খেলা
‘স্পিন’ দক্ষতার ওপর নির্ভর করবে অজিদের সাফল্য!
স্পোর্টস ডেস্ক
২৫ মে ২০১৯, শনিবার, ৯:৩৪ পূর্বাহ্ন
২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপে কীভাবে সাফল্য পাওয়া যাবে? ওয়েস্ট ইন্ডিজ কোচ ফ্লয়েড রেইফার যেমন ভালো বোলিংয়ে জোর দিয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার ফিল্ডিং কোচ জাস্টিন ওনটং বলেছেন, ‘ফিল্ডিংটা গুরুত্বপূর্ণ।’ এবার দ্য টেলিগ্রাফকে অস্ট্রেলিয়া দলের ব্যাটিং পরামর্শক রিকি পন্টিং বললেন, ‘বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার সাফল্য নির্ভর করবে দুটি বিষয়ের ওপর। প্রথমত, তারা কতটা ভালো স্পিন করতে পারে; দ্বিতীয়ত তারা কতটা ভালো স্পিন খেলতে পারে।’
রেকর্ড চারবারে চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়াকে গত কয়েক বছর স্পিন নিয়ে খুব বেশি মাথা ঘামাতে হয়নি। মিচেল স্টার্কের পেস আক্রমণ দিয়ে গত বিশ্বকাপে শিরোপা জেতে অজিরা। একমাত্র বিশেষজ্ঞ স্পিনার জাভিয়ের দোহার্টিকে তারা ব্যবহার করেছে কেবল একটি ম্যাচে! ইংলিশ কন্ডিশনও পেসারদের অনুকূলে। তবে আদিল রশিদের মতো স্পিনাররা দেখিয়েছেন, জায়গায় বল করতে পারলে উইকেট পাওয়া সম্ভব। আর অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপ দলে রয়েছেন লেগস্পিনার অ্যাডাম জাম্পা ও অভিজ্ঞ অফস্পিনার নাথান লায়ন। খন্ডকালীন স্পিনার হিসেবে দেখা যাবে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে। এ তিনজনকে তুরুপের তাস মনে করছেন অস্ট্রেলিয়ার দু’বারের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক পন্টিং। তিনি বলেন, ‘গত ১২ থেকে ১৮ মাস পর্যন্ত স্পিনে দুর্বলতা ছিল অস্ট্রেলিয়ার। এখন জাম্পা (অ্যাডাম) ভালো বল করছে, দলে আছে নাথান লায়নও। আর যখনই সুযোগ পাচ্ছে বল হাতে দারুণ করছে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল।’
নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরেছেন ডেভিড ওয়ার্নার ও স্টিভেন স্মিথ। দু’জনই ভালো স্পিন খেলতে পারেন। এ ছাড়া ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে সাম্প্রতিক সিরিজগুলোতে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটসম্যানদেরও বেশ স্বাচ্ছন্দ্যে দেখা গেছে। পন্টিং বলেন, ‘আমি মনে করি গত দেড় বছরের চেয়েও আমাদের মিডল অর্ডার এখন বেশ ভালো, যারা স্পিন খেলতে পারে এখন। ওয়ার্নার ও স্টিভ স্মিথ ফিরেছে, স্পিন বোলিংয়ের বিরুদ্ধে এখন মিডল অর্ডার সম্ভবত আগের চেয়ে অনেক শক্তিশালী।’ ১লা জুন আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শুরু করবে অস্ট্রেলিয়া। ইংল্যান্ডে সর্বশেষ ১৯৯৯ সালে আয়োজিত আসরে পাকিস্তানকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অজিরা।
রেকর্ড চারবারে চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়াকে গত কয়েক বছর স্পিন নিয়ে খুব বেশি মাথা ঘামাতে হয়নি। মিচেল স্টার্কের পেস আক্রমণ দিয়ে গত বিশ্বকাপে শিরোপা জেতে অজিরা। একমাত্র বিশেষজ্ঞ স্পিনার জাভিয়ের দোহার্টিকে তারা ব্যবহার করেছে কেবল একটি ম্যাচে! ইংলিশ কন্ডিশনও পেসারদের অনুকূলে। তবে আদিল রশিদের মতো স্পিনাররা দেখিয়েছেন, জায়গায় বল করতে পারলে উইকেট পাওয়া সম্ভব। আর অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপ দলে রয়েছেন লেগস্পিনার অ্যাডাম জাম্পা ও অভিজ্ঞ অফস্পিনার নাথান লায়ন। খন্ডকালীন স্পিনার হিসেবে দেখা যাবে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে। এ তিনজনকে তুরুপের তাস মনে করছেন অস্ট্রেলিয়ার দু’বারের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক পন্টিং। তিনি বলেন, ‘গত ১২ থেকে ১৮ মাস পর্যন্ত স্পিনে দুর্বলতা ছিল অস্ট্রেলিয়ার। এখন জাম্পা (অ্যাডাম) ভালো বল করছে, দলে আছে নাথান লায়নও। আর যখনই সুযোগ পাচ্ছে বল হাতে দারুণ করছে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল।’
নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরেছেন ডেভিড ওয়ার্নার ও স্টিভেন স্মিথ। দু’জনই ভালো স্পিন খেলতে পারেন। এ ছাড়া ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে সাম্প্রতিক সিরিজগুলোতে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটসম্যানদেরও বেশ স্বাচ্ছন্দ্যে দেখা গেছে। পন্টিং বলেন, ‘আমি মনে করি গত দেড় বছরের চেয়েও আমাদের মিডল অর্ডার এখন বেশ ভালো, যারা স্পিন খেলতে পারে এখন। ওয়ার্নার ও স্টিভ স্মিথ ফিরেছে, স্পিন বোলিংয়ের বিরুদ্ধে এখন মিডল অর্ডার সম্ভবত আগের চেয়ে অনেক শক্তিশালী।’ ১লা জুন আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শুরু করবে অস্ট্রেলিয়া। ইংল্যান্ডে সর্বশেষ ১৯৯৯ সালে আয়োজিত আসরে পাকিস্তানকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অজিরা।