেলেছে ক্রিকেট বিশ্বকে। ২০১৭ সালে শ্রীলঙ্কার ঘরোয়া ক্রিকেটের ম্যাচ পাতানোর ব্যাপারে তদন্ত করে আইসিসির অ্যান্টি কপারশন অ্যান্ড সিকিউরিটি ইউনিট (আকসু)। সেই তদন্তে শ্রীলঙ্কার ঘরোয়া লীগের অনেকে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়। তখন এই কাজে আইসিসিকে সাহায্য না করায় ২ বছরের জন্য নিষিদ্ধ হন সাবেক ক্রিকেটার সনাৎ জয়াসুরিয়া। ফিক্সিংয়ের থাবা থেকে ক্রিকেটকে বাঁচাতে তাই কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড। সোমবার পার্লামেন্টে একটি বিল প্রস্তাব করেন দেশটির ক্রীড়ামন্ত্রী হারিন ফার্নান্দো। তাকে সমর্থন জানান সংসদ সদস্য ও সাবেক লঙ্কান অধিনায়ক অর্জুনা রানাতুঙ্গা। সর্বসম্মতিক্রমে সেই বিল পাসও হয়। আগামী কয়েক সপ্তাহের মাঝে বিলটি আইনে পরিণত হবে। শুধু ক্রিকেট নয়, সব ধরনের খেলায় ম্যাচ পাতানোর ইস্যুকে দেশের ফৌজদারি আইনের আওতায় আনার প্রস্তাব তোলা হয়। সেখানে বলা হয়, অভিযুক্তদের সর্বোচ্চ দশ বছরের জেল দেয়া হতে পারে। যিনি ম্যাচ ফিক্সিং করবেন, তার সঙ্গে ফিক্সিংয়ের মদদদাতাও শাস্তি পাবে। শাস্তি পাবে দলের অভ্যন্তরীণ কোনো ব্যাপার বাইরের কাউকে জানানো ব্যক্তিও। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, এখন থেকে কোনো ক্রিকেটারকে যদি জুয়াড়ি প্রস্তাব দেয়, তাহলে সেটা আইসিসির পাশাপাশি বোর্ডকেও জানাতে হবে। লঙ্কান সরকার এই ব্যাপারে বিশেষ কমিটি করে তদন্ত করবে।
সাম্প্রতিক সময়ে ম্যাচ ফিক্সিং বিপাকে ফেলেছে ক্রিকেট বিশ্বকে। ২০১৭ সালে শ্রীলঙ্কার ঘরোয়া ক্রিকেটের ম্যাচ পাতানোর ব্যাপারে তদন্ত করে আইসিসির অ্যান্টি কপারশন অ্যান্ড সিকিউরিটি ইউনিট (আকসু)। সেই তদন্তে শ্রীলঙ্কার ঘরোয়া লীগের অনেকে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়। তখন এই কাজে আইসিসিকে সাহায্য না করায় ২ বছরের জন্য নিষিদ্ধ হন সাবেক ক্রিকেটার সনাৎ জয়াসুরিয়া। ফিক্সিংয়ের থাবা থেকে ক্রিকেটকে বাঁচাতে তাই কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড। সোমবার পার্লামেন্টে একটি বিল প্রস্তাব করেন দেশটির ক্রীড়ামন্ত্রী হারিন ফার্নান্দো। তাকে সমর্থন জানান সংসদ সদস্য ও সাবেক লঙ্কান অধিনায়ক অর্জুনা রানাতুঙ্গা। সর্বসম্মতিক্রমে সেই বিল পাসও হয়। আগামী কয়েক সপ্তাহের মাঝে বিলটি আইনে পরিণত হবে। শুধু ক্রিকেট নয়, সব ধরনের খেলায় ম্যাচ পাতানোর ইস্যুকে দেশের ফৌজদারি আইনের আওতায় আনার প্রস্তাব তোলা হয়। সেখানে বলা হয়, অভিযুক্তদের সর্বোচ্চ দশ বছরের জেল দেয়া হতে পারে। যিনি ম্যাচ ফিক্সিং করবেন, তার সঙ্গে ফিক্সিংয়ের মদদদাতাও শাস্তি পাবে। শাস্তি পাবে দলের অভ্যন্তরীণ কোনো ব্যাপার বাইরের কাউকে জানানো ব্যক্তিও। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, এখন থেকে কোনো ক্রিকেটারকে যদি জুয়াড়ি প্রস্তাব দেয়, তাহলে সেটা আইসিসির পাশাপাশি বোর্ডকেও জানাতে হবে। লঙ্কান সরকার এই ব্যাপারে বিশেষ কমিটি করে তদন্ত করবে।