দেশ বিদেশ
ঢাকায় বিদেশি মুদ্রা প্রতারক চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার
২৪ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:১৬ পূর্বাহ্ন
বিদেশি মুদ্রা প্রতারক চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে গুলশান থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা বিদেশী মুদ্রার প্রলোভন দেখিয়ে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে মানুষের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিতো। গুলশান থানা পুলিশ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে প্রতারক চক্রের সদস্য মো: আবু সাঈদ (৩২), মো: মামুন হোসাইন (৩০), মো: হাবিবুর রহমান (৩৭), মো: মাসুম হোসেন (২৯) ও মো: মামুন শরীফকে (৩৪) গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তারের পর গতকাল আদালতের মাধ্যমে তাদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
গুলশান থানা পুলিশের গণমাধ্যমকে পাঠানো এক প্রেস রিলিজে বলা হয়, গত ১৭ই অক্টোবর সকাল ১১টায় তার আলফা লজিস্টিকস নামক প্রতিষ্ঠানের দেড় লক্ষ টাকা প্রাইম ব্যাংক গুলশান শাখা থেকে উত্তোলন করে অফিসে যাচ্ছিলেন মো. ইসমাইল হোসেন। তিনি গুলশান-১ পৌঁছালে পথিমধ্যে একজন সিএনজি ড্রাইভার তাকে স্যার সম্বোধন করে ডাক দেয়। তিনি সিএনজি ড্রাইভারের ডাকে সাড়া দিলে চালক তাকে ওমানের কিছু নোট দেখায় এবং এগুলো কোথায় ভাঙ্গাতে পারবে জানতে চায়। তখন পাশেই দাঁড়ানো এক যুবক সিএনজি ড্রাইভারের নিকট থেকে নোটগুলো নিয়ে ভাল করে দেখে তার মোবাইল ফোনে হিসাব করে জানায় যে, নোট গুলোর অনেক দাম। ওই যুবক সিএনজি ড্রাইভারের নিকট থেকে ১০ হাজার টাকায় একটা নোট ক্রয় করেন। এরপর আরো একজন লোক সিএনজি ড্রাইভারের নিকট এসে ১৪টি ওমানের নোট তার মোবাইল ফোনে হিসাব করে বলে যে, নোটগুলোর মূল্য বাংলাদেশী টাকায় প্রায় তিন লাখ টাকা হবে। পরবর্তী সময়ে ওই ব্যক্তি ইসমাইল হোসেনকে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে সিএনজি চালকের কাছে থাকা ১৪টি ওমানের নোট দিয়ে দেড় লক্ষ টাকা নিয়ে দ্রুত সিএনজিতে উঠে পালিয়ে যায়। তাদের আচরণ সন্দেহ হলে ইসমাইল হোসেন উক্ত সিএনজির নম্বরটি মুখস্ত করে রাখেন। পরে তিনি মানি এক্সচেঞ্জের দোকানে গিয়ে জানতে পারেন ১৪টি ওমানের মুদ্রার মুল্য মাত্র ১০০০ টাকা। এ বিষয়ে তার অভিযোগের প্রেক্ষিতে গুলশান থানায় ২২শে অক্টোবর একটি মামলা দায়ের করা হয়।
গুলশান থানা সূত্রে জানা যায়, মামলা দেয়ার পরপরই খিলগাঁও এলাকায় অভিযান চালিয়ে সিএনজি চালক আবু সাইদকে গ্রেপ্তার করে গুলশান থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর তার কাছ থেকে সিএনজিটি উদ্ধার করা হয়। তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে লালবাগ ও কামরাঙ্গিরচর এলাকায় অভিযান চালিয়ে প্রতারণা চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা, পেশাদার প্রতারক চক্রের সদস্য। তারা ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় সিএনজিসহ অবস্থান নিয়ে টাকা বহনকারী সহজ সরল ব্যক্তিকে টার্গেট করে পরে কৌশলে তাদের নিকট থেকে প্রতারণার মাধ্যমে বিদেশী মুদ্রা দিয়ে টাকা হাতিয়ে নিতো।
গুলশান থানা পুলিশের গণমাধ্যমকে পাঠানো এক প্রেস রিলিজে বলা হয়, গত ১৭ই অক্টোবর সকাল ১১টায় তার আলফা লজিস্টিকস নামক প্রতিষ্ঠানের দেড় লক্ষ টাকা প্রাইম ব্যাংক গুলশান শাখা থেকে উত্তোলন করে অফিসে যাচ্ছিলেন মো. ইসমাইল হোসেন। তিনি গুলশান-১ পৌঁছালে পথিমধ্যে একজন সিএনজি ড্রাইভার তাকে স্যার সম্বোধন করে ডাক দেয়। তিনি সিএনজি ড্রাইভারের ডাকে সাড়া দিলে চালক তাকে ওমানের কিছু নোট দেখায় এবং এগুলো কোথায় ভাঙ্গাতে পারবে জানতে চায়। তখন পাশেই দাঁড়ানো এক যুবক সিএনজি ড্রাইভারের নিকট থেকে নোটগুলো নিয়ে ভাল করে দেখে তার মোবাইল ফোনে হিসাব করে জানায় যে, নোট গুলোর অনেক দাম। ওই যুবক সিএনজি ড্রাইভারের নিকট থেকে ১০ হাজার টাকায় একটা নোট ক্রয় করেন। এরপর আরো একজন লোক সিএনজি ড্রাইভারের নিকট এসে ১৪টি ওমানের নোট তার মোবাইল ফোনে হিসাব করে বলে যে, নোটগুলোর মূল্য বাংলাদেশী টাকায় প্রায় তিন লাখ টাকা হবে। পরবর্তী সময়ে ওই ব্যক্তি ইসমাইল হোসেনকে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে সিএনজি চালকের কাছে থাকা ১৪টি ওমানের নোট দিয়ে দেড় লক্ষ টাকা নিয়ে দ্রুত সিএনজিতে উঠে পালিয়ে যায়। তাদের আচরণ সন্দেহ হলে ইসমাইল হোসেন উক্ত সিএনজির নম্বরটি মুখস্ত করে রাখেন। পরে তিনি মানি এক্সচেঞ্জের দোকানে গিয়ে জানতে পারেন ১৪টি ওমানের মুদ্রার মুল্য মাত্র ১০০০ টাকা। এ বিষয়ে তার অভিযোগের প্রেক্ষিতে গুলশান থানায় ২২শে অক্টোবর একটি মামলা দায়ের করা হয়।
গুলশান থানা সূত্রে জানা যায়, মামলা দেয়ার পরপরই খিলগাঁও এলাকায় অভিযান চালিয়ে সিএনজি চালক আবু সাইদকে গ্রেপ্তার করে গুলশান থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর তার কাছ থেকে সিএনজিটি উদ্ধার করা হয়। তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে লালবাগ ও কামরাঙ্গিরচর এলাকায় অভিযান চালিয়ে প্রতারণা চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা, পেশাদার প্রতারক চক্রের সদস্য। তারা ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় সিএনজিসহ অবস্থান নিয়ে টাকা বহনকারী সহজ সরল ব্যক্তিকে টার্গেট করে পরে কৌশলে তাদের নিকট থেকে প্রতারণার মাধ্যমে বিদেশী মুদ্রা দিয়ে টাকা হাতিয়ে নিতো।