ষোলো আনা
প্রিয় শিক্ষক: রুহুল আমিন
পাল্টে যায় বিদ্যালয়ের চিত্র
সাওরাত হোসেন সোহেল
৫ অক্টোবর ২০১৯, শনিবার, ৭:৫২ পূর্বাহ্ন
কুড়িগ্রাম জেলার ভাঙনকবলিত উপজেলা চিলমারীর সন্তান মো. রুহুল আমিন। ছোট থেকেই ইচ্ছা ছিল শিক্ষক হওয়ার। গরিব মেধাবীদের পাশে দাঁড়ানোর সঙ্গে মানুষের সেবা করার। ইচ্ছা থেকেই আসা শিক্ষকতায়। শিক্ষকতায় যোগদানের আগে থেকেই গরিব শিক্ষার্থীদের বিনা পয়সায় পড়াতেন।
২০০১ সালে উপজেলার ফকিরেরহাট উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। এরপরেই পাল্টে যায় বিদ্যালয়ের চিত্র। উন্নত হয় শিক্ষার মান। রুহুল আমিন নিজেও সময় মতো আসেন স্কুলে। সব সময় খোঁজ নেন অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের বিষয়ে। শুধু তাই নয় গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিনা পয়সায় পড়ান এখনো। এ ছাড়া বিদ্যালয় ছুটির পরও ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা ও পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তিনি দুইবার শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক হিসেবে পুরস্কৃত হন। প্রধান শিক্ষক মো. রুহুল আমিন বলেন, আমি একজন শিক্ষক আমার নৈতিক দায়িত্ব ছেলে-মেয়েদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলা। যেন সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে পারে সেদিকে নজর রাখা।
২০০১ সালে উপজেলার ফকিরেরহাট উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। এরপরেই পাল্টে যায় বিদ্যালয়ের চিত্র। উন্নত হয় শিক্ষার মান। রুহুল আমিন নিজেও সময় মতো আসেন স্কুলে। সব সময় খোঁজ নেন অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের বিষয়ে। শুধু তাই নয় গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিনা পয়সায় পড়ান এখনো। এ ছাড়া বিদ্যালয় ছুটির পরও ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা ও পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তিনি দুইবার শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক হিসেবে পুরস্কৃত হন। প্রধান শিক্ষক মো. রুহুল আমিন বলেন, আমি একজন শিক্ষক আমার নৈতিক দায়িত্ব ছেলে-মেয়েদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলা। যেন সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে পারে সেদিকে নজর রাখা।