অনলাইন
সেই নবজাতকের স্থান হচ্ছে ছোটমনি নিবাসে
অনলাইন ডেস্ক
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ১১:১৭ পূর্বাহ্ন
সেই নবজাতকের স্থান হচ্ছে ছোটমনি নিবাসে। জন্মের পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেখে চলে যায় তার মা-বাবা। বাবা-মায়ের সন্ধান না পাওয়ায় আজ তাকে সমাজসেবা অধিদপ্তরের অধীনে ছোটমনি নিবাসে হস্তান্তর করা হবে।
নবজাতককে ফেলে মা-বাবার উধাও হয়ে যাওয়ার সংবাদ প্রকাশের পর নবজাতকটিকে দত্তক নিতে হাসপাতালে যান অনেকে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের আদালতে যেতে অনুরোধ করেছেন। ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের এএসআই আবদুল খান জানান, অনেক নিঃসন্তান দম্পতি নবজাতকটিকে দত্তক নিতে এসেছিলেন। তাদের বলা হয়েছে, এটি এখন আদালতের ব্যাপার।
আজ ওই নবজাতককে ছোটমনি নিবাসে হস্তান্তর করা হবে বলে জানান ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল একেএম নাসির উদ্দিন। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, নবজাতকটি সুস্থ আছে। তার জন্য যা যা করার দরকার, সবই করা হয়েছে। এমনকি চিকিৎসকের পরামর্শে বাইরে থেকে দুধ কিনে এনে তাকে খাওয়ানো হচ্ছে।
গত শুক্রবার ভোর সাড়ে ৫টায় নাহার নামে এক নারীর সিজারিয়ান ডেলিভারি হয়। মা ও সন্তানকে ১০৬ নম্বর ওয়ার্ডে রাখা হয়। সেখানে থাকা অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যার পর থেকেই নবজাতকের মা-বাবা নিখোঁজ হন। শাহবাগ থানার ওসি আবুল হাসান জানান, এই নবজাতকের মা-বাবার সন্ধান এখনও পাওয়া যায়নি। আমরা এ ব্যাপারে চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।
নবজাতককে ফেলে মা-বাবার উধাও হয়ে যাওয়ার সংবাদ প্রকাশের পর নবজাতকটিকে দত্তক নিতে হাসপাতালে যান অনেকে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের আদালতে যেতে অনুরোধ করেছেন। ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের এএসআই আবদুল খান জানান, অনেক নিঃসন্তান দম্পতি নবজাতকটিকে দত্তক নিতে এসেছিলেন। তাদের বলা হয়েছে, এটি এখন আদালতের ব্যাপার।
আজ ওই নবজাতককে ছোটমনি নিবাসে হস্তান্তর করা হবে বলে জানান ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল একেএম নাসির উদ্দিন। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, নবজাতকটি সুস্থ আছে। তার জন্য যা যা করার দরকার, সবই করা হয়েছে। এমনকি চিকিৎসকের পরামর্শে বাইরে থেকে দুধ কিনে এনে তাকে খাওয়ানো হচ্ছে।
গত শুক্রবার ভোর সাড়ে ৫টায় নাহার নামে এক নারীর সিজারিয়ান ডেলিভারি হয়। মা ও সন্তানকে ১০৬ নম্বর ওয়ার্ডে রাখা হয়। সেখানে থাকা অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যার পর থেকেই নবজাতকের মা-বাবা নিখোঁজ হন। শাহবাগ থানার ওসি আবুল হাসান জানান, এই নবজাতকের মা-বাবার সন্ধান এখনও পাওয়া যায়নি। আমরা এ ব্যাপারে চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।