রকমারি
একজন সফল রানীর গল্প
আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
১২ নভেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ২:৪৬ পূর্বাহ্ন
বরগুনার আমতলী উপজেলার কুকুয়া ইউপির রহমতপুর গ্রামের বাসিন্দা কুসুম রানী। দুঃখ-কষ্ট ও দৈন্যদশায় চলত তাদের সংসার। প্রতিদিন অভাবের সঙ্গে লড়াই করতে হয়েছে তার পরিবারকে। কুসুম রানী এক সন্তানের জননী, তার স্বামীর ধীরেন্দ্র চন্দ্র।
পরিবারটির অভাবছিল তাদের নিত্যদিনের সঙ্গী। শেষমেশ স্বামী-স্ত্রী দুজন মিলে পরিকল্পনা করেন পানের বরজ করবার। ঠিক এ সময় তাদের উৎসাহ দেখে মুসলিম এইড’র সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয় তাদের প্রতি।
কুসুম রানী মুসলিম এইডের সদস্য হয়ে প্রথমে ১৫ হাজার টাকা সুদমুক্ত ঋণ নিয়ে পানের চাষ শুরু করেন। শুরু হয় তার ভাগ্যকে পরিবর্তন করার এক কঠিন তপসা।
প্রথম অবস্থায় প্রায় ১০ হাজার টাকা আয় করেন তিনি। এভাবে ৫ বারে ৪ লাখ টাকা ১০ টাকা হারে সার্ভিস চার্জে ঋণ গ্রহণ করেন কুসুম রানী। ঘুরে যায় কুসুম রানী ভাগ্যের চাকা। এখন প্রতি সপ্তাহে তার পানের বরজ থেকে আয় হয় ১০ হাজার টাকা।
কুসুম রানী কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রত্যেক মানুষই পারে তার ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটাতে। এ প্রমাণ আমি নিজেই। এ জন্য দরকার সৎ চিন্তা, মনের জোর এবং পরিশ্রম। আমি শূন্য থেকে শুরু করেছি। বর্তমানে পানের বরজ থেকে প্রতি সপ্তাহে প্রায় ১০ হাজার টাকা আমার আয় হয়। বড় ছেলেকে বিএ পাশ করিয়েছি।
তিনি আরো বলেন, ছেলে লেখা-পড়ার খরচ বহন করার পাশাপশি সংসারের যাবতীয় অভাব পূরণ করে এখন আমরা সুখে-শান্তিতে জীবনযাপন করছি।
পরিবারটির অভাবছিল তাদের নিত্যদিনের সঙ্গী। শেষমেশ স্বামী-স্ত্রী দুজন মিলে পরিকল্পনা করেন পানের বরজ করবার। ঠিক এ সময় তাদের উৎসাহ দেখে মুসলিম এইড’র সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয় তাদের প্রতি।
কুসুম রানী মুসলিম এইডের সদস্য হয়ে প্রথমে ১৫ হাজার টাকা সুদমুক্ত ঋণ নিয়ে পানের চাষ শুরু করেন। শুরু হয় তার ভাগ্যকে পরিবর্তন করার এক কঠিন তপসা।
প্রথম অবস্থায় প্রায় ১০ হাজার টাকা আয় করেন তিনি। এভাবে ৫ বারে ৪ লাখ টাকা ১০ টাকা হারে সার্ভিস চার্জে ঋণ গ্রহণ করেন কুসুম রানী। ঘুরে যায় কুসুম রানী ভাগ্যের চাকা। এখন প্রতি সপ্তাহে তার পানের বরজ থেকে আয় হয় ১০ হাজার টাকা।
কুসুম রানী কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রত্যেক মানুষই পারে তার ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটাতে। এ প্রমাণ আমি নিজেই। এ জন্য দরকার সৎ চিন্তা, মনের জোর এবং পরিশ্রম। আমি শূন্য থেকে শুরু করেছি। বর্তমানে পানের বরজ থেকে প্রতি সপ্তাহে প্রায় ১০ হাজার টাকা আমার আয় হয়। বড় ছেলেকে বিএ পাশ করিয়েছি।
তিনি আরো বলেন, ছেলে লেখা-পড়ার খরচ বহন করার পাশাপশি সংসারের যাবতীয় অভাব পূরণ করে এখন আমরা সুখে-শান্তিতে জীবনযাপন করছি।