বিশ্বজমিন
বিক্রি করে দেয়া হয়েছে সেই ভবন!
মানবজমিন ডেস্ক
১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯, বুধবার, ২:০২ পূর্বাহ্ন
বহুল আলোচিত সাংবাদিক জামাল খাসোগিকে ইস্তাম্বুলে যে ভবনে হত্যা করা হয়েছিল, সেই বাড়িটি বিক্রি করে দিয়েছে সৌদি আরব। এক মাসেরও বেশি আগে ওই বাড়িটির যথার্থ মূল্যের এক তৃতীয়াংশেরও কম দামে বিক্রি করে দেয়া হয়েছে। তুরস্কের হ্যাবেতুর্ক টিভিতে এ নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। ওই রিপোর্টকে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে অনলাইন আল জাজিরা। গত বছর ইস্তাম্বুলে সৌদি আরবের কনস্যুলেট ভবনে ভিতরে হত্যা করা হয় সৌদি আরবের ভিন্ন মতাবলম্বী সাংবাদিক জামাল খাসোগিকে। হ্যাবেতুর্ক টিভি বলছে, লেভেন্ট এলাকায় অবস্থিত ওই ভবনটি অজ্ঞাত এক ক্রেতার কাছে বিক্রি করে দিয়েছে সৌদি আরব। ওদিকে সারিয়ের অঞ্চলে কনস্যুলেটের জন্য এরই মধ্যে কেনা হয়েছে একটি নতুন ভবন। এই এলাকায় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কনস্যুলেট। হ্যাবেতুর্ক টিভি বলছে কোনো সম্পত্তি বিক্রি করার আগে এ বিষয়ে তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিতে হয়। তাই সৌদি আরব ওই কনস্যুলেট বিক্রি করলে এক্ষেত্রেও তাদের অনুমতি নেয়ার প্রয়োজন রয়েছে। তবে মিডল ইস্ট আই’কে তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেছেন, বাড়িটি বিক্রির কোনো নিশ্চিত তথ্য নেই তাদের কাছে।
জামাল খাসোগি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকার কলামিস্ট ছিলেন। তিনি বসবাস করছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে। সেখান থেকে তুরস্কের একজন নারীর সঙ্গে তার সম্পর্ক হয়। তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার জন্য খাসোগির কিছু ডকুমেন্ট প্রয়োজন ছিল। তা সংগ্রহ করতে ২০১৮ সালের ২রা অক্টোবর তিনি ইস্তাম্বুলে সৌদি আরবের কনস্যুলেটে প্রবেশ করেন। তারপর আর কোনোদিন তার দেখা মেলেনি। প্রাপ্ত তথ্যে বলা হচ্ছে, তাকে ওই কনস্যুলেটের ভিতরে হত্যা করা হয়েছে। ওই হত্যার সময়কার অডিও রেকর্ড প্রকাশ হয়েছে। তাতে ফুটে উঠেছে কি নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে খাসোগিকে। তুরস্কের বিভিন্ন রিপোর্টে বলা হচ্ছে হত্যার পর তার মৃতদেহ এসিডে গলিয়ে ফেলা হয়েছে। এ জন্য খাসোগির মৃতদেহ কখনো আর পাওয়া যায় নি।
জামাল খাসোগি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকার কলামিস্ট ছিলেন। তিনি বসবাস করছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে। সেখান থেকে তুরস্কের একজন নারীর সঙ্গে তার সম্পর্ক হয়। তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার জন্য খাসোগির কিছু ডকুমেন্ট প্রয়োজন ছিল। তা সংগ্রহ করতে ২০১৮ সালের ২রা অক্টোবর তিনি ইস্তাম্বুলে সৌদি আরবের কনস্যুলেটে প্রবেশ করেন। তারপর আর কোনোদিন তার দেখা মেলেনি। প্রাপ্ত তথ্যে বলা হচ্ছে, তাকে ওই কনস্যুলেটের ভিতরে হত্যা করা হয়েছে। ওই হত্যার সময়কার অডিও রেকর্ড প্রকাশ হয়েছে। তাতে ফুটে উঠেছে কি নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে খাসোগিকে। তুরস্কের বিভিন্ন রিপোর্টে বলা হচ্ছে হত্যার পর তার মৃতদেহ এসিডে গলিয়ে ফেলা হয়েছে। এ জন্য খাসোগির মৃতদেহ কখনো আর পাওয়া যায় নি।