শিক্ষাঙ্গন
জন-ইতিহাস চর্চা কেন্দ্রের বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
স্টাফ রিপোর্টার
২৬ অক্টোবর ২০১৯, শনিবার, ৫:৫৮ পূর্বাহ্ন
নিজস্ব ইতিহাস ও সংস্কৃতি চর্চায় সবাইকে আরো এগিয়ে আসার আহবান জানিয়েছেন গবেষক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আবদুল মমিন চৌধুরী। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী যে সাংস্কৃতিক বিশ্বায়ন চলছে, সেখানে নিজস্ব সংস্কৃতির শেকড় সন্ধান খুব প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে।
গতকাল সকালে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচার থিয়েটার ভবনে জন ইতিহাস চর্চা কেন্দ্র আয়োজিত বার্ষিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। ড. আবদুল মমিন চৌধুরী আরো বলেন, আমাদের বিয়ের অনুষ্ঠান দেখে এখন মনে হয় বলিউডের সিনমার বিয়ে। তিনি প্রশ্ন তোলেন, এভাবে নিজেদের হারিয়ে ফেললে আমাদের ভবিষ্যত কী হবে? অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি, বাংলাদেশ ইতিহাস সমিতির প্রাক্তন সভাপতি অধ্যাপক ড. শরীফ উদ্দিন আহমেদ বলেন, আমাদের সমাজে অভিজাত ইতিহাস চর্চার যে কথা আলোচনা হয়েছে, তার সত্যতা আছে। আশার কথা হল সে ধারা বদলাচ্ছে। এসময়, জন ইতিহাস চর্চার ধারাকে স্বাগত জানান তিনি।
এ এফ সালাহ্উদ্দীন আহমদ স্মারক বক্তৃতা-২১০৯ উপলক্ষ্যে ‘সমাজ ও পরিবেশ’ শীর্ষক বক্তব্য উপস্থাপন করেন ভারতের সাহিত্য একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক জয়া মিত্র। তিনি বলেন, প্রকৃতি না বাঁচিয়ে মানুষ বাঁচতে পারবে না। তার মতে, প্রকৃতি ধ্বংসের মধ্য দিয়ে আজকের দুনিয়া ধ্বংসের কাছাকাছি চলে এসেছে। পৃথিবীর আদি ধর্ম হল, নদী ধর্ম। নদী, বন তথা প্রকৃতি না বাঁচিয়ে মানুষের পক্ষে টিকে থাকা সম্ভব নয়। অনুষ্ঠানে মমতাজ উদ্দীন তরফদার স্মারক বক্তৃতা ২১০৯ উপলক্ষ্যে ‘বাংলার গৃহ নির্মাণ প্রযুক্তি: ইতিহাস ও ঐতিহ্য’ শীর্ষক বক্তব্য প্রদান করেন, শিক্ষক, গবেষক ও জন ইতিহাস চর্চা কেন্দ্রর অন্যতম পরিচালক ড. শাহিনুর রশীদ।
জন ইতিহাস চর্চা কেন্দ্রের সভাপতি ড. মেসবাহ কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বার্ষিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের অন্যতম পরিচালক তপন মাহমুদ লিমন। পরে সংগঠনের বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন জন ইতিহাস চর্চা কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক ড. সানিয়া সিতারা।
অনুষ্ঠানে ইতিহাসের শিক্ষক অধ্যাপক ড. সোনিয়া নিশাত আমিন, আশা নাইম ইসলাম, আবদুল বাতেন চৌধুরী, মিল্টন কুমার দেব, হাবিবুল্লাহ মিলনসহ অন্যান্য শিক্ষক, গবেষক ও শিক্ষার্থীরো অংশগ্রহন করেন। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে, জন ইতিহাস চর্চা কেন্দ্রের সাংগঠনিক ও ভবিষ্যত কর্মসূচি নিয়ে সভা অনুষ্ঠিত হয়।
গতকাল সকালে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচার থিয়েটার ভবনে জন ইতিহাস চর্চা কেন্দ্র আয়োজিত বার্ষিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। ড. আবদুল মমিন চৌধুরী আরো বলেন, আমাদের বিয়ের অনুষ্ঠান দেখে এখন মনে হয় বলিউডের সিনমার বিয়ে। তিনি প্রশ্ন তোলেন, এভাবে নিজেদের হারিয়ে ফেললে আমাদের ভবিষ্যত কী হবে? অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি, বাংলাদেশ ইতিহাস সমিতির প্রাক্তন সভাপতি অধ্যাপক ড. শরীফ উদ্দিন আহমেদ বলেন, আমাদের সমাজে অভিজাত ইতিহাস চর্চার যে কথা আলোচনা হয়েছে, তার সত্যতা আছে। আশার কথা হল সে ধারা বদলাচ্ছে। এসময়, জন ইতিহাস চর্চার ধারাকে স্বাগত জানান তিনি।
এ এফ সালাহ্উদ্দীন আহমদ স্মারক বক্তৃতা-২১০৯ উপলক্ষ্যে ‘সমাজ ও পরিবেশ’ শীর্ষক বক্তব্য উপস্থাপন করেন ভারতের সাহিত্য একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক জয়া মিত্র। তিনি বলেন, প্রকৃতি না বাঁচিয়ে মানুষ বাঁচতে পারবে না। তার মতে, প্রকৃতি ধ্বংসের মধ্য দিয়ে আজকের দুনিয়া ধ্বংসের কাছাকাছি চলে এসেছে। পৃথিবীর আদি ধর্ম হল, নদী ধর্ম। নদী, বন তথা প্রকৃতি না বাঁচিয়ে মানুষের পক্ষে টিকে থাকা সম্ভব নয়। অনুষ্ঠানে মমতাজ উদ্দীন তরফদার স্মারক বক্তৃতা ২১০৯ উপলক্ষ্যে ‘বাংলার গৃহ নির্মাণ প্রযুক্তি: ইতিহাস ও ঐতিহ্য’ শীর্ষক বক্তব্য প্রদান করেন, শিক্ষক, গবেষক ও জন ইতিহাস চর্চা কেন্দ্রর অন্যতম পরিচালক ড. শাহিনুর রশীদ।
জন ইতিহাস চর্চা কেন্দ্রের সভাপতি ড. মেসবাহ কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বার্ষিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের অন্যতম পরিচালক তপন মাহমুদ লিমন। পরে সংগঠনের বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন জন ইতিহাস চর্চা কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক ড. সানিয়া সিতারা।
অনুষ্ঠানে ইতিহাসের শিক্ষক অধ্যাপক ড. সোনিয়া নিশাত আমিন, আশা নাইম ইসলাম, আবদুল বাতেন চৌধুরী, মিল্টন কুমার দেব, হাবিবুল্লাহ মিলনসহ অন্যান্য শিক্ষক, গবেষক ও শিক্ষার্থীরো অংশগ্রহন করেন। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে, জন ইতিহাস চর্চা কেন্দ্রের সাংগঠনিক ও ভবিষ্যত কর্মসূচি নিয়ে সভা অনুষ্ঠিত হয়।