প্রথম পাতা
ধারণা পাল্টে দিতে চায় অভিজ্ঞ বাংলাদেশ
মানবজমিন ডেস্ক
২৫ মে ২০১৯, শনিবার, ১০:০১ পূর্বাহ্ন
ধারাবাহিকভাবে শক্তিশালী দলগুলোকে ধরাশায়ী করে এলেও, বড় টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের প্রতিদ্বন্দ্বিতার সম্ভাবনা নিয়ে এক ধরনের নেতিবাচক ধারণা রয়েই গেছে। এবারের বিশ্বকাপে সেই ধারণাই পাল্টে দিতে চায় বাংলাদেশ। রয়টার্সের এক খবরে বলা হয়, ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় ৫০ ওভারের বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছিল বাংলাদেশ। এটিই এখন পর্যন্ত এই টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সাফল্য। সেবার গ্রুপ পর্বে ইংল্যান্ডকেও হারিয়েছিল বাংলাদেশ। বিশ্বকাপের ওই সাফল্য যে দৈব কিছু ছিল না, তা প্রমাণ করতেই যেন বাংলাদেশ ২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত চ্যামিপয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে ওঠে। অথচ, সেবার বাংলাদেশের গ্রুপ ছিল বেশ কঠিন। স্বাগতিক ইংল্যান্ড ছাড়াও ছিল অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড।
এত কিছুর পরও এবারের বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে যেসব দল যাবে বলে অনেকে ধারণা করছেন, সেখানে বাংলাদেশের কথা তেমন উঠছেই না। বাংলাদেশ অধিনায়ক মাশরাফি মর্তুজা তাই দলের খেলোয়াড়দের বলেছেন, ২রা জুন ওভালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে প্রথম খেলা শুরুর মুহূর্ত থেকেই যেন তারা নিশ্চিত করেন যে, ক্রিকেট দুনিয়া তাদেরকে সমীহ করছে। মর্তুজা সাংবাদিকদের বলেন, ‘আপনি যদি সকল বিশেষজ্ঞ, বিশ্লেষক ও সাবেক খেলোয়াড়দের জিজ্ঞেস করেন এই বিশ্বকাপে তাদের প্রিয় দল সমপর্কে, তাদের কেউই আমাদের কথা বলবেন না। আমি মনে করি, এবার আমরা যদি কিছু করতে পারি, তাহলে কিছু ধারণা আমরা অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি পাল্টে দিতে পারবো। এটি আমাদের জন্য বিরাট সুযোগ।’
মর্তুজার দলে অভিজ্ঞতার অভাব নেই। আছেন অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান, ব্যাটিং স্তম্ভ তামিম ইকবাল, উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম। এদের সকলেরই এবার চতুর্থ বিশ্বকাপ। এই চারজনই জানেন বড় মঞ্চে কী করে জিততে হয়। ২০১৫ সালে অ্যাডিলেডে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের দিন তারা খেলেছেন। ২০০৭ সালে হেভিওয়েট ভারতকে হারিয়েও তারা শক্তিমত্তার জানান দিয়েছেন। পেস আক্রমণে নেতৃত্ব দেবেন দক্ষ মুস্তাফিজুর রহমান। বোলিং তার বৈচিত্র্যে ভরা। ফলে মুঠোভর্তি উইকেট জুটতে পারে তার ভাগ্যে। মর্তুজা এবার তার শেষ বিশ্বকাপ খেলছেন। তিনি বললেন, ‘আমাদেরকে অবশ্যই কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। আমরা সেজন্য প্রস্তুত কিনা তা যাচাই করাটাও গুরুত্বপূর্ণ। সবচেয়ে সেরা দলগুলো সবসময়ই সেমিফাইনালে যায় না, বিশ্বকাপ জয় তো দূরের কথা। বিশ্বকাপ জয়, এমনকি সেমিফাইনালে উঠার কোনো চাপ আমাদের ওপর নেই। আমরা শুধু ভালো খেলতে চাই।’
বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশের ওপর খুব আস্থা না রাখলেও, সাবেক ক্যাপ্টেন মুশফিকুর মনে করেন শেষ চারে খেলা খুব সম্ভব বাংলাদেশের। শুধু প্রয়োজন ১০ দলীয় রাউন্ড-রবিন ফরম্যাটে দলকে ধারাবাহিক হওয়া। তিনি বলেন, ‘দলে এত অভিজ্ঞ খেলোয়াড়। এটি বিশ্বকাপের ইতিহাসে বাংলাদেশের সবচেয়ে শক্তিশালী দল। এটা অসম্ভব নয়। কঠিন, তবে সম্ভব। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি আমরা নকআউট পর্যায়ে পৌঁছার সামর্থ্য রাখি। আর সেই পর্যন্ত যেতে পারলে যেকোনো কিছুই হয়ে যেতে পারে।’
এত কিছুর পরও এবারের বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে যেসব দল যাবে বলে অনেকে ধারণা করছেন, সেখানে বাংলাদেশের কথা তেমন উঠছেই না। বাংলাদেশ অধিনায়ক মাশরাফি মর্তুজা তাই দলের খেলোয়াড়দের বলেছেন, ২রা জুন ওভালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে প্রথম খেলা শুরুর মুহূর্ত থেকেই যেন তারা নিশ্চিত করেন যে, ক্রিকেট দুনিয়া তাদেরকে সমীহ করছে। মর্তুজা সাংবাদিকদের বলেন, ‘আপনি যদি সকল বিশেষজ্ঞ, বিশ্লেষক ও সাবেক খেলোয়াড়দের জিজ্ঞেস করেন এই বিশ্বকাপে তাদের প্রিয় দল সমপর্কে, তাদের কেউই আমাদের কথা বলবেন না। আমি মনে করি, এবার আমরা যদি কিছু করতে পারি, তাহলে কিছু ধারণা আমরা অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি পাল্টে দিতে পারবো। এটি আমাদের জন্য বিরাট সুযোগ।’
মর্তুজার দলে অভিজ্ঞতার অভাব নেই। আছেন অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান, ব্যাটিং স্তম্ভ তামিম ইকবাল, উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম। এদের সকলেরই এবার চতুর্থ বিশ্বকাপ। এই চারজনই জানেন বড় মঞ্চে কী করে জিততে হয়। ২০১৫ সালে অ্যাডিলেডে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের দিন তারা খেলেছেন। ২০০৭ সালে হেভিওয়েট ভারতকে হারিয়েও তারা শক্তিমত্তার জানান দিয়েছেন। পেস আক্রমণে নেতৃত্ব দেবেন দক্ষ মুস্তাফিজুর রহমান। বোলিং তার বৈচিত্র্যে ভরা। ফলে মুঠোভর্তি উইকেট জুটতে পারে তার ভাগ্যে। মর্তুজা এবার তার শেষ বিশ্বকাপ খেলছেন। তিনি বললেন, ‘আমাদেরকে অবশ্যই কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। আমরা সেজন্য প্রস্তুত কিনা তা যাচাই করাটাও গুরুত্বপূর্ণ। সবচেয়ে সেরা দলগুলো সবসময়ই সেমিফাইনালে যায় না, বিশ্বকাপ জয় তো দূরের কথা। বিশ্বকাপ জয়, এমনকি সেমিফাইনালে উঠার কোনো চাপ আমাদের ওপর নেই। আমরা শুধু ভালো খেলতে চাই।’
বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশের ওপর খুব আস্থা না রাখলেও, সাবেক ক্যাপ্টেন মুশফিকুর মনে করেন শেষ চারে খেলা খুব সম্ভব বাংলাদেশের। শুধু প্রয়োজন ১০ দলীয় রাউন্ড-রবিন ফরম্যাটে দলকে ধারাবাহিক হওয়া। তিনি বলেন, ‘দলে এত অভিজ্ঞ খেলোয়াড়। এটি বিশ্বকাপের ইতিহাসে বাংলাদেশের সবচেয়ে শক্তিশালী দল। এটা অসম্ভব নয়। কঠিন, তবে সম্ভব। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি আমরা নকআউট পর্যায়ে পৌঁছার সামর্থ্য রাখি। আর সেই পর্যন্ত যেতে পারলে যেকোনো কিছুই হয়ে যেতে পারে।’