দেশ বিদেশ
শামীম-খালেদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষ
স্টাফ রিপোর্টার
৮ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৪২ পূর্বাহ্ন
অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় টেন্ডার মুঘল জি কে শামীম ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের বহিষ্কার হওয়া সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার জিজ্ঞাসাবাদ শেষ হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) গতকাল সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শেষদিনের মতো জিজ্ঞাসাবাদ করে।
শামীমকে পঞ্চম দিন ও খালেদকে চতুর্থ দিনের মতো জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এ সময় তাদের ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে পাঠানো হয়। সেখান থেকে দুই আসামিকে ফের কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন আদালত। এর আগে ৩রা নভেম্বর জি কে শামীম ও ৪ঠা নভেম্বর খালেদ মাহমুদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদকে আনা হয়। গত ২৭শে অক্টোবর দুদকের এক আবেদেনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক মো. আল মামুন তাদের জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছিলেন। গত ২১শে অক্টোবর দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ খালেদ ও শামীমের বিরুদ্ধে মামলা দুটি দায়ের করা হয়। জি কে শামীমের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদকের উপ-পরিচালক মো. সালাউদ্দিন। অবৈধ উপায়ে জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ২৯৭ কোটি আট লাখ ৯৯ হাজার ৫৫১ টাকার সম্পদ অর্জন ও ভোগদখল করার অভিযোগ আনা হয় সেখানে। আর খালেদ ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে মামলাটি করেন, দুদকের আরেক উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম। এই মামলায় খালেদের বিরুদ্ধে পাঁচ কোটি ৫৮ লাখ ১৫ হাজার ৮৫৯ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়। গত ১৮ই সেপ্টেম্বর ঢাকার ক্লাবপাড়ায় অভিযান শুরুর প্রথমদিনেই গুলশানের বাসা থেকে খালেদকে গ্রেপ্তার করা হয়। আর জি কে শামীমকে গ্রেপ্তার করা হয় ২০শে সেপ্টেম্বর গুলশানের নিকেতনে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে।
শামীমকে পঞ্চম দিন ও খালেদকে চতুর্থ দিনের মতো জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এ সময় তাদের ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে পাঠানো হয়। সেখান থেকে দুই আসামিকে ফের কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন আদালত। এর আগে ৩রা নভেম্বর জি কে শামীম ও ৪ঠা নভেম্বর খালেদ মাহমুদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদকে আনা হয়। গত ২৭শে অক্টোবর দুদকের এক আবেদেনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক মো. আল মামুন তাদের জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছিলেন। গত ২১শে অক্টোবর দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ খালেদ ও শামীমের বিরুদ্ধে মামলা দুটি দায়ের করা হয়। জি কে শামীমের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদকের উপ-পরিচালক মো. সালাউদ্দিন। অবৈধ উপায়ে জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ২৯৭ কোটি আট লাখ ৯৯ হাজার ৫৫১ টাকার সম্পদ অর্জন ও ভোগদখল করার অভিযোগ আনা হয় সেখানে। আর খালেদ ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে মামলাটি করেন, দুদকের আরেক উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম। এই মামলায় খালেদের বিরুদ্ধে পাঁচ কোটি ৫৮ লাখ ১৫ হাজার ৮৫৯ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়। গত ১৮ই সেপ্টেম্বর ঢাকার ক্লাবপাড়ায় অভিযান শুরুর প্রথমদিনেই গুলশানের বাসা থেকে খালেদকে গ্রেপ্তার করা হয়। আর জি কে শামীমকে গ্রেপ্তার করা হয় ২০শে সেপ্টেম্বর গুলশানের নিকেতনে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে।