অনলাইন
দোষ পেলে জাবি ভিসির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: কাদের
অনলাইন ডেস্ক
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ২:৪২ পূর্বাহ্ন
তদন্তে ছাত্রলীগ নেতাদের চাঁদা দেয়ার অভিযোগ প্রমাণ হলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. ফারজানা ইসলামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বলেন, অন্যায় করলে কেউ ছাড় পাবে না। জাবি ভিসি অনিয়ম করলে তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা। আজ দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকরা এ ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অন্যায় করলে কেউ পার পাবে না। ছাত্রলীগ-যুবলীগ নেতাদের হুঁশিয়ার করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ছাত্রলীগের ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী পথ দেখিয়েছেন, সহযোগি সংগঠনগুলোর উচিত এ থেকে শিক্ষা নেয়া।
উল্লেখ্য, ঈদ সালামি হিসেবে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ছাত্রলীগকে ১ কোটি টাকা দিয়েছেন বলে দাবি করেছেন জাবি ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন। তার দাবি এই টাকার মধ্যে জাবি ছাত্রলীগের সভাপতি জুয়েল রানা নিয়েছেন ৫০ লাখ টাকা, সাধারণ সম্পাদক এসএম আবু সুফিয়ান চঞ্চল নিয়েছেন ২৫ লাখ টাকা আর তিনি (সাদ্দাম) নিয়েছেন ২৫ লাখ টাকা।
এর আগে চাঁদাবাজির অভিযোগে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে অপসারন হওয়া গোলাম রাব্বানী অভিযোগ করেন, জাবির উন্নয়ন প্রকল্পে বাধা হয়ে না দাঁড়ানোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগকে ভিসি ফারজানা ইসলাম ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা দিয়েছেন। অন্যদিকে ভিসি অভিযোগ করেন, তিনি কোনও টাকা দেননি। বরং রাব্বানী ও ছাত্রলীগের বরখাস্ত হওয়া সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন তার কাছে কয়েক দফায় উন্নয়ন প্রকল্পের বাজেট থেকে ৪ থেকে ৬ শতাংশ টাকা ঈদ সালামি দাবি করেন।
এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন জাবি ভিসি অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম। তিনি বলেছেন, সাদ্দাম মিথ্যা বলছেন, তিনি এই মিথ্যা বলা বন্ধ না করলে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তিনি বলেন, অন্যায় করলে কেউ পার পাবে না। ছাত্রলীগ-যুবলীগ নেতাদের হুঁশিয়ার করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ছাত্রলীগের ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী পথ দেখিয়েছেন, সহযোগি সংগঠনগুলোর উচিত এ থেকে শিক্ষা নেয়া।
উল্লেখ্য, ঈদ সালামি হিসেবে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ছাত্রলীগকে ১ কোটি টাকা দিয়েছেন বলে দাবি করেছেন জাবি ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন। তার দাবি এই টাকার মধ্যে জাবি ছাত্রলীগের সভাপতি জুয়েল রানা নিয়েছেন ৫০ লাখ টাকা, সাধারণ সম্পাদক এসএম আবু সুফিয়ান চঞ্চল নিয়েছেন ২৫ লাখ টাকা আর তিনি (সাদ্দাম) নিয়েছেন ২৫ লাখ টাকা।
এর আগে চাঁদাবাজির অভিযোগে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে অপসারন হওয়া গোলাম রাব্বানী অভিযোগ করেন, জাবির উন্নয়ন প্রকল্পে বাধা হয়ে না দাঁড়ানোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগকে ভিসি ফারজানা ইসলাম ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা দিয়েছেন। অন্যদিকে ভিসি অভিযোগ করেন, তিনি কোনও টাকা দেননি। বরং রাব্বানী ও ছাত্রলীগের বরখাস্ত হওয়া সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন তার কাছে কয়েক দফায় উন্নয়ন প্রকল্পের বাজেট থেকে ৪ থেকে ৬ শতাংশ টাকা ঈদ সালামি দাবি করেন।
এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন জাবি ভিসি অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম। তিনি বলেছেন, সাদ্দাম মিথ্যা বলছেন, তিনি এই মিথ্যা বলা বন্ধ না করলে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।