দেশ বিদেশ
ভূ-মধ্যসাগর থেকে উদ্ধার ১৭১ বাংলাদেশি দেশে ফিরছেন
কূটনৈতিক রিপোর্টার
৯ নভেম্বর ২০১৯, শনিবার, ৮:২৮ পূর্বাহ্ন
ফাইল ছবি
ভূ-মধ্যসাগর থেকে জীবিত উদ্ধার হওয়া ১৭১ বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। লিবিয়াস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সরকারি বার্তায় বলা হয়- লিবিয়ার সংশ্লিষ্ট সংস্থার সহযোগিতায় দূতাবাস কর্তৃক ভূ-মধ্যসাগর হতে ৩০শে অক্টোবর উদ্ধারকৃত সকল বাংলাদেশির রেজিস্ট্রেশন এরইমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। এ সকল অভিবাসীকে দ্রুত সময়ের মধ্যে দেশে প্রেরণের জন্য রাষ্ট্রদূত এবং দূতাবাসের কর্মকর্তাগণ সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন।
বার্তায় আরো জানানো হয়- ত্রিপলীর চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে অভিবাসন কেন্দ্রে বাংলাদেশিদের প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান এবং নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের জন্য দূতাবাসের পক্ষ থেকে লিবিয়া সরকারের বিভিন্ন দপ্তর এবং আইওএম এর সঙ্গেও সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, লিবিয়া উপকূল থেকে নৌকায় করে ইউরোপ যাত্রাকালে দেশটির কোস্টগার্ড ভূ-মধ্যসাগর থেকে বাংলাদেশিসহ প্রায় ২০০ জন অভিবাসীকে উদ্ধার করে। তাদের মধ্যে ১৭১ জন বাংলাদেশি। উদ্ধারকৃতদের ত্রিপলীর উপশহর জানজুর এবং আবু সেলিম ডিটেনশন সেন্টারে হস্তান্তর করা হয়। লিবিয়াতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শেখ সিকান্দার আলী জানান, ৩০শে অক্টোবর তাদের উদ্ধারেরর পর তাৎক্ষণিক দূতাবাস থেকে লিবিয়ার অবৈধ অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করে ডিটেনশন সেন্টার দুইটি পরিদর্শন এবং উদ্ধারকৃত বাংলাদেশি নাগরিকদের সাক্ষাৎকারের অনুমতি গ্রহণ করা হয়। ৩১শে অক্টোবর মধ্যাহ্নে দূতাবাস কর্মকর্তারা জানজুর ডিটেনশন সেন্টার পরিদর্শন করেন। সে সময় রাষ্ট্রদূত জানান, উদ্ধার হওয়া বাংলাদেশিদের দুটি সেন্টারে রাখা হয়েছে। একটি জানজুর, অন্যটি আবু সেলিম। আবু সেলিম ডিটেনশন সেন্টারের পার্শ্ববর্তী এলাকায় তখন জেনারেল খলিফা হাফতারের বাহিনী বিমান হামলা চলছিল। এতে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা ওই ডিটেনশন সেন্টার পরিদর্শন করতে পারেননি। ওই সেন্টারের পরিচালক আলা জিলিতনীর বরাতে দূতাবাস জানায়, ওই সেন্টারে মোট ১২৮ জন বাংলাদেশি রয়েছেন। তারা সকলেই শারীরিকভাবে সুস্থ আছেন। দূতাবাসের তথ্য মতে, ভূ-মধ্যসাগর থেকে জীবিত উদ্ধার বিগত কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ঘটনা এটি।
বার্তায় আরো জানানো হয়- ত্রিপলীর চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে অভিবাসন কেন্দ্রে বাংলাদেশিদের প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান এবং নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের জন্য দূতাবাসের পক্ষ থেকে লিবিয়া সরকারের বিভিন্ন দপ্তর এবং আইওএম এর সঙ্গেও সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, লিবিয়া উপকূল থেকে নৌকায় করে ইউরোপ যাত্রাকালে দেশটির কোস্টগার্ড ভূ-মধ্যসাগর থেকে বাংলাদেশিসহ প্রায় ২০০ জন অভিবাসীকে উদ্ধার করে। তাদের মধ্যে ১৭১ জন বাংলাদেশি। উদ্ধারকৃতদের ত্রিপলীর উপশহর জানজুর এবং আবু সেলিম ডিটেনশন সেন্টারে হস্তান্তর করা হয়। লিবিয়াতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শেখ সিকান্দার আলী জানান, ৩০শে অক্টোবর তাদের উদ্ধারেরর পর তাৎক্ষণিক দূতাবাস থেকে লিবিয়ার অবৈধ অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করে ডিটেনশন সেন্টার দুইটি পরিদর্শন এবং উদ্ধারকৃত বাংলাদেশি নাগরিকদের সাক্ষাৎকারের অনুমতি গ্রহণ করা হয়। ৩১শে অক্টোবর মধ্যাহ্নে দূতাবাস কর্মকর্তারা জানজুর ডিটেনশন সেন্টার পরিদর্শন করেন। সে সময় রাষ্ট্রদূত জানান, উদ্ধার হওয়া বাংলাদেশিদের দুটি সেন্টারে রাখা হয়েছে। একটি জানজুর, অন্যটি আবু সেলিম। আবু সেলিম ডিটেনশন সেন্টারের পার্শ্ববর্তী এলাকায় তখন জেনারেল খলিফা হাফতারের বাহিনী বিমান হামলা চলছিল। এতে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা ওই ডিটেনশন সেন্টার পরিদর্শন করতে পারেননি। ওই সেন্টারের পরিচালক আলা জিলিতনীর বরাতে দূতাবাস জানায়, ওই সেন্টারে মোট ১২৮ জন বাংলাদেশি রয়েছেন। তারা সকলেই শারীরিকভাবে সুস্থ আছেন। দূতাবাসের তথ্য মতে, ভূ-মধ্যসাগর থেকে জীবিত উদ্ধার বিগত কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ঘটনা এটি।