দেশ বিদেশ
বারহাট্টায় মামলার বাদীকে হত্যার হুমকির অভিযোগ
নেত্রকোনা প্রতিনিধি
২২ আগস্ট ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:২৬ পূর্বাহ্ন
জেলার বারহাট্টা উপজেলার সাহতা ইউনিয়নের ডেমুরা উত্তরপাড়া গ্রামে বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর মামলার বাদী আবদুল জলিলকে হত্যার হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে আসামিদের বিরুদ্ধে। এতে করে বাদী তার পরিবার জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভোগছেন এবং নিজ বাড়ি ছেড়ে পরিবার নিয়ে অন্যত্র বসবাস করছেন। এ ব্যাপারে বাদীর ছেলে সাদ্দাম হোসেন খোকন গত রোববার বারহাট্টা থানায় জিডি করেছেন।
অভিযোগে জানা গেছে, জেলার বারহাট্টার ডেমুরা উত্তরপাড়ার আবদুল জলিলের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে একই গ্রামের আনিস মিয়া, হাদিস মিয়াদের বিরোধ চলছিল। এরই জের ধরে গত ৫ই মে আনিস মিয়া ও তার লোকজন আবদুল জলিলের বাড়িতে হামলা চালায় এবং ভাঙচুর করে। হামলাকারীরা আবদুল জলিলের স্ত্রী নূরজাহান বেগমসহ বাড়ির লোকজনকে মারধর করে বাড়িতে আটকে রাখে। খবর পেয়ে পুলিশ ও এলাকাবাসী তাদের উদ্ধার এবং আহত নূরজাহান বেগসমকে বারহাট্টা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এ ঘটনায় আবদুল জলিল পরদিন বারহাট্টা থানায় লিখিত অভিযোগ ও গত ১৬ই মে আদালতে মামলা করেন। এতে আসামিরা আরো ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। তারা বাদী ও তার লোকজনকে মামলা তুলে নেয়ার জন্য হুমকি প্রদর্শন করছে এবং এলাকায় বলে বেড়ায় গ্রামে থাকতে হলে তাদের চাঁদা দিয়ে থাকতে হবে। তা না হলে বাদী আবদুল জলিলকে মেরে ফেলবে এবং তাকে ও তার পরিবারকে এলাকাছাড়া করবে। এ ব্যাপারে তার ছেলে সাদ্দাম হোসেন খোকন জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে রোববার বারহাট্টা থানায় সাধারণ ডায়রি করেছেন। বারহাট্টা থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত মকবুল হোসেন জানান, এ ব্যাপারে থানায় ও আদালতে মামলা মামলা আছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
অভিযোগে জানা গেছে, জেলার বারহাট্টার ডেমুরা উত্তরপাড়ার আবদুল জলিলের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে একই গ্রামের আনিস মিয়া, হাদিস মিয়াদের বিরোধ চলছিল। এরই জের ধরে গত ৫ই মে আনিস মিয়া ও তার লোকজন আবদুল জলিলের বাড়িতে হামলা চালায় এবং ভাঙচুর করে। হামলাকারীরা আবদুল জলিলের স্ত্রী নূরজাহান বেগমসহ বাড়ির লোকজনকে মারধর করে বাড়িতে আটকে রাখে। খবর পেয়ে পুলিশ ও এলাকাবাসী তাদের উদ্ধার এবং আহত নূরজাহান বেগসমকে বারহাট্টা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এ ঘটনায় আবদুল জলিল পরদিন বারহাট্টা থানায় লিখিত অভিযোগ ও গত ১৬ই মে আদালতে মামলা করেন। এতে আসামিরা আরো ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। তারা বাদী ও তার লোকজনকে মামলা তুলে নেয়ার জন্য হুমকি প্রদর্শন করছে এবং এলাকায় বলে বেড়ায় গ্রামে থাকতে হলে তাদের চাঁদা দিয়ে থাকতে হবে। তা না হলে বাদী আবদুল জলিলকে মেরে ফেলবে এবং তাকে ও তার পরিবারকে এলাকাছাড়া করবে। এ ব্যাপারে তার ছেলে সাদ্দাম হোসেন খোকন জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে রোববার বারহাট্টা থানায় সাধারণ ডায়রি করেছেন। বারহাট্টা থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত মকবুল হোসেন জানান, এ ব্যাপারে থানায় ও আদালতে মামলা মামলা আছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।