অনলাইন
নিহত চালকের চিকিৎসায় দুই পরিচালকের ব্যাখ্যা জানতে চান হাইকোর্ট
স্টাফ রিপোর্টার
১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯, বুধবার, ৮:০০ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর মগবাজার-মৌচাক ফ্লাইওভারে ছুরিকাঘাতে নিহত অ্যাপভিত্তিক রাইড শেয়ারিং নেটওয়ার্কের চালক মো. মিলনের চিকিৎসার বিষয়ে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল ও জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের পরিচালকের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছেন হাইকোর্ট। বুধবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ জনস্বার্থে দায়ের করা এক রিটের শুনানিতে এ নির্দেশ দেন। এ দিন রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাস গুপ্ত। অপরদিকে রিটের পক্ষে শুনানি করেন রিটকারী আইনজীবী এম. সাইফুদ্দিন খোকন। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাস গুপ্ত বলেন, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল ও জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের পরিচালককে চিকিৎসায় কোনো অবহেলা ছিল কিনা বিষয়টি অনুসন্ধান করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এর আগে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এম. সাইফুদ্দিন খোকন নিহত চালক মিলনের চিকিৎসায় অবহেলার অভিযোগ তুলে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন । ওই আবেদনে সংবাদপত্রে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন যুক্ত করা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৫ আগস্ট ( রোববার) দিনগত রাতে রাজধানীর শান্তিনগর এলাকার উড়াল সড়কের ওপর গলাকেটে মো. মিলন (৩৫) নামের এক মোটরসাইকেলের চালককে হত্যা করা হয়েছে। পরে দ্রুত মিলনকে নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে। হাসপাতালে অস্ত্রোপচারে মিলনের গলায় ক্ষতস্থানে সাতটি সেলাই করা হয়। কিন্তু রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়নি। অবস্থার আরও অবনতি হলে তাকে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়। প্রায় তিন ঘণ্টা পর ২৬শে আগস্ট ভোর পৌনে ৬টার দিকে মারা যান মিলন। এ ঘটনায় শাহজাহানপুর থানায় হত্যা মামলা করেন তার স্ত্রী শিল্পী।
এর আগে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এম. সাইফুদ্দিন খোকন নিহত চালক মিলনের চিকিৎসায় অবহেলার অভিযোগ তুলে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন । ওই আবেদনে সংবাদপত্রে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন যুক্ত করা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৫ আগস্ট ( রোববার) দিনগত রাতে রাজধানীর শান্তিনগর এলাকার উড়াল সড়কের ওপর গলাকেটে মো. মিলন (৩৫) নামের এক মোটরসাইকেলের চালককে হত্যা করা হয়েছে। পরে দ্রুত মিলনকে নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে। হাসপাতালে অস্ত্রোপচারে মিলনের গলায় ক্ষতস্থানে সাতটি সেলাই করা হয়। কিন্তু রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়নি। অবস্থার আরও অবনতি হলে তাকে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়। প্রায় তিন ঘণ্টা পর ২৬শে আগস্ট ভোর পৌনে ৬টার দিকে মারা যান মিলন। এ ঘটনায় শাহজাহানপুর থানায় হত্যা মামলা করেন তার স্ত্রী শিল্পী।