শেষের পাতা
মেজর হাফিজের জামিন
স্টাফ রিপোর্টার
১৪ অক্টোবর ২০১৯, সোমবার, ৯:৩৯ পূর্বাহ্ন
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। শনিবার সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফেরার পর বিমানবন্দরে তাকে র্যাবের একটি গোয়ন্দা টিম আটক করে হেফাজতে নেয়। পরে তাকে ডিজিটাল আইনের একটি মামলায় পল্লবী থানায় হস্তান্তর করে র্যাব। পুলিশ তাকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে উপস্থিত করে রিমান্ড আবেদন করে। অপর দিকে তার আইনজীবীরা জামিন আবেদন করেন। দুই পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন মঞ্জুর করেন।
পল্লবী থানা পুলিশ ডিজিটাল আইনের একটি মামলায় গতকাল তাকে ঢাকা মহানগর হাকিমের আদালতে হাজির করে। এ সময় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পল্লবী থানার এসআই নূরে আলম ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। অন্যদিকে মেজর হাফিজের আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। এরপর ঢাকা মহানগর হাকিম আতিকুল ইসলাম শুনানি শেষে ১০ হাজার টাকা মুচলেকায় জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।
আদালতে মেজর হাফিজের পক্ষে শুনানি করেন এডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আজাদ রহমান ও হেমায়েত উদ্দিন খান হিরন। শুনানিতে হিরন বলেন, ফেইসবুকে তথ্য চালাচালি করেছেন হাফিজ। তখন মাসুদ আহমেদ তালুকদার বলেন, তিনি ইমেইল করেননি। তার বিরুদ্ধে এজাহারে কোনো অভিযোগ নাই। তাই তাকে জামিন দেয়া হোক। মামলার কোথাও ফেইসবুকের কথা বলা হয়নি। রাষ্ট্রপক্ষ দেখাতে পারলে আমি জামিন আবেদন প্রত্যাহার করে নেব। পরে বিচারক রিমান্ড আবেদন নাকচ করে জামিন মঞ্জুর করেন।
পল্লবী থানা পুলিশ ডিজিটাল আইনের একটি মামলায় গতকাল তাকে ঢাকা মহানগর হাকিমের আদালতে হাজির করে। এ সময় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পল্লবী থানার এসআই নূরে আলম ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। অন্যদিকে মেজর হাফিজের আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। এরপর ঢাকা মহানগর হাকিম আতিকুল ইসলাম শুনানি শেষে ১০ হাজার টাকা মুচলেকায় জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।
আদালতে মেজর হাফিজের পক্ষে শুনানি করেন এডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আজাদ রহমান ও হেমায়েত উদ্দিন খান হিরন। শুনানিতে হিরন বলেন, ফেইসবুকে তথ্য চালাচালি করেছেন হাফিজ। তখন মাসুদ আহমেদ তালুকদার বলেন, তিনি ইমেইল করেননি। তার বিরুদ্ধে এজাহারে কোনো অভিযোগ নাই। তাই তাকে জামিন দেয়া হোক। মামলার কোথাও ফেইসবুকের কথা বলা হয়নি। রাষ্ট্রপক্ষ দেখাতে পারলে আমি জামিন আবেদন প্রত্যাহার করে নেব। পরে বিচারক রিমান্ড আবেদন নাকচ করে জামিন মঞ্জুর করেন।