বাংলারজমিন
দক্ষিণ আফ্রিকায় গুলিতে ফেনীর যুবক নিহত
ফেনী প্রতিনিধি
২২ অক্টোবর ২০১৯, মঙ্গলবার, ৭:৩১ পূর্বাহ্ন
দক্ষিণ আফ্রিকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে নূর হোসেন সুমন (৩৫) নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন। বাংলাদেশ সময় শনিবার মধ্যরাতে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে কৃষ্ণাঙ্গ সন্ত্রাসীরা তাকে গুলি করলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। নিহত সুমন ফেনী সদর উপজেলার পূর্ব গোবিন্দপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে।
সুমনের বাবা আবুল কাশেম বলেন, ভাগ্যবদলের উদ্দেশে প্রায় ১২ বছর আগে তার দুই ছেলে নূর উদ্দিন ও নূর হোসেন সুমন দক্ষিণ আফ্রিকায় পাড়ি জমান। সেখানে কিছুদিন চাকরির পর জোহানেসবার্গে নিজেরাই ব্যবসা শুরু করেন। সেখানে তাদের পাঁচটি দোকান রয়েছে। কিছুদিন আগে নূর উদ্দিনের দু’টি দোকানে কৃষ্ণাঙ্গ সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে লুটপাট করে। দোকানে হামলা ও লুটপাটের ঘটনায় নূর উদ্দিন জোহানেসবার্গ থানায় মামলা করেন। সম্প্রতি ওই মামলায় পুলিশ দুই সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে। এতে তাদের সহযোগীরা ক্ষিপ্ত হয়ে শনিবার মধ্যরাতে নূর উদ্দিনের দোকানের সামনে ভাই নূর হোসেন সুমনকে গুলি করে। গুরুত্বর আহত সুমনকে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে। রোববার রাতে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গ থেকে নূর উদ্দিন ফোন করে সুমনের নিহতের বিষয়টি পরিবারকে নিশ্চিত করেন। সুমনের মৃত্যুর খবর পেয়ে মা ও স্ত্রী বারবার মুর্ছা যাচ্ছেন। নিহত সুমন এক কন্যাসন্তানের জনক। সুমনের বাবা আবুল কাশেম তার ছেলের লাশটি দেশে আনার জন্য দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশ দূতাবাস ও সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন।
সুমনের বাবা আবুল কাশেম বলেন, ভাগ্যবদলের উদ্দেশে প্রায় ১২ বছর আগে তার দুই ছেলে নূর উদ্দিন ও নূর হোসেন সুমন দক্ষিণ আফ্রিকায় পাড়ি জমান। সেখানে কিছুদিন চাকরির পর জোহানেসবার্গে নিজেরাই ব্যবসা শুরু করেন। সেখানে তাদের পাঁচটি দোকান রয়েছে। কিছুদিন আগে নূর উদ্দিনের দু’টি দোকানে কৃষ্ণাঙ্গ সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে লুটপাট করে। দোকানে হামলা ও লুটপাটের ঘটনায় নূর উদ্দিন জোহানেসবার্গ থানায় মামলা করেন। সম্প্রতি ওই মামলায় পুলিশ দুই সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে। এতে তাদের সহযোগীরা ক্ষিপ্ত হয়ে শনিবার মধ্যরাতে নূর উদ্দিনের দোকানের সামনে ভাই নূর হোসেন সুমনকে গুলি করে। গুরুত্বর আহত সুমনকে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে। রোববার রাতে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গ থেকে নূর উদ্দিন ফোন করে সুমনের নিহতের বিষয়টি পরিবারকে নিশ্চিত করেন। সুমনের মৃত্যুর খবর পেয়ে মা ও স্ত্রী বারবার মুর্ছা যাচ্ছেন। নিহত সুমন এক কন্যাসন্তানের জনক। সুমনের বাবা আবুল কাশেম তার ছেলের লাশটি দেশে আনার জন্য দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশ দূতাবাস ও সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন।