শেষের পাতা
কালরাত স্মরণে ব্ল্যাকআউট
স্টাফ রিপোর্টার
২৬ মার্চ ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:৫১ পূর্বাহ্ন
রাত ৯টা। হঠাৎ অন্ধকার। কোথাও আলো নেই। অন্ধকারে নিস্তব্ধ গোটা দেশ। এভাবে এক মিনিট ব্ল্যাকআউটের মধ্যদিয়ে দেশবাসী স্মরণ করছে ভয়াল সেই কালরাতকে। ১৯৭১ সালের এই দিনে গণহত্যার শিকার হওয়া শহীদদের স্মরণে গতকাল রাত নয়টা থেকে এক মিনিটের জন্য পালন করা হয় এই কর্মসূচি। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে এই কর্মসূচি পালিত হয়েছে সারা দেশে। এই আয়োজনের বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক সাংবাদিকদের বলেন, আগামী প্রজন্মকে সেই কালরাতের ভয়াবহতা জানাতে এই কর্মসূচি। আলো জ্বেলে আমরা যেমন স্মরণ করি, তেমনই ব্ল্যাকআউট কর্মসূচি কালরাতের অন্ধকার আমাদের বুঝতে সহায়তা করে।
নতুুন প্রজন্মকে বুঝতে হবে কী ভীষণ বিভীষিকার ছিল সেদিন। এদিকে ভয়াল ২৫শে মার্চ, জাতীয় গণহত্যা দিবস স্মরণে জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। স্কুল, কলেজ এবং মাদরাসাসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কণ্ঠে ২৫শে মার্চ গণহত্যার স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। দেশের বিভিন্ন স্থানে গণহত্যার ওপর দুর্লভ আলোকচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়াও ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এদিন বাদ জোহর দেশের সকল মসজিদে বিশেষ মোনাজাত এবং অন্যান্য উপাসনালয়গুলোতে প্রার্থনার আয়োজন করা হয়। জাতীয় সংসদে ২০১৭ সালের ১১ই মার্চ ‘২৫শে মার্চ জাতীয় গণহত্যা দিবস’ পালনের প্রস্তাব সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হওয়ার পর থেকেই দিনটি জাতীয় গণহত্যা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
নতুুন প্রজন্মকে বুঝতে হবে কী ভীষণ বিভীষিকার ছিল সেদিন। এদিকে ভয়াল ২৫শে মার্চ, জাতীয় গণহত্যা দিবস স্মরণে জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। স্কুল, কলেজ এবং মাদরাসাসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কণ্ঠে ২৫শে মার্চ গণহত্যার স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। দেশের বিভিন্ন স্থানে গণহত্যার ওপর দুর্লভ আলোকচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়াও ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এদিন বাদ জোহর দেশের সকল মসজিদে বিশেষ মোনাজাত এবং অন্যান্য উপাসনালয়গুলোতে প্রার্থনার আয়োজন করা হয়। জাতীয় সংসদে ২০১৭ সালের ১১ই মার্চ ‘২৫শে মার্চ জাতীয় গণহত্যা দিবস’ পালনের প্রস্তাব সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হওয়ার পর থেকেই দিনটি জাতীয় গণহত্যা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।