বিশ্বজমিন
ইরাকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভে ইরানপন্থি স্নাইপার
মানবজমিন ডেস্ক
১৮ অক্টোবর ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৩৪ পূর্বাহ্ন
ইরাকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের মধ্যেই বাগদাদের উঁচু ছাদগুলোতে স্নাইপার মোতায়েন করেছে ইরানপন্থি সশস্ত্র বাহিনী। ইরাকের নিরাপত্তা বাহিনীর উচ্চপদস্থ দুই কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর দিয়েছে রয়টার্স। এখন পর্যন্ত সরকারবিরোধী ওই বিক্ষোভে শতাধিক মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ ছাড়া আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৬ হাজার মানুষ।
ইরাকের অভ্যন্তরে ইরানের প্রভাব ক্রমশ বেড়েই চলেছে। ইরানপন্থি সশস্ত্র বাহিনীটি সেখানে সর্বোচ্চ স্বাধীনতা ভোগ করে। কখনো তারা ইরাকি সেনাবাহিনীর সঙ্গেও বিভিন্ন অভিযান পরিচালনা করে। তবে সেখানেও তারা নিজস্ব কাঠামো বজায় রাখে। ইরাকের বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী আদেল আবদুল মাহদিকে ও তার রাজনৈতিক উদ্দেশ্য টিকিয়ে রাখতে কাজ করছে ইরানপন্থি ওই সশস্ত্র বাহিনীটি।
ইরাকি নিরাপত্তা বাহিনীর এক কর্মকর্তা বলেন, আমরা ইতিমধ্যে ইরানপন্থি সশস্ত্র বাহিনীর স্নাইপার মোতায়েনের বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছি। তবে ওই বাহিনীটি সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কাছে রিপোর্ট করে। এ ছাড়া তাদেরকে প্রশ্ন করার এখতিয়ার আর কারো নেই। বাহিনীটি শিয়া মতাবলম্বীদের নিয়ে গঠিত এবং ইরানই এর কলকাঠি নাড়ে। তবে ঠিক কত স্নাইপার সেখানে মোতায়েন করা হয়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেনি কোনো সূত্রই। ইরাকের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাদ মাস জানিয়েছেন, সরকারি বাহিনীর আন্দোলনকারীদের ওপর সরাসরি গুলি করা নিষেধ। তবে ইতিমধ্যে শতাধিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। সকলেই অজ্ঞাত কোনো উৎস থেকে গুলিকেই এই বিশাল সংখ্যক মৃত্যুর জন্য দায়ী করছেন। এ নিয়ে ইরাক সরকার তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।
ইরাকের অভ্যন্তরে ইরানের প্রভাব ক্রমশ বেড়েই চলেছে। ইরানপন্থি সশস্ত্র বাহিনীটি সেখানে সর্বোচ্চ স্বাধীনতা ভোগ করে। কখনো তারা ইরাকি সেনাবাহিনীর সঙ্গেও বিভিন্ন অভিযান পরিচালনা করে। তবে সেখানেও তারা নিজস্ব কাঠামো বজায় রাখে। ইরাকের বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী আদেল আবদুল মাহদিকে ও তার রাজনৈতিক উদ্দেশ্য টিকিয়ে রাখতে কাজ করছে ইরানপন্থি ওই সশস্ত্র বাহিনীটি।
ইরাকি নিরাপত্তা বাহিনীর এক কর্মকর্তা বলেন, আমরা ইতিমধ্যে ইরানপন্থি সশস্ত্র বাহিনীর স্নাইপার মোতায়েনের বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছি। তবে ওই বাহিনীটি সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কাছে রিপোর্ট করে। এ ছাড়া তাদেরকে প্রশ্ন করার এখতিয়ার আর কারো নেই। বাহিনীটি শিয়া মতাবলম্বীদের নিয়ে গঠিত এবং ইরানই এর কলকাঠি নাড়ে। তবে ঠিক কত স্নাইপার সেখানে মোতায়েন করা হয়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেনি কোনো সূত্রই। ইরাকের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাদ মাস জানিয়েছেন, সরকারি বাহিনীর আন্দোলনকারীদের ওপর সরাসরি গুলি করা নিষেধ। তবে ইতিমধ্যে শতাধিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। সকলেই অজ্ঞাত কোনো উৎস থেকে গুলিকেই এই বিশাল সংখ্যক মৃত্যুর জন্য দায়ী করছেন। এ নিয়ে ইরাক সরকার তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।